এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ডেভিড ওয়ার্নারের সঙ্গে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের তিক্ততা অনেকেই মেনে নিতে পারছেন না। দলের অন্যতম সফল অধিনায়ককে মাত্র একটা মরশুম খারাপ ফলের কারণে বের করে দেওয়াকে সমর্থক করছেন না অনেকেই। আগামী বছর মেগা নিলামে ওয়ার্নারকে ছেড়ে দেওয়া হবে বলেও শোনা যাচ্ছে। এবার ওয়ার্নারের দলে রাখতে ময়দানে নামলেন সমর্থকরা। সম্প্রতি সানরাইজার্সের হায়দরাবাদের একটি ফ্যান ক্লাবের পক্ষ থেকে দলের কর্তাদের উদ্দেশ্যে একটি চিঠি লেখা হয়। সেই চিঠির প্রতিলিপি টুইটারে শেয়ার করা হয়। যেখানে বলা হয়, আগামী মরশুমে মেগা নিলামের আগে ডেভিড ওয়ার্নারকে দলে রাখতে হবে। পাশাপাশি টুইটারে #NoWarnerNoSRH নামের একটি ক্যাম্পেইনও চালানো হয় সমর্থকদের পক্ষ থেকে।
সানরাইজার্স হায়দরাবাদের অন্যতম সফল প্লেয়ার ডেভিড ওয়ার্নার। দলের প্রাক্তন অধিনায়ক ওয়ার্নার এই মরশুমের প্রথম থেকই খারাপ ফর্মে আছেন। এরপরই মরশুমের মাঝপথে তাঁকে অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেয় ম্যানেজমেন্ট। কিন্তু শুধু অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়েই ক্ষান্ত থাকেনি ম্যানেজমেন্ট। প্রথম একাদশ থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয় ওয়ার্নারকে। দ্বিতীয় পর্বের শেষের দিকে ডাগআউটেও জায়গা হয়নি ওয়ার্নারের।
সানরাইজার্সের হয়ে ওয়ার্নারের যা সাফল্য সেটা অন্য কোনও প্লেয়ারের নেই। তিনি পরপর তিনটে মরশুমে কমলা টুপির মালিক হয়েছেন। পাশাপাশি দলের হয়ে প্রতি মরশুমে সর্বোচ্চ রান ওয়ার্নারের ব্যাট থেকেই আসে। ওয়ার্নারের অধিনায়কত্বেই ২০১৬ সালে IPL জেতে সানরাইজার্স। IPL-এর ইতিহাসে পঞ্চম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় রয়েছে ওয়ার্নারের নাম। তিনি এখনও পর্যন্ত IPL-এ করেছেন ৫৪৪৯ রান। গড় ৪১.৫৯। স্ট্রাইক রেট ১৪০।
সম্প্রতি দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ওয়ার্নার। তিনি জানান, সানরাইজার্স হায়দরাবাদের টিম ম্যানেজমেন্ট তাঁর থেকে অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়ার আগে একটিবারও তাঁর সঙ্গে আলোচনা করেনি। এমনকী, কেন তাঁর থেকে অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়া হল, সেই ব্যাপারেও স্পষ্টভাবে কিছু জানায়নি।
সূত্রের খবর, সানরাইজার্সের ব্যর্থতার কারণেই ওয়ার্নারকে সরানো হয়েছে। যা নিয়ে বাক বিতন্ডা হয় ওয়ার্নারের সঙ্গে ম্যানেজমেন্টের। কারণ সিনিয়র প্লেয়ার হিসেবে ওয়ার্নারের উপর ব্যর্থতার দায় থাকলে বাকি সিনিয়র প্লেয়াররাও দায়ী।
