এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অসমে যে পরিমাণ চা উৎপাদন হয় তাতে ছোট চা বাগানগুলির ভূমিকা কম নয়। এই রাজ্যে যত পরিমাণ চা উৎপাদন হয় তার প্রায় অর্ধেকটাই উৎপাদন হয় এই সমস্ত ছোট বাগানগুলিতে। এখন নানা সমস্যায় ভুগছে রাজ্যের চা বাগানগুলি। বিশেষ করে যেগুলো ছোট বাগান। তাই এবার তাদের জন্য ন্যূনতম সহায়ক মূল্য দেওয়ার দাবি করল এই ছোট চা বাগানগুলি। অসমের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী চন্দ্রমোহন পাটোয়ারির সঙ্গে দেখা করে এই দাবি জানিয়েছে তারা। তাদের দাবি, রাজ্যে যে পরিমাণ চা উৎপাদন হয়, তার একটা বড় অংশ উৎপাদন করেন তারা। কিন্তু তারা এই চায়ের দাম ঠিকমত পাচ্ছেন না। এই সমস্যা দীর্ঘদিনের। এখন চরম সমস্যার মধ্যে পড়েছেন তারা।
এই ক্ষুদ্র চা উৎপাদকরা তাদের উৎপাদিত চা কারখানাগুলিতে সরাসরি বিক্রি করে। ওই কারখানাগুলি তাদের কাছে চা-পাতা কিনে নিয়ে বাজারের জন্য চা তৈরি করে। এই কারণেই, এই সব ছোট চা-বাগানগুলির যে সংগঠন আছে, তারা রাজ্যের শিল্পমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে একটি নির্দিষ্ট দাম বা ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ঠিক করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
চন্দ্রমোহন পাটোয়ারি জানিয়েছেন, এই দাবি তারা বিবেচনা করে দেখবেন। তিনি বলেন, ‘রাজ্যে যে ছোট চা বাগানগুলি আছে সেগুলির কি সমস্যা আছে তা দেখে সমাধানের চেষ্টা করা হবে। তারা যাতে একটা ন্যূনতম এবং ন্যায্য দাম পায় সেটাও দেখা হবে। কিন্তু চায়ের মান নিয়ে কোনও আপোস করা হবে না।’ এই সঙ্গেই তাদের তিনি পরামর্শ দিয়েছেন যাতে তারাও ভালো মানের চা উৎপাদন করে যাতে সেটাও বিদেশে বিক্রি করা যায়।
যারা এদের কাছে থেকে চা পাতা কেনে তারা যাতে উপযুক্ত দাম দিয়েই ভালো মানের চাপাতা কেনে সেটা দেখার জন্যও উত্তর-পূর্ব ভারতের টি বোর্ড অব ইন্ডিয়ার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অরুনিতা ফুকান যাদবকে নির্দেশ দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী। গত বছর এই রাজ্যে প্রায় ৬১৮ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদন হয়। এর মধ্যে প্রায় ২ লাখ ছোট চাবাগান প্রায় ২৮৫ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদন করে।
এই ক্ষুদ্র চা উৎপাদকরা তাদের উৎপাদিত চা কারখানাগুলিতে সরাসরি বিক্রি করে। ওই কারখানাগুলি তাদের কাছে চা-পাতা কিনে নিয়ে বাজারের জন্য চা তৈরি করে। এই কারণেই, এই সব ছোট চা-বাগানগুলির যে সংগঠন আছে, তারা রাজ্যের শিল্পমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে একটি নির্দিষ্ট দাম বা ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ঠিক করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
চন্দ্রমোহন পাটোয়ারি জানিয়েছেন, এই দাবি তারা বিবেচনা করে দেখবেন। তিনি বলেন, ‘রাজ্যে যে ছোট চা বাগানগুলি আছে সেগুলির কি সমস্যা আছে তা দেখে সমাধানের চেষ্টা করা হবে। তারা যাতে একটা ন্যূনতম এবং ন্যায্য দাম পায় সেটাও দেখা হবে। কিন্তু চায়ের মান নিয়ে কোনও আপোস করা হবে না।’ এই সঙ্গেই তাদের তিনি পরামর্শ দিয়েছেন যাতে তারাও ভালো মানের চা উৎপাদন করে যাতে সেটাও বিদেশে বিক্রি করা যায়।
যারা এদের কাছে থেকে চা পাতা কেনে তারা যাতে উপযুক্ত দাম দিয়েই ভালো মানের চাপাতা কেনে সেটা দেখার জন্যও উত্তর-পূর্ব ভারতের টি বোর্ড অব ইন্ডিয়ার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অরুনিতা ফুকান যাদবকে নির্দেশ দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী। গত বছর এই রাজ্যে প্রায় ৬১৮ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদন হয়। এর মধ্যে প্রায় ২ লাখ ছোট চাবাগান প্রায় ২৮৫ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদন করে।