নাগাল্যান্ডে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে হত ১৩ গ্রামবাসী, নিহত ১ জওয়ানও
রবিবার সকালে ব্যাপক উত্তেজনা Nagaland-এ। security forces-এর গুলিতে Civilian-দের মৃত্যু। ঘটনায় উত্তেজিত জনতার পালটা আক্রমণ বাহিনীকে। শান্তি বজায় রাখার আবেদন মুখ্যমন্ত্রীর...
EiSamay.Com 5 Dec 2021, 2:43 pm
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: নাগাল্যান্ডে নিরাপত্তা রক্ষীর এলোপাথাড়ি গুলিতে নিহত ১৩ জন গ্রামবাসী। সন্ত্রাসবাদী ভেবে সাধারণ নাগরিকদেরকেই গুলি করে মারার গুরুতর অভিযোগ উঠল নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে ঘিরে উত্তপ্ত Nagaland। উন্মত্ত জনতার পালটা হামলায় এক জওয়ানেরও মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেনা ও গ্রামবাসীদের সংঘর্ষে অশান্ত নাগাল্যান্ড। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। শান্তি বজায় রাখার আবেদনের সঙ্গে সঙ্গে ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী Neiphiu Rio। অশান্তি ছড়ানো আটকাতে মন জেলায় ইন্টারনেট ও এসএমএস পরিষেবা বন্ধ করার নির্দেশ প্রশাসনের।
রবিবার ভোরে ঘটনাটি ঘটেছে, মায়ানমার সীমান্তের কাছে নাগাল্যান্ডের মন জেলার ওটিং-এ। সন্ত্রাসবাদী মনে করে কয়লা খনি থেকে কাজ সেরে ফেরা শ্রমিকদের উপর গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। ক্ষোভে ফেটে পড়েন সাধারণ মানুষ। নিরাপত্তা বাহিনীর উপরে পালটা হামলা চালানোর অভিযোগ। ঘটনায় ক্ষুব্ধ জনতা জওয়ানদের দুটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। গ্রামবাসীদের মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন পুলিশ সুপার ইমনালেসা।
ঘটনায় উদ্বেগে নাগাল্যান্ডের প্রশাসন। জনতার কাছে শান্ত থাকার আবেদন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী Neiphiu Rio। তিনি টুইট করে লেখেন, 'দুর্ভাগ্যজনক ঘটনায় ওটিং-য়ে সাধারণ মানুষের মৃত্যু। মনের ঘটনা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। মৃতদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রইল। আহতদের দ্রুত আরোগ্যের কামনা করছি। উচ্চ পর্যায়ের বিশেষ SIT ঘটনার তদন্ত করবে।' ন্যায় বিচারের আশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে জনতার কাছে শান্তি রক্ষার আবেদন জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
ঘটনায় উদ্বেগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকও। টুইট করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও ঘটনাটিকে দুর্ভাগ্যজনক বলে দাবি করেছেন। তিনি টুইটে লেখেন, 'নাগাল্যান্ডের ওটিংয়ের ঘটনায় আমি স্তম্ভিত। মনের প্রিয়জন হারানো পরিবারগুলির প্রতি সমবেদনা জানাই। রাজ্য সরকারের তৈরি SIT উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত সত্যিটা সামনে নিয়ে আসবে এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলি ন্যায় পাবে বলে আমার বিশ্বাস।'
