এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ম্যাঞ্চেস্টারে ভারত বনাম পাকিস্তানের বিশ্বকাপ ক্রিকেট ম্যাচে নিজের পছন্দের দলকে সমর্থন জানানোর অধিকার রয়েছে সকলের। তবে অন্যের পছন্দ নিয়ে ভদ্র প্রতিক্রিয়া জানাতে জনসাধারণের কাছে আবেদন জানালেন জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি।
ভারত বনাম পাকিস্তান ম্যাচে সেরা দলেরই জেতা উচিত। রবিবার টুইটার বার্তায় এই কথা জানিয়েছেন মেহবুবা। উল্লেখ্য, গত ফেব্রুয়ারি মাসে পুলওয়ামা হামলার জবাবে ভারতীয় বায়ুসেনার বালাকোট বিমানহানা কেন্দ্র করে দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকার পরে রবিবার বিশ্বকাপে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দেশ মুখোমুখি হয়েছে। যদিও পুলওয়ামা হামলার পরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের ম্যাচ বয়কট করার জন্য অনেকেই আবেদন জানান।
এদিন ম্যাচের আগে টুইট করেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী তথা প্রাক্তন ক্রিকেট অধিনায়ক ইমরান খানও। তাঁর দাবি, ম্যাচ ঘিরে চূড়ান্ত মানসিক চাপের মধ্যে থাকবেন দুই দলের খেলোয়াড়রা এবং ম্যাচের নির্ণায়কও হবে মনোবলই।
২০১৪ সালে এশিয়া কাপে ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের জয় উদযাপনের কারণে মীরাটের এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাসপেন্ড করা হয় কাশ্মীরের ৬৭ জন পড়ুয়াকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সেই সময় ওই ছাত্রদের আচরণ 'অসমর্থনযোগ্য' বলে মন্তব্য করেন। তাঁদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ব্যাহত করার এবং দেশদ্রোহিতার অভিযোগ ওঠে। পরে গণবিক্ষোভের জেরে অভিযোগ খারিজ করা হয়।
ভারত বনাম পাকিস্তান ম্যাচে সেরা দলেরই জেতা উচিত। রবিবার টুইটার বার্তায় এই কথা জানিয়েছেন মেহবুবা। উল্লেখ্য, গত ফেব্রুয়ারি মাসে পুলওয়ামা হামলার জবাবে ভারতীয় বায়ুসেনার বালাকোট বিমানহানা কেন্দ্র করে দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকার পরে রবিবার বিশ্বকাপে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দেশ মুখোমুখি হয়েছে। যদিও পুলওয়ামা হামলার পরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের ম্যাচ বয়কট করার জন্য অনেকেই আবেদন জানান।
এদিন ম্যাচের আগে টুইট করেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী তথা প্রাক্তন ক্রিকেট অধিনায়ক ইমরান খানও। তাঁর দাবি, ম্যাচ ঘিরে চূড়ান্ত মানসিক চাপের মধ্যে থাকবেন দুই দলের খেলোয়াড়রা এবং ম্যাচের নির্ণায়কও হবে মনোবলই।
২০১৪ সালে এশিয়া কাপে ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের জয় উদযাপনের কারণে মীরাটের এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাসপেন্ড করা হয় কাশ্মীরের ৬৭ জন পড়ুয়াকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সেই সময় ওই ছাত্রদের আচরণ 'অসমর্থনযোগ্য' বলে মন্তব্য করেন। তাঁদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ব্যাহত করার এবং দেশদ্রোহিতার অভিযোগ ওঠে। পরে গণবিক্ষোভের জেরে অভিযোগ খারিজ করা হয়।