রনজি ট্রফি ফাইনালে মুম্বইকে ৬ উইকেটে হারিয়ে কার্যত ইতিহাস সৃষ্টি করেছে মধ্যপ্রদেশ। রনজি ট্রফির ৮৭ বছরের ইতিহাসে এই প্রথমবার জয়লাভ করল মধ্যপ্রদেশ। দলের এই দুরন্ত সাফল্যে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের। তাঁর কৌশলী রণনীতির সামনে মুম্বই ক্রিকেট দল কার্যত মুখ থুবড়ে পড়ে।
তবে কোচিং কেরিয়ার শুরু করার আগে চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন। ৬০ বছর বয়সি চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত মুম্বই ছাড়াও মধ্যপ্রদেশ এবং অসমের হয়ে ক্রিকেট খেলেছেন। এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি, ১৯৯৮-৯৯ সালে এই চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের নেতৃত্বেই মধ্যপ্রদেশ রনজি ট্রফির ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিল। কিন্তু, অন্তিম ম্যাচে কর্নাটকের কাছে হার স্বীকার করতে হয়। তবে শেষ পর্যন্ত কোচ হিসেবে চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত এবার ২৩ বছর পরে দলকে রনজি চ্যাম্পিয়ন করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছেন।
জয়ের পর যা বললেন...
চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত বললেন, "২৩ বছর আগে যে স্মৃতি আমি পিছনে ফেলে এসেছিলাম, আজ তার সঙ্গেই একটা দুর্দান্ত সংযোগসাধন হয়ে গেল। আমি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান যে এই সাফল্য অর্জন করতে পেরেছি। ট্রফি জয়ের এই মুহূর্ত আমার কাছে যথেষ্ট ভালো এবং আবেগপ্রবণ। অধিনায়ক হিসেবে আমি এই সাফল্য অর্জন করতে পারিনি। অন্য রাজ্য থেকেও আমার কাছে কোচিংয়ের প্রস্তাব এসেছিল। কিন্তু আমি মধ্যপ্রদেশকেই বেছে নিয়েছিলাম। কখনও কখনও এমন হয় যে দলের মধ্যে যথেষ্ট প্রতিভা থাকে, কিন্তু আপনাকে কালচার ডেভেলপ করতে হয়।"
মুম্বই-বিদর্ভকেও জিতিয়েছেন খেতাব
দেশের প্রথম সারির কোচেদের মধ্যে একজন হলেন চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত। দলের ক্রিকেটারদের থেকে কীভাবে ১০০ শতাংশ বের করে আনতে হয়, সেটা তিনি খুব ভালো করেই জানেন। বিদর্ভের কোচ হিসেবে চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত টানা ২ মরশুম (২০১৭-১৮ এবং ২০১৮-১৯) রনজি ট্রফিতে জয়লাভ করেছেন। তবে তারও আগে তিনি মুম্বইকে তিনবার রনজি ট্রফি চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন।
চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের ক্রিকেট কেরিয়ার
যদি টিম ইন্ডিয়ার হয়ে খেলার খুব বেশি একটা সুযোগ পাননি চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯২ সালের মধ্যে তিনি মোট পাঁচটি টেস্ট ম্যাচ এবং ৩৬টি একদিনের ম্যাচ খেলেছিলেন। ১৯৮৬ সালে লিডসে টেস্ট ডেবিউ হয়েছিল চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের। এরপর ১৯৮৬ সালে শারজায় নিউ জিল্যান্ডের বিরুদ্ধে একদিনের ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল তাঁর।
তবে কোচিং কেরিয়ার শুরু করার আগে চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন। ৬০ বছর বয়সি চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত মুম্বই ছাড়াও মধ্যপ্রদেশ এবং অসমের হয়ে ক্রিকেট খেলেছেন। এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি, ১৯৯৮-৯৯ সালে এই চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের নেতৃত্বেই মধ্যপ্রদেশ রনজি ট্রফির ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিল। কিন্তু, অন্তিম ম্যাচে কর্নাটকের কাছে হার স্বীকার করতে হয়। তবে শেষ পর্যন্ত কোচ হিসেবে চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত এবার ২৩ বছর পরে দলকে রনজি চ্যাম্পিয়ন করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছেন।
জয়ের পর যা বললেন...
চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত বললেন, "২৩ বছর আগে যে স্মৃতি আমি পিছনে ফেলে এসেছিলাম, আজ তার সঙ্গেই একটা দুর্দান্ত সংযোগসাধন হয়ে গেল। আমি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান যে এই সাফল্য অর্জন করতে পেরেছি। ট্রফি জয়ের এই মুহূর্ত আমার কাছে যথেষ্ট ভালো এবং আবেগপ্রবণ। অধিনায়ক হিসেবে আমি এই সাফল্য অর্জন করতে পারিনি। অন্য রাজ্য থেকেও আমার কাছে কোচিংয়ের প্রস্তাব এসেছিল। কিন্তু আমি মধ্যপ্রদেশকেই বেছে নিয়েছিলাম। কখনও কখনও এমন হয় যে দলের মধ্যে যথেষ্ট প্রতিভা থাকে, কিন্তু আপনাকে কালচার ডেভেলপ করতে হয়।"
মুম্বই-বিদর্ভকেও জিতিয়েছেন খেতাব
দেশের প্রথম সারির কোচেদের মধ্যে একজন হলেন চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত। দলের ক্রিকেটারদের থেকে কীভাবে ১০০ শতাংশ বের করে আনতে হয়, সেটা তিনি খুব ভালো করেই জানেন। বিদর্ভের কোচ হিসেবে চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত টানা ২ মরশুম (২০১৭-১৮ এবং ২০১৮-১৯) রনজি ট্রফিতে জয়লাভ করেছেন। তবে তারও আগে তিনি মুম্বইকে তিনবার রনজি ট্রফি চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন।
চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের ক্রিকেট কেরিয়ার
যদি টিম ইন্ডিয়ার হয়ে খেলার খুব বেশি একটা সুযোগ পাননি চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯২ সালের মধ্যে তিনি মোট পাঁচটি টেস্ট ম্যাচ এবং ৩৬টি একদিনের ম্যাচ খেলেছিলেন। ১৯৮৬ সালে লিডসে টেস্ট ডেবিউ হয়েছিল চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের। এরপর ১৯৮৬ সালে শারজায় নিউ জিল্যান্ডের বিরুদ্ধে একদিনের ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল তাঁর।