লখনউ সুপার জায়ান্টসের (Lucknow Super Giants) বিরুদ্ধে শনিবার ৭৫ রানে হেরে গেল কলকাতা নাইট রাইডার্স (Kolkata Knight Riders)। আর সেইসঙ্গে চলতি IPL মরশুমে প্লেঅফের দরজাও কার্যত বন্ধ হয়ে গেল নাইট ব্রিগেডের সামনে। প্রথমে ব্যাট করে লখনউ ১৭৬ রান করেছিল। জবাবে কলকাতা মাত্র ১০১ রানেই অলআউট হয়ে যায়।
একটা ছোট্ট পরিসংখ্যান দিলেই আপনারা বুঝতে পারবেন যে এই ম্যাচে ঠিক কতটা খারাপ ব্যাটিং করেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। এই দলের ১০ জন ব্যাটার ১৫ ওভারও উইকেটে টিকতে পারেনি। ১৪.৩ ওভারেই গোটা দল অলআউট হয়ে যায়। মাত্র তিনজন ক্রিকেটারই দুই অঙ্কের রান করতে পেরেছেন।
কলকাতা নাইট রাইডার্স দলের হয়ে আন্দ্রে রাসেল ১৯ বলে ৪৫ রান করেছেন। এরমধ্যে পাঁচটা ছক্কা এবং তিনটে বাউন্ডারি রয়েছে। এছাড়া অ্যারন ফিঞ্চ (১৪ রান) এবং সুনীল নারাইনই (২২ রান) দুই অঙ্কের রান স্পর্শ করতে পেরেছেন। এর থেকে খারাপ পারফরম্যান্স বোধহয় আর কিছুই হতে পারে না।
দেখে নিন কীভাবে আউট হয়েছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের ব্যাটাররা:
তবে লখনউ সুপার জায়ান্টসের কথা যদি বলতে হয়, তাহলে শুরুর দিকে এই দলটা ধাক্কা খেয়েছিল। 'ডায়মন্ড ডাক' হয়ে ফিরতে হয়েছিল অধিনায়ক কেএল রাহুলকে (KL Rahul)। এরপর কুইন্টন ডি কক ৫০ রান এবং দীপক হুডা ৪১ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলেন। তবে শেষের দিকে ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন মার্কাস স্টোয়েনিস এবং জেসন হোল্ডার। এই দুই ক্রিকেটার ১৯ ওভারে পাঁচটি ছক্কা হাঁকিয়ে ৩০ রান তোলেন।
এই ম্যাচের পর পয়েন্ট টেবিলের দিকে যদি একবার চোখ বোলানো যায়, দেখা যাবে যে লখনউ সুপার জায়ান্টস এক নম্বরে পৌঁছে গিয়েছে। লখনউ ১১ ম্যাচের মধ্যে আটটিতে জয়লাভ করেছে। তাদের ঝুলিতে ১৬ পয়েন্ট রয়েছে। এরপর রয়েছে গুজরাট টাইটান্স। তাঁরাও আটটা ম্যাচ জিতে ১৬ পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে। অন্যদিকে কলকাতা নাইট রাইডার্সের কথা যদি বলতে হয়, তাহলে ১১ ম্যাচে তারা মাত্র চারটেয় জয়লাভ করেছে। ঝুলিতে রয়েছে ৮ পয়েন্ট। এই পরিস্থিতিতে দলের প্লেঅফের দরজা একেবারে বন্ধ হয়ে গেল।
এরপরই নাইট ব্রিগেডের বিরুদ্ধে সমালোচনায় মুখর হয়ে উঠেছে খোদ কলকাতার বাসিন্দারাই। কেউ বলছেন, এই দলটা নামেই কলকাতা। এখানে কোনও বাঙালি ক্রিকেটারের জায়গা হয় না। কেউ আবার "কে কে হার.... কে কে হার" বলে নেট মাধ্যমে নিজের উল্লাস প্রকাশ করছেন। আসুন দেখে নেওয়া যাক, কলকাতা নাইট রাইডার্সের এই পরাজয়ের পর নেক নাগরিকদের কী বক্তব্য:
