অধিনায়ক হলেও রাগ সংবরণ করতে পারেননি হার্দিক পান্ডিয়া (Hardik Pandya) । অতীতে একাধিকবার তাঁকে ম্যাচের মাঝে রাগতে দেখা গেছে। মহম্মদ সামির মত সিনিয়র প্লেয়ারের উপর এক ম্যাচে তিনি রাগ দেখিয়েছিলেন, নিন্দার মুখে পড়তে হয়েছিল তাঁকে। এবার সেই ছবি পুনরায় দেখা গেল। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের (Royal Challengers Bangalore) বিরুদ্ধে ম্যাচে তিনি রাগে সরাসরি বল ছুঁড়ে মারলেন।
প্রথম দল হিসেবে প্লে অফে প্রবেশ করেছে গুজরাট টাইটান্স (Gujarat Titans)। RCB-র বিরুদ্ধে গত ম্যাচের গুরুত্ব তাদের কাছে কিছুটা কম ছিল। কারণ হার বা জয়ে তাদের পয়েন্টে সেভাবে প্রভাব ফেলত না। অন্যদিকে ব্যাঙ্গালোরের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল গত ম্যাচ। ৮ উইকেটে জয়লাভ করে তারা সেই ম্যাচে।
ম্যাচ চলাকালীন ব্যাঙ্গালোরের ব্যাটিংয়ের সময় ঘটনাটি ঘটে। ১৫ তম ওভারে বল করছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া আর ব্যাট করছিলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। নন স্ট্রাইকিং এন্ডে ছিলেন বিরাট কোহলি (Virat Kohli)। ওভারের ৫ নম্বর বলে রান আপ নেওয়া শুরু করেন হার্দিক। সেই সময় ম্যাক্সওয়েল, বিরাট ও আম্পায়ার হার্দিককে থামিয়ে দেন। ম্যাক্সওয়েলের সাইড স্ক্রিনে সমস্যা হচ্ছিল বলে তিনি স্ট্রাইক নিতে প্রস্তুত ছিলেন না। সঙ্গে সঙ্গে থেমে যান হার্দিক ও রাগে বলটা মাটিতে জোরে মারেন। তখন তাঁকে কেউ কিছু না বললেও সোশ্যাল মিডিয়ায় নিন্দা হয় তাঁকে নিয়ে। বল হাতে ভালো যায়নি হার্দিক পান্ডিয়ার। ৩ ওভারে দেন ৩৫ রান। উইকেট পাননি একটিও। ব্যাট হাতে তিনি করেন ৪৭ বলে ৬২ রান।
বিরাট কোহলি ম্যাচে ৭৩ রান করেন। ফাফ ডু প্লেসি করেন ৪৪ রান। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (Glenn Maxwell) ৪০ রান করেন। এই তিনজনের দাপটে ৮ উইকেটে জেতে RCB। এই ম্যাচ জয়ের ফলে প্লে অফের দৌড়ে অনেকটা এগিয়ে গল RCB। তবে নেট রান রেট এখনও অনেকটা কম। ফলে বিরাটদের প্লে অফে যেতে গেলে তাকিয়ে থাকতে হবে দিল্লি ক্যাপিটালসের দিকে। দিল্লি তাদের পরের ম্যাচে বড় ব্যবধানে জিতলে সহজেই ব্যাঙ্গালোরকে সরিয়ে ঢুকে যাবে প্রথম ৪-এ। ইতিমধ্যেই গুজরাট টাইটান্স তাদের স্থান পাকা করেছে। লখনউয়ের জায়গা পাকা হওয়া সময়ের অপেক্ষা। রাজস্থান CSK-র বিরুদ্ধে জিতলেই তৃতীয় স্থান পাকা করবে। চতুর্থ স্থানের জন্য এবার বিরাট ও ঋষভের মধ্যে লড়াই।
প্রথম দল হিসেবে প্লে অফে প্রবেশ করেছে গুজরাট টাইটান্স (Gujarat Titans)। RCB-র বিরুদ্ধে গত ম্যাচের গুরুত্ব তাদের কাছে কিছুটা কম ছিল। কারণ হার বা জয়ে তাদের পয়েন্টে সেভাবে প্রভাব ফেলত না। অন্যদিকে ব্যাঙ্গালোরের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল গত ম্যাচ। ৮ উইকেটে জয়লাভ করে তারা সেই ম্যাচে।
ম্যাচ চলাকালীন ব্যাঙ্গালোরের ব্যাটিংয়ের সময় ঘটনাটি ঘটে। ১৫ তম ওভারে বল করছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া আর ব্যাট করছিলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। নন স্ট্রাইকিং এন্ডে ছিলেন বিরাট কোহলি (Virat Kohli)। ওভারের ৫ নম্বর বলে রান আপ নেওয়া শুরু করেন হার্দিক। সেই সময় ম্যাক্সওয়েল, বিরাট ও আম্পায়ার হার্দিককে থামিয়ে দেন। ম্যাক্সওয়েলের সাইড স্ক্রিনে সমস্যা হচ্ছিল বলে তিনি স্ট্রাইক নিতে প্রস্তুত ছিলেন না। সঙ্গে সঙ্গে থেমে যান হার্দিক ও রাগে বলটা মাটিতে জোরে মারেন। তখন তাঁকে কেউ কিছু না বললেও সোশ্যাল মিডিয়ায় নিন্দা হয় তাঁকে নিয়ে। বল হাতে ভালো যায়নি হার্দিক পান্ডিয়ার। ৩ ওভারে দেন ৩৫ রান। উইকেট পাননি একটিও। ব্যাট হাতে তিনি করেন ৪৭ বলে ৬২ রান।
বিরাট কোহলি ম্যাচে ৭৩ রান করেন। ফাফ ডু প্লেসি করেন ৪৪ রান। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (Glenn Maxwell) ৪০ রান করেন। এই তিনজনের দাপটে ৮ উইকেটে জেতে RCB। এই ম্যাচ জয়ের ফলে প্লে অফের দৌড়ে অনেকটা এগিয়ে গল RCB। তবে নেট রান রেট এখনও অনেকটা কম। ফলে বিরাটদের প্লে অফে যেতে গেলে তাকিয়ে থাকতে হবে দিল্লি ক্যাপিটালসের দিকে। দিল্লি তাদের পরের ম্যাচে বড় ব্যবধানে জিতলে সহজেই ব্যাঙ্গালোরকে সরিয়ে ঢুকে যাবে প্রথম ৪-এ। ইতিমধ্যেই গুজরাট টাইটান্স তাদের স্থান পাকা করেছে। লখনউয়ের জায়গা পাকা হওয়া সময়ের অপেক্ষা। রাজস্থান CSK-র বিরুদ্ধে জিতলেই তৃতীয় স্থান পাকা করবে। চতুর্থ স্থানের জন্য এবার বিরাট ও ঋষভের মধ্যে লড়াই।