এইসময় ডিজিটাল ডেস্ক : অ্যাডাম জাম্পা, অ্যান্ড্রু টাইরা দেশে ফেরার পর IPL-এর Bio Bubble নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। অনেকেই এই দুই অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটারের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছিলেন। পাঞ্জাব কিংস মালিক নেস ওয়াদিয়াও মানতে চাননি। তিনি দাবি করেছিলেন, Bio Bubble-র সব নিয়ম কানুন মেনেই IPL আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু Bio Bubble-এ যে ফাঁক ছিল, প্রমাণিত। যার ফলে ক্রিকেটাররা করোনায় আক্রান্ত। আর বন্ধ করে দিতে হল IPL।
গত বছরের মতো এবছরও সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে IPL আয়োজন করলে সমস্যা হত না বলে মনে করছেন কারসন ঘাউরির মতো অনেক প্রাক্তন ক্রিকেটার। IPL গভর্নিং কাউন্সিলের পক্ষ থেকেও সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে এবছর IPL-র আয়োজন করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। চার–চারটি ফ্র্যাঞ্চাইজ়িও এই ব্যাপারে রাজি ছিল। কিন্তু ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড দেশে IPL আয়োজনের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিল। বোর্ড কর্তাদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছিল ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ আয়োজন। শেষ পর্যন্ত অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসই পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়াল।
সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর সঙ্গে ভারতের Bio Bubble-র অনেক পার্থক্য ছিল। সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে কেন্দ্রীয়ভাবে Bio Bubble তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু এবছর IPL-এ কোনও কেন্দ্রীয় Bio Bubble ছিল না। প্রতিটা শহরে কেবলমাত্র একটি করে হাসপাতাল ও টেস্টিং ল্যাবরেটরি। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, একটা দলকে শপিং মলের মধ্যে একটা হোটেলে থাকতে হয়েছিল। অন্য একটা দল অন্য শহরে খেলতে যাওয়ায় ১২ দিন ছিল না। ১২ দিন পর ফিরে এসে আবার ওই হোটেলে ওঠে। ওই ১২ দিন হোটেল সংরক্ষিত করে রাখেনি। ফলে অন্য মানুষ হোটেলে প্রবেশ করায় Bio Bubble ভাঙতে পারে।
গত বছর সংযুক্ত আরব আমীরশাহীতে দলগুলিকে বিমানে ভ্রমণ করতে হয়নি। ফলে Bio Bubble ভাঙার সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এবছর এক শহর থেকে অন্য শহরে যাওয়ার জন্য দলগুলিকে বিমানে ভ্রমণ করতে হয়েছে। যাতায়াতের পথেই ক্রিকেটাররা কোভিডে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন। যে সব ক্রিকেটারদের করোনা হয়েছে, তাঁদের সংক্রমণ ধরা পড়েছে বিমান যাত্রার পরেই। মাঠকর্মীদের ক্রিকেটারদের মতো Bio Bubble-এ রাখা হয়নি। মাঠকর্মীরা Bio Bubble-এ না থাকায় তাঁদের অনেকেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। যেমন দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামের বেশ কয়েকজন মাঠকর্মী করোনায় আক্রান্ত হন। এছাড়া গত মরসুমে ক্রিকেটারদের গতিবিধি নজরে রাখার জন্য GPS ট্র্যাকিং ব্যবস্থা করা হলেও এই মরসুমে তা ঠিকভাবে করা হয়নি। ফলে ক্রিকেটারদের গতিবিধির ওপর নজর রাখা যায়নি। গত মরসুমে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে সুরক্ষা বলয় তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ইংল্যান্ডের পেশাদার একটি সংস্থাকে।
গত বছরের মতো এবছরও সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে IPL আয়োজন করলে সমস্যা হত না বলে মনে করছেন কারসন ঘাউরির মতো অনেক প্রাক্তন ক্রিকেটার। IPL গভর্নিং কাউন্সিলের পক্ষ থেকেও সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে এবছর IPL-র আয়োজন করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। চার–চারটি ফ্র্যাঞ্চাইজ়িও এই ব্যাপারে রাজি ছিল। কিন্তু ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড দেশে IPL আয়োজনের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিল। বোর্ড কর্তাদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছিল ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ আয়োজন। শেষ পর্যন্ত অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসই পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়াল।
সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর সঙ্গে ভারতের Bio Bubble-র অনেক পার্থক্য ছিল। সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে কেন্দ্রীয়ভাবে Bio Bubble তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু এবছর IPL-এ কোনও কেন্দ্রীয় Bio Bubble ছিল না। প্রতিটা শহরে কেবলমাত্র একটি করে হাসপাতাল ও টেস্টিং ল্যাবরেটরি। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, একটা দলকে শপিং মলের মধ্যে একটা হোটেলে থাকতে হয়েছিল। অন্য একটা দল অন্য শহরে খেলতে যাওয়ায় ১২ দিন ছিল না। ১২ দিন পর ফিরে এসে আবার ওই হোটেলে ওঠে। ওই ১২ দিন হোটেল সংরক্ষিত করে রাখেনি। ফলে অন্য মানুষ হোটেলে প্রবেশ করায় Bio Bubble ভাঙতে পারে।
গত বছর সংযুক্ত আরব আমীরশাহীতে দলগুলিকে বিমানে ভ্রমণ করতে হয়নি। ফলে Bio Bubble ভাঙার সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এবছর এক শহর থেকে অন্য শহরে যাওয়ার জন্য দলগুলিকে বিমানে ভ্রমণ করতে হয়েছে। যাতায়াতের পথেই ক্রিকেটাররা কোভিডে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন। যে সব ক্রিকেটারদের করোনা হয়েছে, তাঁদের সংক্রমণ ধরা পড়েছে বিমান যাত্রার পরেই। মাঠকর্মীদের ক্রিকেটারদের মতো Bio Bubble-এ রাখা হয়নি। মাঠকর্মীরা Bio Bubble-এ না থাকায় তাঁদের অনেকেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। যেমন দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামের বেশ কয়েকজন মাঠকর্মী করোনায় আক্রান্ত হন। এছাড়া গত মরসুমে ক্রিকেটারদের গতিবিধি নজরে রাখার জন্য GPS ট্র্যাকিং ব্যবস্থা করা হলেও এই মরসুমে তা ঠিকভাবে করা হয়নি। ফলে ক্রিকেটারদের গতিবিধির ওপর নজর রাখা যায়নি। গত মরসুমে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে সুরক্ষা বলয় তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ইংল্যান্ডের পেশাদার একটি সংস্থাকে।