একটা ছোট্ট পরিসংখ্যান দিলেই আপনারা বুঝতে পারবেন যে এই ম্যাচে ঠিক কতটা খারাপ ব্যাটিং করেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। এই দলের ১০ জন ব্যাটার ১৫ ওভারও উইকেটে টিকতে পারেনি। ১৪.৩ ওভারেই গোটা দল অলআউট হয়ে যায়। মাত্র তিনজন ক্রিকেটারই দুই অঙ্কের রান করতে পেরেছেন।
কলকাতা নাইট রাইডার্স দলের হয়ে আন্দ্রে রাসেল ১৯ বলে ৪৫ রান করেছেন। এরমধ্যে পাঁচটা ছক্কা এবং তিনটে বাউন্ডারি রয়েছে। এছাড়া অ্যারন ফিঞ্চ (১৪ রান) এবং সুনীল নারাইনই (২২ রান) দুই অঙ্কের রান স্পর্শ করতে পেরেছেন। এর থেকে খারাপ পারফরম্যান্স বোধহয় আর কিছুই হতে পারে না।
দেখে নিন কীভাবে আউট হয়েছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের ব্যাটাররা:
- প্রথম উইকেট - বাবা ইন্দ্রজিৎ ১-০
- দ্বিতীয় উইকেট - শ্রেয়স আইয়ার ২-১১
- তৃতীয় উইকেট - অ্যারন ফিঞ্চ ৩-২৩
- চতুর্থ উইকেট - নীতীশ রানা ৪-২৫
- পঞ্চম উইকেট - রিঙ্কু সিং ৫-৬৯
- ষষ্ঠ উইকেট - আন্দ্রে রাসেল ৬-৮৫
- সপ্তম উইকেট - অনুকূল রায় ৭-৮৫
- অষ্টম উইকেট - সুনীল নারিন ৮-৯৯
- নবম উইকেট - টিম সাউদি ৯-৯৯
- দশম উইকেট - হর্ষিত রানা ১০-১০১
তবে লখনউ সুপার জায়ান্টসের কথা যদি বলতে হয়, তাহলে শুরুর দিকে এই দলটা ধাক্কা খেয়েছিল। 'ডায়মন্ড ডাক' হয়ে ফিরতে হয়েছিল অধিনায়ক কেএল রাহুলকে (KL Rahul)। এরপর কুইন্টন ডি কক ৫০ রান এবং দীপক হুডা ৪১ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলেন। তবে শেষের দিকে ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন মার্কাস স্টোয়েনিস এবং জেসন হোল্ডার। এই দুই ক্রিকেটার ১৯ ওভারে পাঁচটি ছক্কা হাঁকিয়ে ৩০ রান তোলেন।
এই ম্যাচের পর পয়েন্ট টেবিলের দিকে যদি একবার চোখ বোলানো যায়, দেখা যাবে যে লখনউ সুপার জায়ান্টস এক নম্বরে পৌঁছে গিয়েছে। লখনউ ১১ ম্যাচের মধ্যে আটটিতে জয়লাভ করেছে। তাদের ঝুলিতে ১৬ পয়েন্ট রয়েছে। এরপর রয়েছে গুজরাট টাইটান্স। তাঁরাও আটটা ম্যাচ জিতে ১৬ পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে। অন্যদিকে কলকাতা নাইট রাইডার্সের কথা যদি বলতে হয়, তাহলে ১১ ম্যাচে তারা মাত্র চারটেয় জয়লাভ করেছে। ঝুলিতে রয়েছে ৮ পয়েন্ট। এই পরিস্থিতিতে দলের প্লেঅফের দরজা একেবারে বন্ধ হয়ে গেল।
এরপরই নাইট ব্রিগেডের বিরুদ্ধে সমালোচনায় মুখর হয়ে উঠেছে খোদ কলকাতার বাসিন্দারাই। কেউ বলছেন, এই দলটা নামেই কলকাতা। এখানে কোনও বাঙালি ক্রিকেটারের জায়গা হয় না। কেউ আবার "কে কে হার.... কে কে হার" বলে নেট মাধ্যমে নিজের উল্লাস প্রকাশ করছেন। আসুন দেখে নেওয়া যাক, কলকাতা নাইট রাইডার্সের এই পরাজয়ের পর নেক নাগরিকদের কী বক্তব্য: