এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : বাতিল করে দেওয়া হল নাগাল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী হর্নবিল উৎসব। নাগাল্যন্ডের মন জেলায় সেনার গুলিতে ১৪ জন গ্রামবাসীর মৃত্যুর জেরে বন্ধ করে হয়ে গেল এই উৎসব। রীতি মেনে আগামী ১০ তারিখ পর্যন্ত এই উৎসব চলার কথা ছিল। কিন্তু,মঙ্গলবার নাগাল্যান্ডের মন্ত্রিসভার বৈঠকে শেষপর্যন্ত এই উৎসব বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। নাগালান্ডের মন্ত্রী Temjen Imna Along জানান,Mon জেলার ওটিং গ্রামে যারা মারা গিয়েছেন তাঁদের শ্রদ্ধা জানাতে আমরা এইবারের মত Hornbill Festival বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা শোকাহত পরিবারের দুঃখে সমব্যথী ।এই পরিস্থিতিতে Hornbill Festival-র বাকি অনুষ্ঠান আর করা সম্ভব হবে না।’
শনিবার রাতে ওটিং গ্রামে সেনার গুলিতে গ্রামবাসীরা মারা যাওয়ার পর থেকেই উত্তপ্ত নাগাল্যান্ড। তার আঁচ এসে লেগেছে দিল্লিতে, সংসদেও। সোমবার একদিনের জন্য হর্নবিল উৎসব বন্ধ করা হয়। তারপরেই এই উৎসবের সব অনুষ্ঠান বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নাগাল্যান্ড সরকারের মুখপাত্র Neiba Kronu জানান, কিসামায়, যেখানে এই উৎসব হচ্ছে সেখানে কিছু কার্যক্রম চলবে। কিন্তু, কোনও অনুষ্ঠান হবে না। তবে, নাগাল্যান্ডের পর্যটন দফতর একটি সাধারণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই উৎসবের সমাপ্তি করবে।
নাগাল্যান্ডের পর্যটন, শিল্পকলা এবং সংস্কৃতি দফতর হর্নবিল উৎসবের আয়োজন করে।এই উৎসব হয় কোহিমা শহর থেকে ১২ কিমি দূরত্বে অবস্থিত কিসামা (Kisama) –য়। ১ ডিসেম্বরশুরু হয় এই উৎসব।কিন্তু,১০ দিনের উৎসব এবছর পঞ্চম দিনেই শেষ হয়ে গেল। সেখানে রঙিন পোশাক পড়ে নিজেদের নাচ-গান করেন নাগা উপজাতিরা।নাচ-গান হৈচৈভরা ময়দানে এখন শ্মশানের নিস্তব্ধতা। হাজার হাজার পর্যটক শুধু এই উৎসবে আকর্ষণেই এইসময় নাগাল্যান্ডে আসেন। আমেরিকা, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া থেকেও বহু মানুষ আসেন এই উৎসবের আনন্দ উপভোগ করতে।কিন্তু, শনিবার রাতের ঘটনার জেরে বদলে গিয়েছে পুরো পরিস্থিতি। অনেকেই ভেবেছিলেন, একদিন বন্ধ থাকার পরে বাকি দিনগুলিতে এই উৎসব হবে। কিন্তু সরকারি সিদ্ধান্তের কথা শোনার পরে চরম হতাশ তাঁরা।
