এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে জয় এলেও দিনটা ভাল গেল না বিরাট কোহলির কাছে। আইপিএলের নিয়ম ভেঙে তিরস্কারের মুখে পড়তে হল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স অধিনায়কে। সানরাইজার্সের বিরুদ্ধে জেসন হোল্ডারের বলে বিজয় শঙ্করের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন কোহলি। ডাগ আউটে ফেরার সময় বাইন্ডারি সীমানার দড়ি ও মাঠের বাইরে থাকা ফাঁকা চেয়ারে ব্যাট দিয়ে আঘাত করেন। আইপিএলের আচরণবিধির ২.২ নম্বর ধারা ভঙ্গ করেন। আচরণবিধি ভঙ্গ করার জন্য লেভেল ১ ধারায় ম্যাচ রেফারি তাঁকে তিরস্কৃত করেন। দ্বিতীয়বার আচরণবিধি ভঙ্গ করলে কোহলিকে শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে।
কোহলির তিরস্কারের ব্যাপারে আইপিএল কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘কোহলি লেভেল ওয়ানের ২.২ ধারায় অভিযুক্ত হয়েছেন। এই ব্যাপারে ম্যাচ রেফারির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত।’ আউট হয়ে হতাশার বহিঃপ্রকাশ হিসেবেই বাউন্ডারি সীমানার দড়ি ও ফাঁকা চেয়ারে আঘাত করেন কোহলি। তিরস্কারের মুখে পড়তে হলেও দলের জয়ে খুশি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স অধিনায়ক। ম্যাচের পর তিনি বলেন, ‘দলের পারফরমেন্সে আমি গর্বিত। আমাদের কাছে এই ম্যাচ অন্যতম সেরা। উইকেট ক্রমশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠছিল। এইরকম পরিবেশে ম্যাচ থেকে ছিটকে যাওয়া একাবারেই কাম্য ছিল না। আমাদের কাছে অনেক বোলিং অপশন ছিল। তার জন্যই মাঝের ওভারগুলিতে আমরা আধিপত্য দেখাতে পেরেছি।’
১৪৯ রান করলেও জেতার ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন কোহলি। ম্যাচের বিরতিতে সেকথা সতীর্থদের বলেও ছিলেন। কোহলির কথায়, ‘এই উইকেটে ১৪৯ রান কম ছিল না। সতীর্থদের বলেও ছিলাম, এই রানেই আমরা জিতব। ১৪৯ রান তোলাটা আমাদের কাছে যদি কঠিন হয়, বিপক্ষের কাছেও কঠিন হবে। রান তাড়া করতে গিয়ে চাপের মুখে পড়লে উইকেট হারাবেই। ম্যাচের ভাগ্য যে কোনও দিকে ঘুরতে পারে।’
গ্লেন ম্যাক্সওয়েলেরও প্রশংসা করেন কোহলি। তিনি বলেন, ‘পাওয়ার প্লে–তে কয়েকটা বাউন্ডারি মেরে ছন্দ পাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। তবে ম্যাক্সওয়েলের ইনিংসটা আমাদের পার্থক্য গড়ে দিয়েছিল। তবে ওই সেশনটা জিতে উত্তেজিত হয়ে পড়িনি। আমরা পরিকল্পনা মাফিক এগিয়েছিলাম।’ হর্ষাল প্যাটেলেরও প্রশংসা শোনা গেছে কোহলির মুখে। তিনি বলেন, ‘দিল্লি থেকে হর্ষালকে কিনেছিলাম। ওকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা ছিল। একটা নির্দিষ্ট দায়িত্ব দিয়েছি। দলের হয়ে খুব ভাল দায়িত্ব পালন করছে।’
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
কোহলির তিরস্কারের ব্যাপারে আইপিএল কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘কোহলি লেভেল ওয়ানের ২.২ ধারায় অভিযুক্ত হয়েছেন। এই ব্যাপারে ম্যাচ রেফারির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত।’ আউট হয়ে হতাশার বহিঃপ্রকাশ হিসেবেই বাউন্ডারি সীমানার দড়ি ও ফাঁকা চেয়ারে আঘাত করেন কোহলি। তিরস্কারের মুখে পড়তে হলেও দলের জয়ে খুশি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স অধিনায়ক। ম্যাচের পর তিনি বলেন, ‘দলের পারফরমেন্সে আমি গর্বিত। আমাদের কাছে এই ম্যাচ অন্যতম সেরা। উইকেট ক্রমশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠছিল। এইরকম পরিবেশে ম্যাচ থেকে ছিটকে যাওয়া একাবারেই কাম্য ছিল না। আমাদের কাছে অনেক বোলিং অপশন ছিল। তার জন্যই মাঝের ওভারগুলিতে আমরা আধিপত্য দেখাতে পেরেছি।’
১৪৯ রান করলেও জেতার ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন কোহলি। ম্যাচের বিরতিতে সেকথা সতীর্থদের বলেও ছিলেন। কোহলির কথায়, ‘এই উইকেটে ১৪৯ রান কম ছিল না। সতীর্থদের বলেও ছিলাম, এই রানেই আমরা জিতব। ১৪৯ রান তোলাটা আমাদের কাছে যদি কঠিন হয়, বিপক্ষের কাছেও কঠিন হবে। রান তাড়া করতে গিয়ে চাপের মুখে পড়লে উইকেট হারাবেই। ম্যাচের ভাগ্য যে কোনও দিকে ঘুরতে পারে।’
গ্লেন ম্যাক্সওয়েলেরও প্রশংসা করেন কোহলি। তিনি বলেন, ‘পাওয়ার প্লে–তে কয়েকটা বাউন্ডারি মেরে ছন্দ পাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। তবে ম্যাক্সওয়েলের ইনিংসটা আমাদের পার্থক্য গড়ে দিয়েছিল। তবে ওই সেশনটা জিতে উত্তেজিত হয়ে পড়িনি। আমরা পরিকল্পনা মাফিক এগিয়েছিলাম।’ হর্ষাল প্যাটেলেরও প্রশংসা শোনা গেছে কোহলির মুখে। তিনি বলেন, ‘দিল্লি থেকে হর্ষালকে কিনেছিলাম। ওকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা ছিল। একটা নির্দিষ্ট দায়িত্ব দিয়েছি। দলের হয়ে খুব ভাল দায়িত্ব পালন করছে।’
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।