এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ক্রিস লিনকে সরিয়ে কুইন্টন ডি’কককে প্রথম একাদশে জায়গা করে দিয়েছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স টিম ম্যানেজমেন্ট। আগের কয়েকটা ম্যাচে দলকে নির্ভরতা দিতে পারেননি। রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে ডি’কক রানে ফিরতেই বদলে গেল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। রাজস্থানের বিরুদ্ধে জিতল ৭ উইকেটে। টানা ২ ম্যাচ পর জয়ে ফিরলেন রোহিত শর্মারা।
দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার টস জিতে রাজস্থান রয়্যালসকে ব্যাট করতে পাঠান মুম্বই ইন্ডিয়ান্স অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এবারের আইপিএলে এই প্রথম রান তাড়া করার সিদ্ধান্ত নেন রোহিত। শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে ব্যাটিং করছিলেন রাজস্থান রয়্যালসের দুই ওপেনার জস বাটলার ও যশস্বী জয়সোয়াল। ওপেনিং জুটিতে ওঠে ৬৬। অষ্টম ওভারে রাহুল চাহারের বলে স্টাম্পড হন বাটলার। ৩টি ৪ ও ৩টি ৬–য়ের সাহায্যে তিনি ৩২ বলে ৪১। এক ওভার পরেই যশস্বী জয়সোয়ালকেও (২০ বলে ৩২) তুলে নেন রাহুল চাহার। যশস্বীর ইনিংসে রয়েছে ২টি ৪ ও ২টি ৬। এরপর দলকে টেনে নিয়ে যান সঞ্জু স্যামসন ও শিবম দুবে। এদিন এবছর আইপিএলে ২০০ রান পূর্ণ করেন সঞ্জু স্যামসন। ১৭.৪ ওভারের মাথায় ট্রেন্ট বোল্টের বলে বোল্ড হন সঞ্জু। রাজস্থানের রান তখন ১৪৮। ৫টি চারের সাহায্যে তিনি ২৭ বলে করেন ৪২। পরের ওভারেই আউট হন শিবম দুবে (৩১ বলে ৩৫)। তাঁকে ফেরান যশপ্রীত বুমরা। নির্ধারিত ২০ ওভারে রাজস্থান রয়্যালস ৪ উইকেটে তোলে ১৭১। রাহুল চাহার ৩৩ রানে ২ উইকেট নেন।
ব্যাট করতে নেমে শুরুটা খারাপ হয়নি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। ওপেনিং জুটিতে ওঠে ৪৯। যদিও অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে পরিচিত ছন্দে দেখা যায় নি। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সেক প্রথম ধাক্কা দেন ক্রিস মরিস। তুলে নেন রোহিতকে (১৭ বলে ১৪)। সূর্যকুমার যাদবের ব্যাটেও বড় রান এল না। ১০ বলে ১৬ রান করার পর তিনি সেই ক্রিস মরিসের বলেই আউট হন। এরপর দলকে টেনে নিয়ে যান কুইন্টন ডি’কক ও ক্রুণাল পান্ডিয়া। ২৬ বলে ৩৯ রান করে মুস্তাফিজুরের বলে ক্রুণাল বোল্ড হন। ডি’কক অবশ্য নিজের মেজাজে খেলে দলকে জয় এনে দেন। ৫০ বলে ৭০ রান করে তিনি অপরাজিত থাকেন। তাঁর ইনিংসে রয়েছে ৬টি চার ও ২টি ছয়। কিয়েরণ পোলার্ড ৮ বলে ১৬ রান করে অপরাজিত থাকেন। ১৮.৩ ওভারে ১৭২/৩ তুলে ম্যাচ জিতে নেয় মুম্বই।
দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার টস জিতে রাজস্থান রয়্যালসকে ব্যাট করতে পাঠান মুম্বই ইন্ডিয়ান্স অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এবারের আইপিএলে এই প্রথম রান তাড়া করার সিদ্ধান্ত নেন রোহিত। শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে ব্যাটিং করছিলেন রাজস্থান রয়্যালসের দুই ওপেনার জস বাটলার ও যশস্বী জয়সোয়াল। ওপেনিং জুটিতে ওঠে ৬৬। অষ্টম ওভারে রাহুল চাহারের বলে স্টাম্পড হন বাটলার। ৩টি ৪ ও ৩টি ৬–য়ের সাহায্যে তিনি ৩২ বলে ৪১। এক ওভার পরেই যশস্বী জয়সোয়ালকেও (২০ বলে ৩২) তুলে নেন রাহুল চাহার। যশস্বীর ইনিংসে রয়েছে ২টি ৪ ও ২টি ৬। এরপর দলকে টেনে নিয়ে যান সঞ্জু স্যামসন ও শিবম দুবে। এদিন এবছর আইপিএলে ২০০ রান পূর্ণ করেন সঞ্জু স্যামসন। ১৭.৪ ওভারের মাথায় ট্রেন্ট বোল্টের বলে বোল্ড হন সঞ্জু। রাজস্থানের রান তখন ১৪৮। ৫টি চারের সাহায্যে তিনি ২৭ বলে করেন ৪২। পরের ওভারেই আউট হন শিবম দুবে (৩১ বলে ৩৫)। তাঁকে ফেরান যশপ্রীত বুমরা। নির্ধারিত ২০ ওভারে রাজস্থান রয়্যালস ৪ উইকেটে তোলে ১৭১। রাহুল চাহার ৩৩ রানে ২ উইকেট নেন।
ব্যাট করতে নেমে শুরুটা খারাপ হয়নি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। ওপেনিং জুটিতে ওঠে ৪৯। যদিও অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে পরিচিত ছন্দে দেখা যায় নি। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সেক প্রথম ধাক্কা দেন ক্রিস মরিস। তুলে নেন রোহিতকে (১৭ বলে ১৪)। সূর্যকুমার যাদবের ব্যাটেও বড় রান এল না। ১০ বলে ১৬ রান করার পর তিনি সেই ক্রিস মরিসের বলেই আউট হন। এরপর দলকে টেনে নিয়ে যান কুইন্টন ডি’কক ও ক্রুণাল পান্ডিয়া। ২৬ বলে ৩৯ রান করে মুস্তাফিজুরের বলে ক্রুণাল বোল্ড হন। ডি’কক অবশ্য নিজের মেজাজে খেলে দলকে জয় এনে দেন। ৫০ বলে ৭০ রান করে তিনি অপরাজিত থাকেন। তাঁর ইনিংসে রয়েছে ৬টি চার ও ২টি ছয়। কিয়েরণ পোলার্ড ৮ বলে ১৬ রান করে অপরাজিত থাকেন। ১৮.৩ ওভারে ১৭২/৩ তুলে ম্যাচ জিতে নেয় মুম্বই।