মেঘালয় কংগ্রেসে বড়সড় ভাঙন! তৃণমূলে যোগদান ১২ কংগ্রেস বিধায়কের
জাতীয় স্তরে ধীরে ধীরে ডানা মেলছে তৃণমূল। Meghalaya-এর প্রাক্তন মুখ্য়মন্ত্রী সাংমা সহ ১২ বিধায়ক সামিল হলেন ঘাসফুল শিবিরে। কীর্তি আজাদ, পবন শর্মা, অশোক তনওয়ারের যোগদানের পরের দিনই আরও বড় চমক।
EiSamay.Com 25 Nov 2021, 2:32 am
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিল্লি সফরের মধ্যেই আরও এক বড় চমক। ত্রিপুরা পুরভোটের একদিন আগেই উত্তর-পূর্বের আরও এক রাজ্যে নিজেদের শিকড় দৃঢ় করল ঘাসফুল শিবির। মেঘালয়ে তৃণমূলের বড় জয়। কংগ্রেসে ভাঙন ধরিয়ে আবারও শক্তি বাড়াল জোড়াফুল। সূত্রের খবর, মেঘালয়ে ১৮ জন কংগ্রেস বিধায়কের মধ্যে ১২ জনই যোগ দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসে। একইসঙ্গে মেঘালয়ে প্রধান বিরোধী দলের তকমাও ছিনিয়ে নিল ঘাসফুল শিবির। দলত্যাগী বিধায়কদের দলে রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মুকুল সাংমা।
বাংলার বাইরে জোরালো অস্থিত্বের লক্ষ্যে একুশের মাঝামাঝি থেকেই কোমর বেঁধে নেমেছে ঘাসফুল শীর্ষ নেতৃত্ব। একের পর এক কেন্দ্রীয় স্তরের নেতা, সর্বভারতীয় ব্যক্তিত্বের যোগদানে ভারে-বহরে সর্বভারতীয় ক্ষেত্রেও ক্রমশ বলিষ্ঠ হচ্ছে তৃণমূল। ত্রিপুরা, গোয়া, দিল্লির সঙ্গে সঙ্গে তৃণমূলের পথ এখন বিস্তৃত হচ্ছে বিহার, হরিয়ানার সঙ্গে সঙ্গে মেঘালয়েও। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই শীঘ্র দেশের গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে শাখা-প্রশাখা বিস্তার আসলে তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক Abhishek Banerjee-এর হাতযশ এবং পিকে-এর মস্তিষ্ক।
৬০ আসনের মেঘালয় বিধানসভায় মোট ৪০টি আসন রয়েছে শাসক জোট এনডিএ-র হাতে। ১৮টি আসন ছিল কংগ্রেসের হাতে। তার মধ্যে ১২ জনই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করায় বর্তমানে মেঘালয় বিধানসভার হাতশিবিরের বিধায়ক সংখ্যা নেমে দাঁড়াল মাত্র ছয়ে। এর সঙ্গে সঙ্গেই রাজ্যে বিধানসভায় বিরোধীর পদ হারাল কংগ্রেস। গত কয়েকদিন ধরেই শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি সাংমার অসন্তুষ্টি ধরা পড়ছিল। তাঁকে বাদ দিয়ে সাংসদ ভিনসেন্ট এইচ পালাকে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি করা হলে হাইকম্যান্ডের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়। ২০১৮ সালে মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সাংমা।
গত কয়েকদিনে একের পর এক হেভিওয়েট নেতারা সামিল হয়েছেন ঘাসফুলে। আরও বেশ কিছু চমক এখনও বাকি বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। প্রসঙ্গত, রাজধানী সফর শেষ করে এবার মুম্বইয়ের পথে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুম্বইতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাতের তালিকায় রয়েছে কোন কোন হেভিওয়েট রাজনীতিবিদ? এর উত্তরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'আমি উদ্বব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) সঙ্গে দেখা করব। উনি শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। শুনেছি এখন তিনি ভালো আছেন। তাই ওঁর সঙ্গে দেখা করব। এছাড়াও আমি শরদ পাওয়ারের সঙ্গে দেখা করব।'
বাংলার বাইরে জোরালো অস্থিত্বের লক্ষ্যে একুশের মাঝামাঝি থেকেই কোমর বেঁধে নেমেছে ঘাসফুল শীর্ষ নেতৃত্ব। একের পর এক কেন্দ্রীয় স্তরের নেতা, সর্বভারতীয় ব্যক্তিত্বের যোগদানে ভারে-বহরে সর্বভারতীয় ক্ষেত্রেও ক্রমশ বলিষ্ঠ হচ্ছে তৃণমূল। ত্রিপুরা, গোয়া, দিল্লির সঙ্গে সঙ্গে তৃণমূলের পথ এখন বিস্তৃত হচ্ছে বিহার, হরিয়ানার সঙ্গে সঙ্গে মেঘালয়েও। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই শীঘ্র দেশের গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে শাখা-প্রশাখা বিস্তার আসলে তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক Abhishek Banerjee-এর হাতযশ এবং পিকে-এর মস্তিষ্ক।
৬০ আসনের মেঘালয় বিধানসভায় মোট ৪০টি আসন রয়েছে শাসক জোট এনডিএ-র হাতে। ১৮টি আসন ছিল কংগ্রেসের হাতে। তার মধ্যে ১২ জনই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করায় বর্তমানে মেঘালয় বিধানসভার হাতশিবিরের বিধায়ক সংখ্যা নেমে দাঁড়াল মাত্র ছয়ে। এর সঙ্গে সঙ্গেই রাজ্যে বিধানসভায় বিরোধীর পদ হারাল কংগ্রেস। গত কয়েকদিন ধরেই শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি সাংমার অসন্তুষ্টি ধরা পড়ছিল। তাঁকে বাদ দিয়ে সাংসদ ভিনসেন্ট এইচ পালাকে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি করা হলে হাইকম্যান্ডের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়। ২০১৮ সালে মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সাংমা।
গত কয়েকদিনে একের পর এক হেভিওয়েট নেতারা সামিল হয়েছেন ঘাসফুলে। আরও বেশ কিছু চমক এখনও বাকি বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। প্রসঙ্গত, রাজধানী সফর শেষ করে এবার মুম্বইয়ের পথে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুম্বইতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাতের তালিকায় রয়েছে কোন কোন হেভিওয়েট রাজনীতিবিদ? এর উত্তরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'আমি উদ্বব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) সঙ্গে দেখা করব। উনি শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। শুনেছি এখন তিনি ভালো আছেন। তাই ওঁর সঙ্গে দেখা করব। এছাড়াও আমি শরদ পাওয়ারের সঙ্গে দেখা করব।'