ঝুলন গোস্বামীর কেরিয়ারের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচে সাক্ষী থাকল বিতর্ক। তিনি বিতর্কের সঙ্গী না হলেও আউট নিয়ে সঙ্গী থাকল ভারতীয় দল। ম্যাচের শেষ উইকেটে শার্লট ডিনের রান আউট করেন দীপ্তি শর্মা, আর সেটা নিয়েই শুরু হল বিতর্ক। এই আউট নিয়ে বর্তমানে দুভাগ ক্রিকেট বিশ্ব। ক্রিকেটের সংবিধানে মানকাডিং বৈধ হলেও এখনও অনেকে মনে করেন এটা ক্রিকেটের স্পিরিটের পরিপন্থী। এই পরিস্থিতিতে নিন্দার মধ্যে কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন ভারতীয় মহিলা দলের অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর। নাম না করে তিনি কড়া ভাষায় আক্রমণ করে প্লেয়ারের পাশেই দাঁড়ালেন।
১৯৯৯ সালের পর এই প্রথমবার ভারতের মহিলা দল ইংল্যান্ডকে তাদেরই ঘরের মাঠে হারিয়ে সিরিজ জিতেছে। পাশাপাশি ৩-০ তে হোয়াইটওয়াশও করেছে। ঝুলন গোস্বামীর শেষ আন্তর্জাতিক সিরিজ সবদিক থেকেই স্মরণীয় হয়ে রইল। ঝুলন রান না পেলেও প্রাপ্য সম্মানটা পেলেন। তাঁকে নিয়ে যেমন দেখা গেল আবেগ তেমনই ঝুলনদি-র শেষ ম্যাচে হরমনপ্রীতদের দাপট। সবকিছুই ছিল এই ম্যাচে। তবে সবকিছু থেকে নজর কেড়ে নিল দীপ্তি শর্মার করা রান আউট।
কী ঘটেছিল?
ম্যাচ জিততে ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৯ বলে ১৭ রান। হাতে ছিল এক উইকেট। শার্লেট ডিন ভালো ব্যাটিং করছিলেন। তিনি ক্রিজে থাকলে ম্যাচটা জিতে মাঠ ছাড়ত ইংল্যান্ড। ডিন সেই সময় ৪৭ রানে ক্রিজে ছিলেন। নন স্ট্রাইকার এন্ডে ছিলেন আর দীপ্তি শর্মা বল করছিলেন। বল করার সময় ডিন ক্রিজ ছেড়ে অনেকটা এগিয়ে যান। আর দীপ্তি ওয়ার্নিং না দিয়ে রান আউট করে দেন। ICC-র নিয়মে এটা বৈধ। তবে কিছু ক্রিকেট সমর্থকের মতে, এটি বৈধ হলেও ক্রিকেটের স্পিরিটের পরিপন্থী।
ম্যাচ শেষে এই ঘটনা নিয়ে হরমনপ্রীতকে প্রশ্ন করা হয়। তিনি জবাবে বলেন, “আমার মনে হয় আপনি বাকি ১০টা উইকেট নিয়ে প্রশ্ন করবেন যেটা নেওয়া কঠিন ছিল। এটা খেলার অংশ এবং আমার মনে হয় না যে আমরা নতুন কিছু করলাম। এটা ম্যাচের প্রতি কতটা মন আছে তা প্রমাণ করে, ব্যাটাররা কী করছে তা দেখতে হবে। আমি আমার প্লেয়ারের সঙ্গে আছি, ও নিয়মের বাইরে কিছু করেনি। দিনের শেষে একটা জয় এসেছে আর আমরা সেটাই ধরব। প্রথম ম্যাচের পর আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম কীভাবে খেলব এবং আমরা এভাবেই খেলব।”
প্রথমে ব্যাট করে ভারত করে ১৬৯ রান। দীপ্তি শর্মা অপরাজিত ৬৮ রান করেন। স্মৃতি মন্ধনা করেন ৫০ রান। রান তাড়া করতে নেমে এই স্বল্প রান করতে পারেনি ইংল্যান্ড। তারা ১৫৩ রানে শেষ হয়ে যায়।
১৯৯৯ সালের পর এই প্রথমবার ভারতের মহিলা দল ইংল্যান্ডকে তাদেরই ঘরের মাঠে হারিয়ে সিরিজ জিতেছে। পাশাপাশি ৩-০ তে হোয়াইটওয়াশও করেছে। ঝুলন গোস্বামীর শেষ আন্তর্জাতিক সিরিজ সবদিক থেকেই স্মরণীয় হয়ে রইল। ঝুলন রান না পেলেও প্রাপ্য সম্মানটা পেলেন। তাঁকে নিয়ে যেমন দেখা গেল আবেগ তেমনই ঝুলনদি-র শেষ ম্যাচে হরমনপ্রীতদের দাপট। সবকিছুই ছিল এই ম্যাচে। তবে সবকিছু থেকে নজর কেড়ে নিল দীপ্তি শর্মার করা রান আউট।
কী ঘটেছিল?
ম্যাচ জিততে ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৯ বলে ১৭ রান। হাতে ছিল এক উইকেট। শার্লেট ডিন ভালো ব্যাটিং করছিলেন। তিনি ক্রিজে থাকলে ম্যাচটা জিতে মাঠ ছাড়ত ইংল্যান্ড। ডিন সেই সময় ৪৭ রানে ক্রিজে ছিলেন। নন স্ট্রাইকার এন্ডে ছিলেন আর দীপ্তি শর্মা বল করছিলেন। বল করার সময় ডিন ক্রিজ ছেড়ে অনেকটা এগিয়ে যান। আর দীপ্তি ওয়ার্নিং না দিয়ে রান আউট করে দেন। ICC-র নিয়মে এটা বৈধ। তবে কিছু ক্রিকেট সমর্থকের মতে, এটি বৈধ হলেও ক্রিকেটের স্পিরিটের পরিপন্থী।
ম্যাচ শেষে এই ঘটনা নিয়ে হরমনপ্রীতকে প্রশ্ন করা হয়। তিনি জবাবে বলেন, “আমার মনে হয় আপনি বাকি ১০টা উইকেট নিয়ে প্রশ্ন করবেন যেটা নেওয়া কঠিন ছিল। এটা খেলার অংশ এবং আমার মনে হয় না যে আমরা নতুন কিছু করলাম। এটা ম্যাচের প্রতি কতটা মন আছে তা প্রমাণ করে, ব্যাটাররা কী করছে তা দেখতে হবে। আমি আমার প্লেয়ারের সঙ্গে আছি, ও নিয়মের বাইরে কিছু করেনি। দিনের শেষে একটা জয় এসেছে আর আমরা সেটাই ধরব। প্রথম ম্যাচের পর আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম কীভাবে খেলব এবং আমরা এভাবেই খেলব।”
প্রথমে ব্যাট করে ভারত করে ১৬৯ রান। দীপ্তি শর্মা অপরাজিত ৬৮ রান করেন। স্মৃতি মন্ধনা করেন ৫০ রান। রান তাড়া করতে নেমে এই স্বল্প রান করতে পারেনি ইংল্যান্ড। তারা ১৫৩ রানে শেষ হয়ে যায়।