এই সময়: তাঁর সামনে শুধু লাসিথ মালিঙ্গা। শ্রীলঙ্কান পেসারই আইপিএলে সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিক। মালিঙ্গার ১৬০ শিকার থেকে ১৩ উইকেট পিছনে অমিত মিশ্র। আইপিএলের প্রথম মরসুম থেকে যিনি একই রকম ধারাবাহিক। মালিঙ্গা এ বার আইপিএলে নেই। তাঁকে টপকে যাওয়ার সুযোগ কোনও ভাবে হাতছাড়া করতে চাইছেন না ১৪৭ উইকেটের মালিক।
লেগস্পিনার অমিতের মুখে অবশ্য 'আমি' নয়, 'আমরা'। ৩৭ বছরের ক্রিকেটারের সোজা কথা, 'টিমে প্রত্যেকের নিজস্ব ভূমিকা আছে। সেটা ফোকাস করেই মাঠে নামব আমরা।'
দিল্লিতে এ বার অনেক নতুন মুখ। অজিঙ্ক রাহানে, রবিচন্দ্রন অশ্বিন এসেছেন। যা নিয়ে অমিত বলেই দিচ্ছেন, 'টিমের মধ্যে আমরা একে অপরের সঙ্গে মিশে গিয়েছি। টিমে অনেক নতুন মুখ আসা সত্ত্বেও এটা একটা পজিটিভ ব্যাপার। একটা পরিবারে যেমন হয়, এ ক্ষেত্রেও তেমনই হচ্ছে। প্রত্যেকে একে অপরের ভুলত্রুটিগুলো মুছে দিয়ে টিমকে সাফল্য দিতে মরিয়া।'
করোনার মতো জটিল পরিস্থিতির মধ্যেও আইপিএল খেলার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন প্রত্যেকে। অমিতের মন্তব্য, 'আইপিএলের টিমগুলো একটা প্রোটোকল মেনে চলছে। আমরা সবাই জৈব সুরক্ষিত পরিবেশে রয়েছি। কঠিন পরিস্থিতিতেও ক্রিকেটকেই আঁকড়ে ধরার চেষ্টা করছি।'
আমিরশাহির পিচ স্পিনারদের স্বর্গরাজ্য হতে পারে, এমনই ধারণা বিশেষজ্ঞমহলের। যে কারণে আইপিএলের টিমই তাদের অভিজ্ঞ স্পিনারদের বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। আর সেই কারণেই মনে করা হচ্ছে, অমিতের মতো কার্যকর স্পিনার এ বারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবেন।
অমিত অবশ্য বলছেন, 'এখানকার কন্ডিশন থেকে বোলাররা, নাকি ব্যাটসম্যানরা সাহায্য পাবে, এখনই বলা মুশকিল। একমাত্র মাঠে নামার পরই পরিস্থিতি আরও ভালো করে বিচার করতে পারব।' সঙ্গে জুড়েছেন, 'টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে কিছু নিশ্চিত ভাবে বলা মুশকিল। তবে, দিল্লিকে এ বার সাফল্য দিতে চাই। টিমে অনেক বেশি ম্যাচ উইনার থাকাটা সবচেয়ে ভালো দিক।'
মুখে যাই বলুন না কেন, আইপিএলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি অমিত এ বার ইতিহাস গড়তে চান।
লেগস্পিনার অমিতের মুখে অবশ্য 'আমি' নয়, 'আমরা'। ৩৭ বছরের ক্রিকেটারের সোজা কথা, 'টিমে প্রত্যেকের নিজস্ব ভূমিকা আছে। সেটা ফোকাস করেই মাঠে নামব আমরা।'
দিল্লিতে এ বার অনেক নতুন মুখ। অজিঙ্ক রাহানে, রবিচন্দ্রন অশ্বিন এসেছেন। যা নিয়ে অমিত বলেই দিচ্ছেন, 'টিমের মধ্যে আমরা একে অপরের সঙ্গে মিশে গিয়েছি। টিমে অনেক নতুন মুখ আসা সত্ত্বেও এটা একটা পজিটিভ ব্যাপার। একটা পরিবারে যেমন হয়, এ ক্ষেত্রেও তেমনই হচ্ছে। প্রত্যেকে একে অপরের ভুলত্রুটিগুলো মুছে দিয়ে টিমকে সাফল্য দিতে মরিয়া।'
করোনার মতো জটিল পরিস্থিতির মধ্যেও আইপিএল খেলার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন প্রত্যেকে। অমিতের মন্তব্য, 'আইপিএলের টিমগুলো একটা প্রোটোকল মেনে চলছে। আমরা সবাই জৈব সুরক্ষিত পরিবেশে রয়েছি। কঠিন পরিস্থিতিতেও ক্রিকেটকেই আঁকড়ে ধরার চেষ্টা করছি।'
আমিরশাহির পিচ স্পিনারদের স্বর্গরাজ্য হতে পারে, এমনই ধারণা বিশেষজ্ঞমহলের। যে কারণে আইপিএলের টিমই তাদের অভিজ্ঞ স্পিনারদের বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। আর সেই কারণেই মনে করা হচ্ছে, অমিতের মতো কার্যকর স্পিনার এ বারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবেন।
অমিত অবশ্য বলছেন, 'এখানকার কন্ডিশন থেকে বোলাররা, নাকি ব্যাটসম্যানরা সাহায্য পাবে, এখনই বলা মুশকিল। একমাত্র মাঠে নামার পরই পরিস্থিতি আরও ভালো করে বিচার করতে পারব।' সঙ্গে জুড়েছেন, 'টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে কিছু নিশ্চিত ভাবে বলা মুশকিল। তবে, দিল্লিকে এ বার সাফল্য দিতে চাই। টিমে অনেক বেশি ম্যাচ উইনার থাকাটা সবচেয়ে ভালো দিক।'
মুখে যাই বলুন না কেন, আইপিএলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি অমিত এ বার ইতিহাস গড়তে চান।