জানা গিয়েছে, ওটিংয়ের অনতিদূরে রয়েছে কয়লাখনি। গ্রামের অধিকাংশই সেখানে শ্রমিকের কাজ করেন। শনিবার রাতে বাড়ি ফিরে, রবিবার ছুটি কাটিয়ে আবার সোমবার ফেরেন কর্মস্থলে। অন্যান্য সপ্তাহের মতো শনিবার সন্ধেয়ও কয়লা খনি থেকে পিকআপ ট্রাকে বাড়ি ফিরছিলেন কয়েকজন শ্রমিক । তাঁদের জঙ্গি ভেবে ভুল করে নিরাপত্তা বাহিনী। সেখানেই মৃত্যু হয় গ্রামবাসীদের। পরে গুলির আওয়াজ পেয়ে বাকিরা তাদের সন্ধানে এলে দেখতে পায় ট্রাকেই পড়ে রয়েছে প্রিয়জনদের মৃতদেহ। এর পরেই ক্ষোভে ফেটে পড়ে জওয়ানদের উপর হামলা চালায় গ্রামবাসীরা। নাগাল্যান্ডের সীমানা ছাড়িয়ে জাতীয় স্তরেও ছড়িয়েছে এই ঘটনার আঁচ।
রবিবার ভোরে ঘটনাটি ঘটেছে, মায়ানমার সীমান্তের কাছে নাগাল্যান্ডের মন জেলার ওটিং-এ। সন্ত্রাসবাদী মনে করে কয়লা খনি থেকে কাজ সেরে ফেরা শ্রমিকদের উপর গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। ক্ষোভে ফেটে পড়েন সাধারণ মানুষ। নিরাপত্তা বাহিনীর উপরে পালটা হামলা চালানোর অভিযোগ। ঘটনায় ক্ষুব্ধ জনতা জওয়ানদের দুটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। গ্রামবাসীদের মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন পুলিশ সুপার ইমনালেসা।
ঘটনায় উদ্বেগে নাগাল্যান্ডের প্রশাসন। জনতার কাছে শান্ত থাকার আবেদন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী Neiphiu Rio। তিনি টুইট করে লেখেন, 'দুর্ভাগ্যজনক ঘটনায় ওটিং-য়ে সাধারণ মানুষের মৃত্যু। মনের ঘটনা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। মৃতদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রইল। আহতদের দ্রুত আরোগ্যের কামনা করছি। উচ্চ পর্যায়ের বিশেষ SIT ঘটনার তদন্ত করবে।' ন্যায় বিচারের আশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে জনতার কাছে শান্তি রক্ষার আবেদন জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
ঘটনায় উদ্বেগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকও। টুইট করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও ঘটনাটিকে দুর্ভাগ্যজনক বলে দাবি করেছেন। তিনি টুইটে লেখেন, 'নাগাল্যান্ডের ওটিংয়ের ঘটনায় আমি স্তম্ভিত। মনের প্রিয়জন হারানো পরিবারগুলির প্রতি সমবেদনা জানাই। রাজ্য সরকারের তৈরি SIT উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত সত্যিটা সামনে নিয়ে আসবে এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলি ন্যায় পাবে বলে আমার বিশ্বাস।'
জানা গিয়েছে, ওটিংয়ের অনতিদূরে রয়েছে কয়লাখনি। গ্রামের অধিকাংশই সেখানে শ্রমিকের কাজ করেন। শনিবার রাতে বাড়ি ফিরে, রবিবার ছুটি কাটিয়ে আবার সোমবার ফেরেন কর্মস্থলে। অন্যান্য সপ্তাহের মতো শনিবার সন্ধেয়ও কয়লা খনি থেকে পিকআপ ট্রাকে বাড়ি ফিরছিলেন কয়েকজন শ্রমিক । তাঁদের জঙ্গি ভেবে ভুল করে নিরাপত্তা বাহিনী। সেখানেই মৃত্যু হয় গ্রামবাসীদের। পরে গুলির আওয়াজ পেয়ে বাকিরা তাদের সন্ধানে এলে দেখতে পায় ট্রাকেই পড়ে রয়েছে প্রিয়জনদের মৃতদেহ। এর পরেই ক্ষোভে ফেটে পড়ে জওয়ানদের উপর হামলা চালায় গ্রামবাসীরা। নাগাল্যান্ডের সীমানা ছাড়িয়ে জাতীয় স্তরেও ছড়িয়েছে এই ঘটনার আঁচ।