ওটিং গ্রামে নিরীহ মানুষের মৃত্যুর প্রতিবাদে রবিবারই হর্নবিল উৎসব বয়কটের ডাক দিয়েছিল নাগাল্যান্ডের ৬ আদিবাসী সম্প্রদায়।প্রথমে Konyak Union Kohima সম্প্রদায় হর্নবিল থেকে সরে দাঁড়ায়। পরে একে একে Sangtam, Yimkhiung, Khiamniungam, Phom এবং Chang জাতির মানুষেরা হর্নবিল বয়কটের সিদ্ধান্ত নেয়।পরে সোমবার পরিস্থিতি একইরকম উত্তেজনাপূর্ণ থাকায় একদিনের জন্য হর্নবিল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন। কিন্তু, এবার তা পুরো বাতিল হয়ে গেল। ওই ক্যাবিনেট বৈঠকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়,AFSPA বাতিল করার দাবি নাগাল্যান্ড সরকার আবেদন করবে কেন্দ্রকে। এই দাবি জানিয়ে কেন্দ্রকে চিঠিও জানানো হবে।
শনিবার রাতে ওটিং গ্রামে সেনার গুলিতে গ্রামবাসীরা মারা যাওয়ার পর থেকেই উত্তপ্ত নাগাল্যান্ড। তার আঁচ এসে লেগেছে দিল্লিতে, সংসদেও। সোমবার একদিনের জন্য হর্নবিল উৎসব বন্ধ করা হয়। তারপরেই এই উৎসবের সব অনুষ্ঠান বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নাগাল্যান্ড সরকারের মুখপাত্র Neiba Kronu জানান, কিসামায়, যেখানে এই উৎসব হচ্ছে সেখানে কিছু কার্যক্রম চলবে। কিন্তু, কোনও অনুষ্ঠান হবে না। তবে, নাগাল্যান্ডের পর্যটন দফতর একটি সাধারণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই উৎসবের সমাপ্তি করবে।
নাগাল্যান্ডের পর্যটন, শিল্পকলা এবং সংস্কৃতি দফতর হর্নবিল উৎসবের আয়োজন করে।এই উৎসব হয় কোহিমা শহর থেকে ১২ কিমি দূরত্বে অবস্থিত কিসামা (Kisama) –য়। ১ ডিসেম্বরশুরু হয় এই উৎসব।কিন্তু,১০ দিনের উৎসব এবছর পঞ্চম দিনেই শেষ হয়ে গেল। সেখানে রঙিন পোশাক পড়ে নিজেদের নাচ-গান করেন নাগা উপজাতিরা।নাচ-গান হৈচৈভরা ময়দানে এখন শ্মশানের নিস্তব্ধতা। হাজার হাজার পর্যটক শুধু এই উৎসবে আকর্ষণেই এইসময় নাগাল্যান্ডে আসেন। আমেরিকা, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া থেকেও বহু মানুষ আসেন এই উৎসবের আনন্দ উপভোগ করতে।কিন্তু, শনিবার রাতের ঘটনার জেরে বদলে গিয়েছে পুরো পরিস্থিতি। অনেকেই ভেবেছিলেন, একদিন বন্ধ থাকার পরে বাকি দিনগুলিতে এই উৎসব হবে। কিন্তু সরকারি সিদ্ধান্তের কথা শোনার পরে চরম হতাশ তাঁরা।
ওটিং গ্রামে নিরীহ মানুষের মৃত্যুর প্রতিবাদে রবিবারই হর্নবিল উৎসব বয়কটের ডাক দিয়েছিল নাগাল্যান্ডের ৬ আদিবাসী সম্প্রদায়।প্রথমে Konyak Union Kohima সম্প্রদায় হর্নবিল থেকে সরে দাঁড়ায়। পরে একে একে Sangtam, Yimkhiung, Khiamniungam, Phom এবং Chang জাতির মানুষেরা হর্নবিল বয়কটের সিদ্ধান্ত নেয়।পরে সোমবার পরিস্থিতি একইরকম উত্তেজনাপূর্ণ থাকায় একদিনের জন্য হর্নবিল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন। কিন্তু, এবার তা পুরো বাতিল হয়ে গেল। ওই ক্যাবিনেট বৈঠকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়,AFSPA বাতিল করার দাবি নাগাল্যান্ড সরকার আবেদন করবে কেন্দ্রকে। এই দাবি জানিয়ে কেন্দ্রকে চিঠিও জানানো হবে।