Eden Gardens মাতিয়েও সেঞ্চুরি হাতছাড়া Jos Buttler-এর
দর্শক ভর্তি ইডেন গার্ডেন্সে দুরন্ত পারফরম্যান্স করলেন জস বাটলার। অল্পের জন্য শতরান হাতছা়ড়া হলেও রাজস্থান ১৮৯ রানের টার্গেট গুজরাটের সামনে রাখল। এবার গুজরাট টাইটান্স কেমন ব্যাটিং করে, এখন সেটাই দেখার
আইপিএলের দৌলতে আবার প্রাণ ফিরে পেল ইডেন। ভরা গ্যালারির সেই চেনা ছবি। তিল ধারণের জায়গা নেই। আইপিএলের প্রথম কোয়ালিফায়ারে গুজরাট টাইটান্স ও রাজস্থান রয়্যালস ম্যাচে ভাল ক্রিকেট দেখার আশায় ইডেনে ভিড় জমিয়েছিলেন দর্শকরা। দর্শকদের হতাশ হতে হয়েছে, সেকথা বলা যাবে না।
চলতি আইপিএসে টস ভাগ্য একেবারে সহায় ছিল না সঞ্জু স্যামসনের। লিগ পর্বে ১৪ ম্যাচের মধ্যে ১২টিতেই টসে হারতে হয়েছিল। প্রথম কোয়ালিফায়ারেও ভাগ্য সহায় হল না। হার্দিক পান্ডিয়ার কাছে আবারও টসে হার। এবং প্রথমে ব্যাট করার ডাক। টসে হেরে সঞ্জু যে হতাশ হয়েছিলেন, এমন নয়। প্রথমে ব্যাট করে ৭ ম্যাচে জয় তুলে নিয়েছিলেন লিগ পর্বে। গুজরাট টাইটান্সের বিরুদ্ধেও চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেওয়ার মতো রান তুলল রাজস্থান রয়্যালস। নির্ধারিত ২০ ওভারে তুলল ১৮৮/৬। ক্রিকেটের নন্দনকানন মাতালেন জস বাটলার।
ব্যাট করতে নেমে এদিন দ্বিতীয় ওভারেই ধাক্কা খায় রাজস্থান। যশ দয়ালের বলে উইকেটের পেছনে ঋদ্ধিমান সাহার হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন যশস্বী জয়সওয়াল (৩)। এরপর ক্রিজে নেমে ঝড় তোলেন রাজস্থান অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসন। আগের তিন ম্যাচে রান না পাওয়া জস বাটলার এদিন শুরু থেকেই ছিলেন সতর্ক। খুব বেশি আক্রমণের রাস্তায় হাঁটেননি। ঝড় না তুলে ইনিংস গড়ার দিকে নজর দেন। দুজনের জুটিতে ওঠে ৬৮ রান। সাই কিশোরকে ৬ মেরে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করতে গিয়ে লং অন বাউন্ডারির ধারে আলজেরি জোশেফের হাতে ধরা পড়েন সঞ্জু। ২৬ বলে তিনি করেন ৪৭ রান।
সঞ্জু আউট হওয়ার পর ক্রিজে এসে রাজস্থানের রানের গতি ধরে রাখেন দেবদত্ত পাড়িক্কল। ২০ বলে ২৮ রান করে তিনি হার্দিক পান্ডিয়ার বলে বোল্ড হন। রাজস্থান ব্যাটাররা এদিন রশিদ খানের ওপর খুব বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠার সুযোগ পাননি। কোনও উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে মাত্র ১৫ রান খরচ করেন রশিদ। রশিদ খানের কোটা শেষ হওয়ার পরেই আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন বাটলার। ৩৮ বলে তাঁর রান ছিল ৩৯। সেখান থেকে ৪২ বলে তিনি হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। এই নিয়ে চলতি আইপিলে চতুর্থ হাফ সেঞ্চুরি করলেন বাটলার। হেটমায়ার এদিনও দলকে ভরসা দিতে পারলেন না। ৭ বলে মাত্র ৪ রান করে তিনি মহম্মদ সামির বলে রাহুল তেওয়াটিয়ার হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। ‘বাটলার শো’ অবশ্য অব্যাহত থাকে। শেষ পর্যন্ত তিনি ৫৬ বলে ৮৯ রান করে রান আউট হন। গুজরাটের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন সামি, যশ দয়াল সাই কিশোর ও হার্দিক।
