মুম্বই ইন্ডিয়ান্স এবং লখনউ সুপার জায়ান্টসের (LSG Vs MI) মধ্যে ২০২৩ আইপিএল টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হয়েছিল। চেন্নাইয়ের চিপক স্টেডিয়ামে আয়োজিত এই ম্যাচে রোহিত শর্মার দল আরও একবার নিজেদের চ্যাম্পিয়ন হিসেবে প্রমাণ করে দিল। লখনউকে হারানোর পরে এবার দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে গুজরাট টাইটান্সের বিরুদ্ধে তাদের খেলতে হবে। এই ম্যাচে যে দল জিতবে, তারা আইপিএল ২০২৩ ফাইনালে চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে খেলবে। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ১৮৩ রানের টার্গেট দিয়েছিল। কিন্তু, লখনউ ১০১ রানেই অলআউট হয়ে যায়। আর সেইসঙ্গে চলতি আইপিএল টুর্নামেন্ট থেকেও তারা ছিটকে যায়।
লখনউ ২০২৩ আইপিএল টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রবল সমালোচনার মুখে পড়লেন দলের আফগান পেসার নবীন উল হক। আসলে এই বিতর্কের সূত্রপাত নবীন নিজেই করেছিলেন। এই টুর্নামেন্টের লিগ পর্বে যখন মুম্বই ইন্ডিয়ান্স এবং রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর খেলতে নেমেছিল, সেইসময় নবীন নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি ছবি পোস্ট করেন। সেই ছবিতে তাঁর টেলিভিশন স্ক্রিনের সামনে একবাটি আম রাখা ছিল। তিনি ক্যাপশনে লিখেছিলেন, 'খুবই মিষ্টি আম।'
এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি, এই ম্যাচে বিরাট কোহলি ১ রান করে আউট হয়ে গিয়েছিলেন। এই ঘটনার ঠিক পরেই নবীনের ইনস্টাগ্রামে এই পোস্টটি ভাইরাল হয়। এবার লখনউ আইপিএল টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নেওয়ার পর নবীনকে সেই আম বিতর্কেই খোঁচা দিলেন ফুড ডেলিভারি অ্যাপ জোম্যাটো। তারা টুইটারে একজোড়া ছবির একটি কোলাজ পোস্ট করেছে। সেখানে একদিকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে, নবীন উল হক ব্যাট করছেন। আর অন্যদিকে নবীনের সেই আমের ছবি।
আর দুটো ছবির মাঝখানে লেখা রয়েছে, 'এই আমগুলো অতটাও মিষ্টি নয়।' জোম্যাটোর এই পোস্টটি মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। সবাই একে একে কমেন্ট করতে শুরু করেন। তবে অনেকেই আবার নবীনের পাশেও দাঁড়িয়েছেন। তাঁদের বক্তব্য, হতে পারে লখনউ সুপার জায়ান্টস এই ম্যাচে হেরে গিয়েছে। কিন্তু, এই বোলারটি একাই ৪ উইকেট শিকার করে মুম্বইয়ের কোমর ভেঙে দিয়েছিল।
নবীনকে কটাক্ষ করার ব্যাপারে পিছিয়ে ছিল না ফুড ডেলিভারি অ্যাপ সুইগি ইনস্টাস্মার্টও। সংস্থার পক্ষ থেকে একটি টুইট করে বলা হয়েছে, 'আজ বেঙ্গালুরু থেকে কেউ একজন ১০ কেজি আমের অর্ডার দিয়েছে।' বুঝতে কোনও অসুবিধেই নেই যে এই পোস্টের মাধ্যমে বিরাট কোহলিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। এই পোস্টে একজন মন্তব্য করেছে, বিরাট কোহলি তো 'রাম কে ছোলে ভটুরে' পছন্দ করেন। উনি আম অর্ডার করবেন না।