এবার পয়েন্ট তালিকায় একদম শেষে শেষ করে করে সানরাইজার্স। দলে উমরান মালিক ছাড়া কেউ নজর কাড়তে পারেনি। প্রথম পর্বে খারাপ ফলের পর দ্বিতীয় পর্বেও একই অবস্থা ছিল। কোনও উন্নতি হয়নি। সূত্রের খবর, আগামী মরশুমে মেগা নিলামের আগে প্রায় পুরো দলকেই ছেড়ে দিতে পারে সানরাইজার্স। তবে রাখা হবে কোচ ট্রেভার বেলিসকে। যা দেখে সমর্থকদের প্রশ্ন, দলের ব্যর্থতার দায় কেন শুধু প্লেয়ারদের উপরেই পড়বে, কোচের উপরেও পড়া উচিত।
সানরাইজার্স হায়দরাবাদের অন্যতম সফল প্লেয়ার ডেভিড ওয়ার্নার। দলের প্রাক্তন অধিনায়ক ওয়ার্নার এই মরশুমের প্রথম থেকই খারাপ ফর্মে আছেন। এরপরই মরশুমের মাঝপথে তাঁকে অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেয় ম্যানেজমেন্ট। কিন্তু শুধু অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়েই ক্ষান্ত থাকেনি ম্যানেজমেন্ট। প্রথম একাদশ থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয় ওয়ার্নারকে। দ্বিতীয় পর্বের শেষের দিকে ডাগআউটেও জায়গা হয়নি ওয়ার্নারের।
সানরাইজার্সের হয়ে ওয়ার্নারের যা সাফল্য সেটা অন্য কোনও প্লেয়ারের নেই। তিনি পরপর তিনটে মরশুমে কমলা টুপির মালিক হয়েছেন। পাশাপাশি দলের হয়ে প্রতি মরশুমে সর্বোচ্চ রান ওয়ার্নারের ব্যাট থেকেই আসে। ওয়ার্নারের অধিনায়কত্বেই ২০১৬ সালে IPL জেতে সানরাইজার্স। IPL-এর ইতিহাসে পঞ্চম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় রয়েছে ওয়ার্নারের নাম। তিনি এখনও পর্যন্ত IPL-এ করেছেন ৫৪৪৯ রান। গড় ৪১.৫৯। স্ট্রাইক রেট ১৪০।
সম্প্রতি দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ওয়ার্নার। তিনি জানান, সানরাইজার্স হায়দরাবাদের টিম ম্যানেজমেন্ট তাঁর থেকে অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়ার আগে একটিবারও তাঁর সঙ্গে আলোচনা করেনি। এমনকী, কেন তাঁর থেকে অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়া হল, সেই ব্যাপারেও স্পষ্টভাবে কিছু জানায়নি।
সূত্রের খবর, সানরাইজার্সের ব্যর্থতার কারণেই ওয়ার্নারকে সরানো হয়েছে। যা নিয়ে বাক বিতন্ডা হয় ওয়ার্নারের সঙ্গে ম্যানেজমেন্টের। কারণ সিনিয়র প্লেয়ার হিসেবে ওয়ার্নারের উপর ব্যর্থতার দায় থাকলে বাকি সিনিয়র প্লেয়াররাও দায়ী।
এবার পয়েন্ট তালিকায় একদম শেষে শেষ করে করে সানরাইজার্স। দলে উমরান মালিক ছাড়া কেউ নজর কাড়তে পারেনি। প্রথম পর্বে খারাপ ফলের পর দ্বিতীয় পর্বেও একই অবস্থা ছিল। কোনও উন্নতি হয়নি। সূত্রের খবর, আগামী মরশুমে মেগা নিলামের আগে প্রায় পুরো দলকেই ছেড়ে দিতে পারে সানরাইজার্স। তবে রাখা হবে কোচ ট্রেভার বেলিসকে। যা দেখে সমর্থকদের প্রশ্ন, দলের ব্যর্থতার দায় কেন শুধু প্লেয়ারদের উপরেই পড়বে, কোচের উপরেও পড়া উচিত।