এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ৬ বলে ছ’টা ছয় এখনও চোখে ভাসছে ক্রিকেট দুনিয়ার। বিশ্বকাপের এক ম্যাচে ৫ উইকেট ও হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড আর কারও নেই। ২০১১ সালের বিশ্বজয়ী টিমের অন্যতম সফল ক্রিকেটার। যুবরাজ সিংকে কিংবদন্তি বলা যায় কি?
তর্ক বিতর্কের প্রশ্নে যেতে নারাজ ক্রিকেটমহল। বরং বিশ্বকাপের ভরা বাজারে যুবির অবসরের সিদ্ধান্তে বিষণ্ণতা ছেয়ে রয়েছে চার দিকে।
ভারতীয় টিমের ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলি টুইটারে লিখেছেন, ‘কেরিয়ার জুড়ে দেশের হয়ে দারুণ খেলার জন্য অভিনন্দন পাজি। তুমি আমাদের অনেক স্মৃতি আর জয় দিয়েছো। নতুন জীবনের জন্য এখন থেকে শুভেচ্ছা রইল। তুমি সত্যিইকারের চ্যাম্পিয়ন।’
গত মরসুমে আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে যোগ দিয়েছিলেন সচিন তেন্ডুলকরের কথায়। কেরিয়ারে বরাবর সচিনের পরামর্শ মেনে চলেছেন। যুবিকে নিয়ে সেই সচিন লিখেছেন, ‘অসাধারণ একটা কেরিয়ার ছিল তোমার। টিমের যখনই দরকার পড়েছে, চ্যাম্পিয়নের মতো এসে হাজির হয়েছো। উত্থান-পতন, মাঠ আর মাঠের বাইরে যে ধরণের লড়াই তুমি করেছো, অকল্পনীয়। ভারতীয় ক্রিকেটের জন্য তুমি যা করেছো তার জন্য ধন্যবাদ। সেকেন্ড ইনিংস উপভোগ করো।’
স্টুয়ার্ট ব্রডের মতো প্রাক্তন অবশ্য সব দ্বিধা মিটিয়ে বলেছেন, ‘লেজেন্ড, উপভোগ করো তোমার অবসরযাপন।’ কেভিন পিটারসেনের মতো ক্রিকেট মাঠের বন্ধুও টুইট করেছেন, ‘মনে রাখার মতো কেরিয়ার। উত্থান-পতন মেশানো। কিন্তু স্থায়িত্ব, সাহস, দারুণ প্রতিভায় ভরপুর।’
ড্রেসিংরুমে এবং টিমে বীরেন্দ্র সহবাগ ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। যুবির বিদায় নিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘অনেক প্লেয়ার আসবে, যাবে। কিন্তু তোমার মতো প্লেয়ার খুঁজে পাওয়া কঠিন। কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে কাটাতে হয়েছে অনেক সময়। কিন্তু রোগ আর বোলারদের হারিয়ে তুমি হৃদয় জয় করেছ। ইচ্ছে শক্তি আর ফাইটিং স্পিরিটের জন্য চিরকাল মনে রাখবে লোকে।’
শুধু ক্রিকেট নয়, সব মহলেই অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন যুবি। বাঁ হাতি অলরাউন্ডার যেন এখনও স্মৃতিতে জ্বলজ্বল করছেন তাঁর মনে রাখা ইনিংস কিংবা বোলিং দিয়ে। ভিভিএস লক্ষ্মণের মতো ক্রিকেটার পর্যন্ত যুবিকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত। ‘যুবির সঙ্গে খেলা একটা দারুণ ব্যাপার। অন্যতম সেরা প্লেয়ারের সঙ্গে খেলার অনেক স্মৃতি আছে। ধারাবাহিকতা, দায়বদ্ধতা, ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা সব সময় দেখিয়েছে যুবি।’
তর্ক বিতর্কের প্রশ্নে যেতে নারাজ ক্রিকেটমহল। বরং বিশ্বকাপের ভরা বাজারে যুবির অবসরের সিদ্ধান্তে বিষণ্ণতা ছেয়ে রয়েছে চার দিকে।
ভারতীয় টিমের ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলি টুইটারে লিখেছেন, ‘কেরিয়ার জুড়ে দেশের হয়ে দারুণ খেলার জন্য অভিনন্দন পাজি। তুমি আমাদের অনেক স্মৃতি আর জয় দিয়েছো। নতুন জীবনের জন্য এখন থেকে শুভেচ্ছা রইল। তুমি সত্যিইকারের চ্যাম্পিয়ন।’
গত মরসুমে আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে যোগ দিয়েছিলেন সচিন তেন্ডুলকরের কথায়। কেরিয়ারে বরাবর সচিনের পরামর্শ মেনে চলেছেন। যুবিকে নিয়ে সেই সচিন লিখেছেন, ‘অসাধারণ একটা কেরিয়ার ছিল তোমার। টিমের যখনই দরকার পড়েছে, চ্যাম্পিয়নের মতো এসে হাজির হয়েছো। উত্থান-পতন, মাঠ আর মাঠের বাইরে যে ধরণের লড়াই তুমি করেছো, অকল্পনীয়। ভারতীয় ক্রিকেটের জন্য তুমি যা করেছো তার জন্য ধন্যবাদ। সেকেন্ড ইনিংস উপভোগ করো।’
স্টুয়ার্ট ব্রডের মতো প্রাক্তন অবশ্য সব দ্বিধা মিটিয়ে বলেছেন, ‘লেজেন্ড, উপভোগ করো তোমার অবসরযাপন।’ কেভিন পিটারসেনের মতো ক্রিকেট মাঠের বন্ধুও টুইট করেছেন, ‘মনে রাখার মতো কেরিয়ার। উত্থান-পতন মেশানো। কিন্তু স্থায়িত্ব, সাহস, দারুণ প্রতিভায় ভরপুর।’
ড্রেসিংরুমে এবং টিমে বীরেন্দ্র সহবাগ ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। যুবির বিদায় নিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘অনেক প্লেয়ার আসবে, যাবে। কিন্তু তোমার মতো প্লেয়ার খুঁজে পাওয়া কঠিন। কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে কাটাতে হয়েছে অনেক সময়। কিন্তু রোগ আর বোলারদের হারিয়ে তুমি হৃদয় জয় করেছ। ইচ্ছে শক্তি আর ফাইটিং স্পিরিটের জন্য চিরকাল মনে রাখবে লোকে।’
শুধু ক্রিকেট নয়, সব মহলেই অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন যুবি। বাঁ হাতি অলরাউন্ডার যেন এখনও স্মৃতিতে জ্বলজ্বল করছেন তাঁর মনে রাখা ইনিংস কিংবা বোলিং দিয়ে। ভিভিএস লক্ষ্মণের মতো ক্রিকেটার পর্যন্ত যুবিকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত। ‘যুবির সঙ্গে খেলা একটা দারুণ ব্যাপার। অন্যতম সেরা প্লেয়ারের সঙ্গে খেলার অনেক স্মৃতি আছে। ধারাবাহিকতা, দায়বদ্ধতা, ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা সব সময় দেখিয়েছে যুবি।’