এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বাংলার ক্রীড়ামহলে থাবা বসালো কোভিড ১৯। আক্রান্ত হলেন বাংলার প্রাক্তন ক্রিকেটার ও বর্তমান সিনিয়র টিমের অন্যতম নির্বাচক সাগরময় সেনশর্মা। বাংলার শেষ রঞ্জি জয়ী টিমের সদস্য ছিলেন বছর ৫৪-এর এই পেসার। বৃহস্পতিবার বাইপাসের এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সাগরময়কে। পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ হওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তার আগে কোয়ারান্টিনে ছিলেন। বেশ কিছু দিন আগে সাগরময়ের স্ত্রী করোনায় আক্রান্ত হন। সে জন্য সাগরময়কে রাজারহাটে কোয়ারান্টিন সেন্টারে থাকতে হয়। স্ত্রী অবশ্য এখন সুস্থ হয়ে গিয়েছেন। কিন্তু কোয়ারান্টিন সেন্টার থেকে সরাসরি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সাগরময়কে। সামান্য শ্বাসকষ্ট থাকলেও অবস্থা স্থিতিশীল বলেই জানা গিয়েছে।
সিএবি ও প্রাক্তন ক্রিকেটাররা অনেকেই সাগরময়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। বাংলার নির্বাচক হিসেবে শেষ মরসুমে যে পারিশ্রমিক বকেয়া ছিল, তা মিটিয়ে দিয়েছে সিএবি। প্রয়োজনে সব সময়ই পাশে আছে সিএবি, জানিয়েছেন এক কর্তা। সম্বরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ১৯৯০-৯১ মরসুমে শেষ বার রঞ্জি জিতেছিল বাংলা। সম্বরণরাও যোগাযোগ রাখছেন তাঁদের সতীর্থের সঙ্গে।
১৯৮৭ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত ৪৭টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচে ১৪৯ উইকেট রয়েছে সাগরময়ের। নির্বাচক হিসেবেও বেশ সফল। এ বার রঞ্জি ফাইনাল খেলা বাংলার পেস ব্যাটারি দুর্দান্ত পারফর্ম করেছে। ঈশান পোড়েল, আকাশ দীপ, মুকেশ কুমারের উত্থানের নেপথ্যেও রয়েছে সাগরময়ের জহুরির চোখ।
সিএবি ও প্রাক্তন ক্রিকেটাররা অনেকেই সাগরময়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। বাংলার নির্বাচক হিসেবে শেষ মরসুমে যে পারিশ্রমিক বকেয়া ছিল, তা মিটিয়ে দিয়েছে সিএবি। প্রয়োজনে সব সময়ই পাশে আছে সিএবি, জানিয়েছেন এক কর্তা। সম্বরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ১৯৯০-৯১ মরসুমে শেষ বার রঞ্জি জিতেছিল বাংলা। সম্বরণরাও যোগাযোগ রাখছেন তাঁদের সতীর্থের সঙ্গে।
১৯৮৭ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত ৪৭টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচে ১৪৯ উইকেট রয়েছে সাগরময়ের। নির্বাচক হিসেবেও বেশ সফল। এ বার রঞ্জি ফাইনাল খেলা বাংলার পেস ব্যাটারি দুর্দান্ত পারফর্ম করেছে। ঈশান পোড়েল, আকাশ দীপ, মুকেশ কুমারের উত্থানের নেপথ্যেও রয়েছে সাগরময়ের জহুরির চোখ।