KKR CEO-কে নিয়ে বিতর্ক অব্যাহত, এবার Madan Lal-এর নিশানায় Venky Mysore
IPL-এ নয়া বিতর্কের জন্ম নাইট রাইডার্স ফ্র্যাঞ্চাইজি (Kolkata Knight Riders)-কে ঘিরে। অতীতে ওঠা অভিযোগ আবারও সামনে। দল গঠনে হস্তক্ষেপ করেন সিইও-শ্রেয়সের এই অভিযোগ নিয়ে তোলপাড় ক্রিকেটমহল। এবার সরব মদন লাল ও চারু শর্মা
কিছুদিন আগেই দলের CEO ভেঙ্কি মাইসোরের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন KKR-এর অধিনায়ক শ্রেয়স আইয়ার। জানিয়েছিলেন দল গঠনে হস্তক্ষেপ করেন সিইও। যার পরে অস্বস্তিতে পড়ে নাইট রাইডার্স ফ্র্যাঞ্চাইজি (Kolkata Knight Riders)। বিভিন্ন মহল থেকে মাইসোরের পেশাদারিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে, নিন্দায় ভেসে যায় সোশ্যাল মিডিয়া। আবার অনেক সমর্থক শ্রেয়সের ভবিষ্যত নিয়েও প্রশ্ন তুলতে থাকেন। যদিও তারপরে ভেঙ্কি মাইসোরের (Venky Mysore) পক্ষ থেকে পাল্টা কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি।
প্রথম একাদশ গঠনে সাধারণত সিইও-দের ভূমিকা দেখা যায় না। চলতি আইপিএল-এর শুরু থেকে এখনও পর্যন্ত একটি সঠিক প্রথম একাদশ তৈরি করতে পারেনি কলকাতা নাইট রাইডার্স। যারপর সমালোচিত হয়েছিলেন অধিনায়ক এবং কোচ। সরাসরি এই বিষয়ে এতদিন কেউই মুখ খোলেননি, তবে রাজস্থান ম্যাচের পরে কোচ ম্যাককালাম জানিয়েছিলেন তিনি একাদশ তৈরির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন না। এরপর মুম্বই ম্যাচের শেষে সাংবাদিক বৈঠকে শ্রেয়স আইয়ার দলের খেলার প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে সিইও-র বিষয়ে মুখ খোলেন। এই ঘটনায় এবার নিজের মত প্রকাশ করলেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার মদন লাল।
চারু শর্মাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “আমি ব্যক্তিগতভাবে চমকে গেছি শ্রেয়স আইয়ারের উত্তর শুনে। এটা যদি সত্যি হয় তাহলে কোচ এবং সাপোর্ট স্টাফরা কী করছে? দল গঠন করা কোচের কাজ, সিইও-র নয়।” মদন লাল (Madan Lal) এর মতে, এই হস্তক্ষেপের জন্যই দল এরকম খারাপ পারফরম্যান্স করছে, দলের গঠনগতভাবে অনেক ভুল রয়েছে।
চারু শর্মা এই পরিস্থিতিকে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেন, “রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের প্রাক্তন সিইও হিসেবে আমি বলতে পারি দলের মালিক এবং সিইও-র সব সময় এই ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকা উচিত। একজন সিইও-কে সবসময় দল চালানো, বিজ্ঞাপন এবং স্টেডিয়ামের বিষয়ে দেখা উচিত। ম্যানেজমেন্টের কাজ ব্যবসা সামলানো, ড্রেসিংরুম সামলানো নয়। ওটা তাদের ঢোকার জায়গা নয়।”
তবে ম্যানেজমেন্টsর বিরুদ্ধে মুখ খোলায় শ্রেয়স আইয়ারের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে পারে কেকেআর এমনটাই মনে করেন চারু শর্মা। তার মতে আইয়ারের কোন খারাপ ছবি সামনে এনে তাকে সরিয়ে দিতে পারে দল।