চলতি আইপিএসে টস ভাগ্য একেবারে সহায় ছিল না সঞ্জু স্যামসনের। লিগ পর্বে ১৪ ম্যাচের মধ্যে ১২টিতেই টসে হারতে হয়েছিল। প্রথম কোয়ালিফায়ারেও ভাগ্য সহায় হল না। হার্দিক পান্ডিয়ার কাছে আবারও টসে হার। এবং প্রথমে ব্যাট করার ডাক। টসে হেরে সঞ্জু যে হতাশ হয়েছিলেন, এমন নয়। প্রথমে ব্যাট করে ৭ ম্যাচে জয় তুলে নিয়েছিলেন লিগ পর্বে। গুজরাট টাইটান্সের বিরুদ্ধেও চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেওয়ার মতো রান তুলল রাজস্থান রয়্যালস। নির্ধারিত ২০ ওভারে তুলল ১৮৮/৬। ক্রিকেটের নন্দনকানন মাতালেন জস বাটলার।
ব্যাট করতে নেমে এদিন দ্বিতীয় ওভারেই ধাক্কা খায় রাজস্থান। যশ দয়ালের বলে উইকেটের পেছনে ঋদ্ধিমান সাহার হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন যশস্বী জয়সওয়াল (৩)। এরপর ক্রিজে নেমে ঝড় তোলেন রাজস্থান অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসন। আগের তিন ম্যাচে রান না পাওয়া জস বাটলার এদিন শুরু থেকেই ছিলেন সতর্ক। খুব বেশি আক্রমণের রাস্তায় হাঁটেননি। ঝড় না তুলে ইনিংস গড়ার দিকে নজর দেন। দুজনের জুটিতে ওঠে ৬৮ রান। সাই কিশোরকে ৬ মেরে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করতে গিয়ে লং অন বাউন্ডারির ধারে আলজেরি জোশেফের হাতে ধরা পড়েন সঞ্জু। ২৬ বলে তিনি করেন ৪৭ রান।
সঞ্জু আউট হওয়ার পর ক্রিজে এসে রাজস্থানের রানের গতি ধরে রাখেন দেবদত্ত পাড়িক্কল। ২০ বলে ২৮ রান করে তিনি হার্দিক পান্ডিয়ার বলে বোল্ড হন। রাজস্থান ব্যাটাররা এদিন রশিদ খানের ওপর খুব বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠার সুযোগ পাননি। কোনও উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে মাত্র ১৫ রান খরচ করেন রশিদ। রশিদ খানের কোটা শেষ হওয়ার পরেই আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন বাটলার। ৩৮ বলে তাঁর রান ছিল ৩৯। সেখান থেকে ৪২ বলে তিনি হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। এই নিয়ে চলতি আইপিলে চতুর্থ হাফ সেঞ্চুরি করলেন বাটলার। হেটমায়ার এদিনও দলকে ভরসা দিতে পারলেন না। ৭ বলে মাত্র ৪ রান করে তিনি মহম্মদ সামির বলে রাহুল তেওয়াটিয়ার হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। ‘বাটলার শো’ অবশ্য অব্যাহত থাকে। শেষ পর্যন্ত তিনি ৫৬ বলে ৮৯ রান করে রান আউট হন। গুজরাটের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন সামি, যশ দয়াল সাই কিশোর ও হার্দিক।