অপর একজন ইউজার আবার লিখেছেন, 'বিরাট কোহলি তো আপাতত লন্ডনে রয়েছেন। ফলে বেঙ্গালুরু থেকে ওঁর অর্ডারের প্রশ্নই ওঠে না।' আসলে নবীন এবং বিরাটের মধ্যে যে ঝামেলা হয়েছিল, সেটা এখন আর কারোর কাছেই অজানা নয়। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের মতে, মাঠের ব্যাপার মাঠেই মিটিয়ে আসা ভালো। কিন্তু, নবীন সেই ব্যাপারটি মাঠের বাইরে টেনে নিয়ে এসে আরও তিক্ত করে ফেলেছে।
লখনউ ২০২৩ আইপিএল টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রবল সমালোচনার মুখে পড়লেন দলের আফগান পেসার নবীন উল হক। আসলে এই বিতর্কের সূত্রপাত নবীন নিজেই করেছিলেন। এই টুর্নামেন্টের লিগ পর্বে যখন মুম্বই ইন্ডিয়ান্স এবং রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর খেলতে নেমেছিল, সেইসময় নবীন নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি ছবি পোস্ট করেন। সেই ছবিতে তাঁর টেলিভিশন স্ক্রিনের সামনে একবাটি আম রাখা ছিল। তিনি ক্যাপশনে লিখেছিলেন, 'খুবই মিষ্টি আম।'
এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি, এই ম্যাচে বিরাট কোহলি ১ রান করে আউট হয়ে গিয়েছিলেন। এই ঘটনার ঠিক পরেই নবীনের ইনস্টাগ্রামে এই পোস্টটি ভাইরাল হয়। এবার লখনউ আইপিএল টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নেওয়ার পর নবীনকে সেই আম বিতর্কেই খোঁচা দিলেন ফুড ডেলিভারি অ্যাপ জোম্যাটো। তারা টুইটারে একজোড়া ছবির একটি কোলাজ পোস্ট করেছে। সেখানে একদিকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে, নবীন উল হক ব্যাট করছেন। আর অন্যদিকে নবীনের সেই আমের ছবি।
আর দুটো ছবির মাঝখানে লেখা রয়েছে, 'এই আমগুলো অতটাও মিষ্টি নয়।' জোম্যাটোর এই পোস্টটি মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। সবাই একে একে কমেন্ট করতে শুরু করেন। তবে অনেকেই আবার নবীনের পাশেও দাঁড়িয়েছেন। তাঁদের বক্তব্য, হতে পারে লখনউ সুপার জায়ান্টস এই ম্যাচে হেরে গিয়েছে। কিন্তু, এই বোলারটি একাই ৪ উইকেট শিকার করে মুম্বইয়ের কোমর ভেঙে দিয়েছিল।
নবীনকে কটাক্ষ করার ব্যাপারে পিছিয়ে ছিল না ফুড ডেলিভারি অ্যাপ সুইগি ইনস্টাস্মার্টও। সংস্থার পক্ষ থেকে একটি টুইট করে বলা হয়েছে, 'আজ বেঙ্গালুরু থেকে কেউ একজন ১০ কেজি আমের অর্ডার দিয়েছে।' বুঝতে কোনও অসুবিধেই নেই যে এই পোস্টের মাধ্যমে বিরাট কোহলিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। এই পোস্টে একজন মন্তব্য করেছে, বিরাট কোহলি তো 'রাম কে ছোলে ভটুরে' পছন্দ করেন। উনি আম অর্ডার করবেন না।
অপর একজন ইউজার আবার লিখেছেন, 'বিরাট কোহলি তো আপাতত লন্ডনে রয়েছেন। ফলে বেঙ্গালুরু থেকে ওঁর অর্ডারের প্রশ্নই ওঠে না।' আসলে নবীন এবং বিরাটের মধ্যে যে ঝামেলা হয়েছিল, সেটা এখন আর কারোর কাছেই অজানা নয়। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের মতে, মাঠের ব্যাপার মাঠেই মিটিয়ে আসা ভালো। কিন্তু, নবীন সেই ব্যাপারটি মাঠের বাইরে টেনে নিয়ে এসে আরও তিক্ত করে ফেলেছে।