তবে সিইও থাকাকালীন চারু শর্মার অভিজ্ঞতাও রয়্যাস চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের সঙ্গে খুব একটা ভালো ছিল না। আরসিবির চাকরি হারানো নিয়ে তিনি বলেন, “আরসিবির প্রথম বছরে আমার চাকরি যায়। এখানে সবথেকে খারাপ বিষয়টা হলো আমি ক্রিকেটের ধারাভাষ্য করার কাজটাও হারিয়েছিলাম। তারপর সাত থেকে আট বছর আমার সঙ্গে বদলা নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু জীবন একটা বৃত্তে এসে শেষ হয়।” অর্থাৎ এই প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করতে চেয়েছেন গত মেগা নিলামে নিলামকারী হিসেবে তাঁর ভূমিকা। যেটা তিনি সফলভাবেই করতে পেরেছেন।
প্রথম একাদশ গঠনে সাধারণত সিইও-দের ভূমিকা দেখা যায় না। চলতি আইপিএল-এর শুরু থেকে এখনও পর্যন্ত একটি সঠিক প্রথম একাদশ তৈরি করতে পারেনি কলকাতা নাইট রাইডার্স। যারপর সমালোচিত হয়েছিলেন অধিনায়ক এবং কোচ। সরাসরি এই বিষয়ে এতদিন কেউই মুখ খোলেননি, তবে রাজস্থান ম্যাচের পরে কোচ ম্যাককালাম জানিয়েছিলেন তিনি একাদশ তৈরির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন না। এরপর মুম্বই ম্যাচের শেষে সাংবাদিক বৈঠকে শ্রেয়স আইয়ার দলের খেলার প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে সিইও-র বিষয়ে মুখ খোলেন। এই ঘটনায় এবার নিজের মত প্রকাশ করলেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার মদন লাল।
চারু শর্মাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “আমি ব্যক্তিগতভাবে চমকে গেছি শ্রেয়স আইয়ারের উত্তর শুনে। এটা যদি সত্যি হয় তাহলে কোচ এবং সাপোর্ট স্টাফরা কী করছে? দল গঠন করা কোচের কাজ, সিইও-র নয়।” মদন লাল (Madan Lal) এর মতে, এই হস্তক্ষেপের জন্যই দল এরকম খারাপ পারফরম্যান্স করছে, দলের গঠনগতভাবে অনেক ভুল রয়েছে।
চারু শর্মা এই পরিস্থিতিকে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেন, “রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের প্রাক্তন সিইও হিসেবে আমি বলতে পারি দলের মালিক এবং সিইও-র সব সময় এই ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকা উচিত। একজন সিইও-কে সবসময় দল চালানো, বিজ্ঞাপন এবং স্টেডিয়ামের বিষয়ে দেখা উচিত। ম্যানেজমেন্টের কাজ ব্যবসা সামলানো, ড্রেসিংরুম সামলানো নয়। ওটা তাদের ঢোকার জায়গা নয়।”
তবে ম্যানেজমেন্টsর বিরুদ্ধে মুখ খোলায় শ্রেয়স আইয়ারের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে পারে কেকেআর এমনটাই মনে করেন চারু শর্মা। তার মতে আইয়ারের কোন খারাপ ছবি সামনে এনে তাকে সরিয়ে দিতে পারে দল।
তবে সিইও থাকাকালীন চারু শর্মার অভিজ্ঞতাও রয়্যাস চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের সঙ্গে খুব একটা ভালো ছিল না। আরসিবির চাকরি হারানো নিয়ে তিনি বলেন, “আরসিবির প্রথম বছরে আমার চাকরি যায়। এখানে সবথেকে খারাপ বিষয়টা হলো আমি ক্রিকেটের ধারাভাষ্য করার কাজটাও হারিয়েছিলাম। তারপর সাত থেকে আট বছর আমার সঙ্গে বদলা নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু জীবন একটা বৃত্তে এসে শেষ হয়।” অর্থাৎ এই প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করতে চেয়েছেন গত মেগা নিলামে নিলামকারী হিসেবে তাঁর ভূমিকা। যেটা তিনি সফলভাবেই করতে পেরেছেন।