এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: লড়াই করেও শেষরক্ষা হয়নি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজে হোয়াটইওয়াশ হয়ে ফিরতে হয়েছে ভারতকে। টপ অর্ডারে বিরাট কোহলি, শিখর ধাওয়ান ও টেল এন্ডারে দীপক চাহারের অর্ধশতরান সত্ত্বেও ৪ রানে হারতে হল ম্যাচ। অর্ধশতরান করলেও ম্যাচ শেষ করে ফিরতে পারেননি চাহার। এরপরই কান্নায় ভেঙে পড়লেন তিনি।
ধাওয়ান আউট হওয়ার পর একের পর এক উইকেট পড়তে থাকে ভারতের। শূন্য রানে আউট হন ঋষভ পন্থ। ২৬ রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন শ্রেয়স আইয়ার। এরপর সূর্যকুমার যাদব ও দীপক চাহার ম্যাচের হাল ধরেন। কিন্তু ৩৯ রানের বেশি টিকতে পারেননি সূর্যকুমার। একপ্রান্তে ম্যাচ ধরে রাখেন চাহার আর অন্যপ্রান্ত থেকে একেরপর এক উইকেট পড়তে থাকে। একপ্রকার একা লড়াই করে দলকে জয়ের দোরগোড়ায় নিয়ে আসেন তিনি। ৩৪ বলে ৫৪ রান করেন। ম্যাচটা ভারতের দিকে ঘুরিয়ে নেন। কিন্তু ৪৮তম ওভারে তিনি আউট হয়ে যান। লুঙ্গি এনগিডির বলে প্রিটোরিয়াসের হাতে ক্যাচ তুলে তিনি আউট হন। তিনি যখন আউট হন তখন দলের রান ২৭৮। এরপর আর পাঁচ রানের মধ্যে জসপ্রীত বুমরাহ (১২) ও যুজবেন্দ্র চাহাল (২) রানে আউট হন। চার রানে ম্যাচ জেতে দক্ষিণ আফ্রিকা।
প্যাভিলিয়নে ফেরার পর দেখা যায় দীপক প্যাড খোলেননি। সেই অবস্থাতেই বসে মুখে হাত দিয়ে কাঁদছেন। স্ট্যান্ডে দেখা যায় তাঁর বান্ধবী জয়া ভরদ্বাজ যিনি দীপকের ব্যাটিং দেখে হাততালি দিচ্ছিলেন তিনিও কাঁদছেন। দীপক ক্রিজে টিকলে এই ম্যাচে শেষ হাসি হয়ত ভারতই হাসত।
একদিনের সিরিজে প্রথম দুটো ম্যাচে সুযোগ পাননি দীপক। সিরিজ হারের পর তৃতীয় ম্যাচে একাধিক পরিবর্তন করে ম্যানেজমেন্ট। সেখানে সুযোগ পান দীপক। নেমে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে অর্ধশতরান করলেন। পাঁচটা চার ও দুটো ছয় মারেন তিনি। এর আগে শ্রীলঙ্কা সফরে তিনি ব্যাটিংয়ে দাপট দেখান। ৮২ বলে ৬৯ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি।
দীপক চাহারের এই ইনিংসের প্রশংসা করেন অধিনায়ক কেএল রাহুলও। বলেন, ‘দীপক আমাদের ম্যাচ জয়ের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছিল। দারুণ ম্যাচ ছিল। কিন্তু আমরা হেরে শেষ করলাম। আমরা নিজেদের সুযোগ দিয়েছিলাম। কিছু জিনিস আমরা এখান থেকে শিখব ও আরও ভালো করার চেষ্টা করব।’ দীপকের এই পারফরম্যান্স যে আগামীদিনে উজ্জ্বল হয়ে থাকবে, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
ধাওয়ান আউট হওয়ার পর একের পর এক উইকেট পড়তে থাকে ভারতের। শূন্য রানে আউট হন ঋষভ পন্থ। ২৬ রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন শ্রেয়স আইয়ার। এরপর সূর্যকুমার যাদব ও দীপক চাহার ম্যাচের হাল ধরেন। কিন্তু ৩৯ রানের বেশি টিকতে পারেননি সূর্যকুমার। একপ্রান্তে ম্যাচ ধরে রাখেন চাহার আর অন্যপ্রান্ত থেকে একেরপর এক উইকেট পড়তে থাকে। একপ্রকার একা লড়াই করে দলকে জয়ের দোরগোড়ায় নিয়ে আসেন তিনি। ৩৪ বলে ৫৪ রান করেন। ম্যাচটা ভারতের দিকে ঘুরিয়ে নেন। কিন্তু ৪৮তম ওভারে তিনি আউট হয়ে যান। লুঙ্গি এনগিডির বলে প্রিটোরিয়াসের হাতে ক্যাচ তুলে তিনি আউট হন। তিনি যখন আউট হন তখন দলের রান ২৭৮। এরপর আর পাঁচ রানের মধ্যে জসপ্রীত বুমরাহ (১২) ও যুজবেন্দ্র চাহাল (২) রানে আউট হন। চার রানে ম্যাচ জেতে দক্ষিণ আফ্রিকা।
প্যাভিলিয়নে ফেরার পর দেখা যায় দীপক প্যাড খোলেননি। সেই অবস্থাতেই বসে মুখে হাত দিয়ে কাঁদছেন। স্ট্যান্ডে দেখা যায় তাঁর বান্ধবী জয়া ভরদ্বাজ যিনি দীপকের ব্যাটিং দেখে হাততালি দিচ্ছিলেন তিনিও কাঁদছেন। দীপক ক্রিজে টিকলে এই ম্যাচে শেষ হাসি হয়ত ভারতই হাসত।
একদিনের সিরিজে প্রথম দুটো ম্যাচে সুযোগ পাননি দীপক। সিরিজ হারের পর তৃতীয় ম্যাচে একাধিক পরিবর্তন করে ম্যানেজমেন্ট। সেখানে সুযোগ পান দীপক। নেমে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে অর্ধশতরান করলেন। পাঁচটা চার ও দুটো ছয় মারেন তিনি। এর আগে শ্রীলঙ্কা সফরে তিনি ব্যাটিংয়ে দাপট দেখান। ৮২ বলে ৬৯ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি।
দীপক চাহারের এই ইনিংসের প্রশংসা করেন অধিনায়ক কেএল রাহুলও। বলেন, ‘দীপক আমাদের ম্যাচ জয়ের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছিল। দারুণ ম্যাচ ছিল। কিন্তু আমরা হেরে শেষ করলাম। আমরা নিজেদের সুযোগ দিয়েছিলাম। কিছু জিনিস আমরা এখান থেকে শিখব ও আরও ভালো করার চেষ্টা করব।’ দীপকের এই পারফরম্যান্স যে আগামীদিনে উজ্জ্বল হয়ে থাকবে, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।