গৌতম গম্ভীর। কলকাতা নাইট রাইডার্সের একমাত্র আইপিএল ট্রফিজয়ী অধিনায়ক। তাঁর নেতৃত্বেই ২০১২ এবং ২০১৪ সালে কেকেআর ব্রিগেড আইপিএল ট্রফি জয় করেছিল। বর্তমানে তিনি সংসার বদল করেছেন। কলকাতার অধিনায়ক নন, আপাতত তিনি লখনউ সুপার জায়ান্টসের মেন্টর। তবে সবথেকে বড় ট্র্যাজেডি এটাই, চলতি আইপিএল টুর্নামেন্টের প্লে-অফে যেতে হলে কলকাতার জন্য যে ম্যাচটা কার্যত মরণ-বাঁচন লড়াই, সেই ম্যাচেই তিনি KKR-কে হারানোর যাবতীয় ছক কষে ফেলেছেন।
আইপিএলে শনিবার কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে খেলতে নামছে লখনউ সুপার জায়ান্টস। এই ম্যাচে দুই দলের মধ্যেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে মনে করা হচ্ছে। প্লে অফের সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখতে গেলে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে জিততেই হবে। একই অঙ্ক লখনউ সুপার জায়ান্টসের সামনেও। তবে নাইটদের তুলনায় ভালো জায়গায় লখনউ। নীতীশ রানার দলের বিরুদ্ধে ২ পয়েন্ট পেলেই নিশ্চিত হয়ে যাবে প্লে অফ। হারলেও সম্ভাবনা থাকবে। তবে সেক্ষেত্রে অন্যম্যাচের ফলাফলের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে।
অন্য দলের দিকে তাকিয়ে না থেকে নাইটদের হারিয়েই প্লে অফের ছাড়পত্র পেতে চায় লখনউ শিবির। আর জয়ের জন্য তাকিয়ে গৌতম গম্ভীর ও মর্নি মরকেলের দিকে। গৌতম গম্ভীর দীর্ঘদিন নাইটদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। দু–দুবার চ্যাম্পিয়নও করেছেন। আর সেই চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্যও ছিলেন মরকেল। টানা ৩ বছর নাইট রাইডার্সে খেলেছেন। এখন দুজনই লখনউ সুপার জায়ান্টসের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন। এই দুজনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় লখনউ সুপার জায়ান্টস। সেই কথাই শোনা গেছে লখনউ বোলিং কোচ মরনি মরকেলের মুখে।
নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগের দিন তিনি বলেন, ‘গম্ভীরের অভিজ্ঞতা ড্রেসিংরুমে দারুণ সাহায্য করবে। বিশেষ করে ইডেনের পরিবেশের ব্যাপারে। এই মাঠে কীভাবে খেলতে হবে, সেটা প্রত্যেকেই জানি। ইডেনের উইকেট দারুণ। আইপিএলে অন্যতম সেরা উইকেট। এই ধরণের উইকেটে কীভাবে খেলতে হবে, সেই ব্যাপারে গম্ভীরের দারুণ অভিজ্ঞতা রয়েছে। প্রতিটা মুহূর্ত সম্পর্কে খুব ভালো জানে। যদি কোনও ক্রিকেটার গম্ভীরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারে, তাহলে সাফল্য পাবে। বিষেশ করে প্রথম ৬ ওভারে।’
এছাড়া নিজের অভিজ্ঞতার কথাও দলের বোলারদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন মরকেল। তিনি বলেন, ‘আমিও ৩ বছর কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলেছি। এখানকার উইকেট কেমন আচরণ করে, সেই ব্যাপারে ভাল ধারণা রয়েছে। আমিও বোলারদের সঙ্গে আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছি। আশা করছি আমার অভিজ্ঞতা যদি কাজে লাগাতে পারে, তাহলে অবশ্যই জিতব।’ নাইটদের হারিয়ে প্লে অফের ছাড়পত্র পাওয়ার ব্যাপারেও তিনি আশাবাদী। মরকেল বলেন, ‘দলের সবাই ইডেনে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নামার জন্য মুখিয়ে আছে। আমাদের কাছে এটা মরণবাঁচন ম্যাচ। নাইটদের হারিয়েই প্লে অফের ছাড়পত্র জোগাড় করে নেব।’
যদিও নাইটদের তিন রহস্য স্পিনার সুনীল নারাইন, বরুণ চক্রবর্তী ও সুয়শ শর্মাকে ভয় পাচ্ছেন মরকেল। তিনি বলেন, ‘নাইট রাইডার্সে তিনজন রহস্য স্পিনার রয়েছে। ওরা এখানকার পরিবেশ সম্পর্কে খুব ভাল জানে। তবে আমাদের ব্যাটাররাও তৈরি। আশা করছি শনিবার দুই দলের ব্যাটার ও বোলারদের মধ্যে দারুণ লড়াই জমবে।’
Kolkata Knight Riders: ওপেনার গেরোয় বিশ বাঁও জলে KKR?
