উত্তর পূর্ব ভারতের মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে মানব পাচার। ওই এলাকা থেকে পাচার করা হচ্ছে যুবতীদের। কাজের প্রলোভন দেখিয়ে নিয়ে এসে যৌনব্যবসায় নামানো হচ্ছে উত্তর পূর্ব ভারতের যুবতীদের। তাঁদের দেশের বিভিন্ন বড় শহরে কাজের প্রলোভন দেখানো হচ্ছে। জানা গিয়েছে, উত্তর পূর্ব ভারতের যুবতীদের রীতিমত টার্গেট করা হচ্ছে। ওই এলাকায় কাজের সুযোগ কম। তাই দিল্লি, মুম্বাই, গুরগাও, ব্যাঙ্গালোর সহ বিভিন্ন বড় শহরে গেলেই ভালো কাজ পাওয়া যাবে বলে টোপ দেওয়া হচ্ছে তাঁদের। অন্য কেউ নয়, এই দাবি এবং অভিযোগ করেন জাতীয় মহিলা কমিশনের (National Commission for Women)-র চেয়ার পার্সন রেখা শর্মা।
শিলং-এ একটি আলোচনা সভায় এই কথা বলেন NCW-র Chairperson। কী করে উত্তর পূর্ব ভারতের মানব পাচার বিশেষ করে মহিলাদের পাচার রোধ করা যায় তা নিয়েই আঞ্চলিক স্তরের ওই আলোচনা সভা হয়। সেখানেই তিনি বলেন, “ভাল কাজের প্রলোভন দেখানো হচ্ছে এই এলাকার মেয়েদের। মিথ্যা কাজের লোভ দেখানো হচ্ছে। দিল্লি, কর্ণাটক গোয়া, মহারাষ্ট্রের গেলেই কাজ পাওয়া যাবে বলা হচ্ছে। সেখানে ভালো মাইনে দেওয়া হবে বলেও লোভ দেখানো হচ্ছে।” Rekha Sharma বলেন, “উত্তর পূর্ব ভারতের এই মেয়েদের অনেককেই নিয়ে গিয়ে কাজ দেওয়া হচ্ছে পার্লারে। কাউকে কোন আলাদা জায়গায় আবার বেশির ভাগকেই পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে যৌন কাজ করতে।”
কী করে এই পাচার বন্ধ করা যায় তার দিকে নজর দেওয়ার কথা বলেন তিনি। জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন বলেন, “এই কাজে এগিয়ে আসতে হবে রাজ্যের মহিলা কমিশনকে। বিশেষ করে, যে সমস্ত এলাকা থেকে ওই যুবতীদের পাচার করা হচ্ছে সেই এলাকায় গিয়ে প্রচার চালাতে হবে। উত্তর পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে এই পাচার বন্ধ করার জন্য অন্য রাজ্যের মহিলা কমিশনগুলির মধ্যে যোগাযোগ বাড়িয়ে তথ্যের আদানপ্রদান বাড়াতে হবে।” নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে কাজ করতে পারলে এই পাচার বন্ধ করা সম্ভব বলেও মনে করেন তিনি। রেখা শর্মা বলেন, “যারা এই পাচারচক্রের যুক্ত তাঁদের নিজেদের মধ্যে ‘নেটওয়ার্ক’ আছে একই সঙ্গে তারা ডিজিটাল পদ্ধতিতেও যোগাযোগ রাখে। তাই এই পাচারকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হলে সবাইকে এক হতে হবে।”
ওই আলোচনায় বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্য ছাড়াও ছিলেন পুলিশ এবং প্রশাসনের আধিকারিকরা।
শিলং-এ একটি আলোচনা সভায় এই কথা বলেন NCW-র Chairperson। কী করে উত্তর পূর্ব ভারতের মানব পাচার বিশেষ করে মহিলাদের পাচার রোধ করা যায় তা নিয়েই আঞ্চলিক স্তরের ওই আলোচনা সভা হয়। সেখানেই তিনি বলেন, “ভাল কাজের প্রলোভন দেখানো হচ্ছে এই এলাকার মেয়েদের। মিথ্যা কাজের লোভ দেখানো হচ্ছে। দিল্লি, কর্ণাটক গোয়া, মহারাষ্ট্রের গেলেই কাজ পাওয়া যাবে বলা হচ্ছে। সেখানে ভালো মাইনে দেওয়া হবে বলেও লোভ দেখানো হচ্ছে।” Rekha Sharma বলেন, “উত্তর পূর্ব ভারতের এই মেয়েদের অনেককেই নিয়ে গিয়ে কাজ দেওয়া হচ্ছে পার্লারে। কাউকে কোন আলাদা জায়গায় আবার বেশির ভাগকেই পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে যৌন কাজ করতে।”
কী করে এই পাচার বন্ধ করা যায় তার দিকে নজর দেওয়ার কথা বলেন তিনি। জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন বলেন, “এই কাজে এগিয়ে আসতে হবে রাজ্যের মহিলা কমিশনকে। বিশেষ করে, যে সমস্ত এলাকা থেকে ওই যুবতীদের পাচার করা হচ্ছে সেই এলাকায় গিয়ে প্রচার চালাতে হবে। উত্তর পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে এই পাচার বন্ধ করার জন্য অন্য রাজ্যের মহিলা কমিশনগুলির মধ্যে যোগাযোগ বাড়িয়ে তথ্যের আদানপ্রদান বাড়াতে হবে।” নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে কাজ করতে পারলে এই পাচার বন্ধ করা সম্ভব বলেও মনে করেন তিনি। রেখা শর্মা বলেন, “যারা এই পাচারচক্রের যুক্ত তাঁদের নিজেদের মধ্যে ‘নেটওয়ার্ক’ আছে একই সঙ্গে তারা ডিজিটাল পদ্ধতিতেও যোগাযোগ রাখে। তাই এই পাচারকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হলে সবাইকে এক হতে হবে।”
ওই আলোচনায় বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্য ছাড়াও ছিলেন পুলিশ এবং প্রশাসনের আধিকারিকরা।