আইপিএলে শনিবার কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে খেলতে নামছে লখনউ সুপার জায়ান্টস। এই ম্যাচে দুই দলের মধ্যেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে মনে করা হচ্ছে। প্লে অফের সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখতে গেলে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে জিততেই হবে। একই অঙ্ক লখনউ সুপার জায়ান্টসের সামনেও। তবে নাইটদের তুলনায় ভালো জায়গায় লখনউ। নীতীশ রানার দলের বিরুদ্ধে ২ পয়েন্ট পেলেই নিশ্চিত হয়ে যাবে প্লে অফ। হারলেও সম্ভাবনা থাকবে। তবে সেক্ষেত্রে অন্যম্যাচের ফলাফলের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে।
অন্য দলের দিকে তাকিয়ে না থেকে নাইটদের হারিয়েই প্লে অফের ছাড়পত্র পেতে চায় লখনউ শিবির। আর জয়ের জন্য তাকিয়ে গৌতম গম্ভীর ও মর্নি মরকেলের দিকে। গৌতম গম্ভীর দীর্ঘদিন নাইটদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। দু–দুবার চ্যাম্পিয়নও করেছেন। আর সেই চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্যও ছিলেন মরকেল। টানা ৩ বছর নাইট রাইডার্সে খেলেছেন। এখন দুজনই লখনউ সুপার জায়ান্টসের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন। এই দুজনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় লখনউ সুপার জায়ান্টস। সেই কথাই শোনা গেছে লখনউ বোলিং কোচ মরনি মরকেলের মুখে।
নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগের দিন তিনি বলেন, ‘গম্ভীরের অভিজ্ঞতা ড্রেসিংরুমে দারুণ সাহায্য করবে। বিশেষ করে ইডেনের পরিবেশের ব্যাপারে। এই মাঠে কীভাবে খেলতে হবে, সেটা প্রত্যেকেই জানি। ইডেনের উইকেট দারুণ। আইপিএলে অন্যতম সেরা উইকেট। এই ধরণের উইকেটে কীভাবে খেলতে হবে, সেই ব্যাপারে গম্ভীরের দারুণ অভিজ্ঞতা রয়েছে। প্রতিটা মুহূর্ত সম্পর্কে খুব ভালো জানে। যদি কোনও ক্রিকেটার গম্ভীরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারে, তাহলে সাফল্য পাবে। বিষেশ করে প্রথম ৬ ওভারে।’
এছাড়া নিজের অভিজ্ঞতার কথাও দলের বোলারদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন মরকেল। তিনি বলেন, ‘আমিও ৩ বছর কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলেছি। এখানকার উইকেট কেমন আচরণ করে, সেই ব্যাপারে ভাল ধারণা রয়েছে। আমিও বোলারদের সঙ্গে আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছি। আশা করছি আমার অভিজ্ঞতা যদি কাজে লাগাতে পারে, তাহলে অবশ্যই জিতব।’ নাইটদের হারিয়ে প্লে অফের ছাড়পত্র পাওয়ার ব্যাপারেও তিনি আশাবাদী। মরকেল বলেন, ‘দলের সবাই ইডেনে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নামার জন্য মুখিয়ে আছে। আমাদের কাছে এটা মরণবাঁচন ম্যাচ। নাইটদের হারিয়েই প্লে অফের ছাড়পত্র জোগাড় করে নেব।’
যদিও নাইটদের তিন রহস্য স্পিনার সুনীল নারাইন, বরুণ চক্রবর্তী ও সুয়শ শর্মাকে ভয় পাচ্ছেন মরকেল। তিনি বলেন, ‘নাইট রাইডার্সে তিনজন রহস্য স্পিনার রয়েছে। ওরা এখানকার পরিবেশ সম্পর্কে খুব ভাল জানে। তবে আমাদের ব্যাটাররাও তৈরি। আশা করছি শনিবার দুই দলের ব্যাটার ও বোলারদের মধ্যে দারুণ লড়াই জমবে।’