এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: দিন দিন বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। ডাল, তেল, চাল , সব্জি সব কিছুর দাম ঊর্ধ্বমুখী। সংসার চালাতে এখন হিমশিম খেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। এই পরিস্থিতিতে কি দিনে একশো টাকায় সংসার চালানো সম্ভব? তাও প্রতিদিন ১০০ টাকাও আয় হয় না এখন। যার এই টাকাটা আয় হচ্ছে সে নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করছেন। এই রকমই অবস্থা এখন অসমের অনেক টোটো বা ই-রিকশা চালকের। তারা এক সময় দিনে হাজারের বেশি টাকা আয় করতেন। এখন কোনও মতে আয় হয় দিনে একশো টাকা। কোনও দিন তাও হয় না।
এই অবস্থা Assam-এর Jamugurihat এলাকার ১১৮ জন e-rickshaw চালকের।তাঁদের অনেকেই শিক্ষিত। এই যুবকরা চাকরি না পেয়ে সংসার চালাতে শুরু করেন ই-রিকশা চালানো। আগে তারা সবাই দিনে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা আয় করেছেন এই টোটো চালিয়ে। সুন্দর ভাবেই সংসার সামলেছেন। কিন্তু, সেই সুখ দীর্ঘদিন স্থায়ী হল না তাঁদের। করোনা এসে সব কেড়ে নিল। করোনার কারণে নানা জায়গায় লকডাউন, নানা রকম বিধিনিষেধ। এই করোনার প্রকোপ অসমেও। বন্ধ প্রায় সব কিছুই। এখন বেশির ভাগ লোকজন ঘরের বাইরে আসছেন না। এর সরাসরি প্রভাব এসে পড়ছে এই সব টোটো চালকদের উপরেও। এখন যদিও কোনও দিন ১০০ টাকা আয় করতে পারছেন তাহলে সেই টোটো চালক নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করছেন।
সারাদিন যাত্রীর জন্য বসে থাকার পরেও কার্যত খালি হাতেই ফিরতে হচ্ছে তাঁদের। এই অবস্থায় অনেক টোটো চালক বাইরে আসা বন্ধ করে দিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, ‘সারাদিন শুধু শুধু বাইরে বসে অপেক্ষা করার কোনও মানেই হয় না’। আর যাঁরা আসছেন তাঁরা বলছেন, ‘ কত দিন হয়ে গেল যে দিনে ১০০ টাকাও আয় করিনি। আমাদের অনেকেই ঘরে আছেন । এই অবস্থায় সংসার চালাতে তাঁরা অন্য কিছু করছেন। কিন্তু সবার তো তা করা সম্ভব নয়। এই সামান্য আয়ে আমরা কি করে চালাচ্ছি তা আমরাই জানি। যদি সরকার এগিয়ে এসে কিছু সাহায্য করে তাহলে খুব ভালো হয়।’
এদিকে অসম সরকার রাজ্যের অর্থমন্ত্রী Ajanta Neog-এর নেতৃত্বে একটি কমিটি করেছে কি করে প্রায় ১ লক্ষ বেকার যুবককে কাজ দেওয়া যায় তা নিয়ে। কোন দফতরে কত আসন ফাঁকা আছে তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
Centre for Monitoring Indian Economy (CMIE) –র তথ্য অনুযায়ী, গত বছর এপ্রিল মাসে, Assam-এ বেকারত্বের হার ছিল ১১ .১ শতাংশ। এই বছরের এপ্রিল মাসে দেশে প্রায় ৭০ লাখ মানুষ কাজ হারিয়েছে।এদিকে World Bank-এর তথ্য বলছে, গ্রামীণ এলাকাতে আগের বছরের তুলনায় আয় অনেকটাই কমেছে।
এই অবস্থা Assam-এর Jamugurihat এলাকার ১১৮ জন e-rickshaw চালকের।তাঁদের অনেকেই শিক্ষিত। এই যুবকরা চাকরি না পেয়ে সংসার চালাতে শুরু করেন ই-রিকশা চালানো। আগে তারা সবাই দিনে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা আয় করেছেন এই টোটো চালিয়ে। সুন্দর ভাবেই সংসার সামলেছেন। কিন্তু, সেই সুখ দীর্ঘদিন স্থায়ী হল না তাঁদের। করোনা এসে সব কেড়ে নিল। করোনার কারণে নানা জায়গায় লকডাউন, নানা রকম বিধিনিষেধ। এই করোনার প্রকোপ অসমেও। বন্ধ প্রায় সব কিছুই। এখন বেশির ভাগ লোকজন ঘরের বাইরে আসছেন না। এর সরাসরি প্রভাব এসে পড়ছে এই সব টোটো চালকদের উপরেও। এখন যদিও কোনও দিন ১০০ টাকা আয় করতে পারছেন তাহলে সেই টোটো চালক নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করছেন।
সারাদিন যাত্রীর জন্য বসে থাকার পরেও কার্যত খালি হাতেই ফিরতে হচ্ছে তাঁদের। এই অবস্থায় অনেক টোটো চালক বাইরে আসা বন্ধ করে দিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, ‘সারাদিন শুধু শুধু বাইরে বসে অপেক্ষা করার কোনও মানেই হয় না’। আর যাঁরা আসছেন তাঁরা বলছেন, ‘ কত দিন হয়ে গেল যে দিনে ১০০ টাকাও আয় করিনি। আমাদের অনেকেই ঘরে আছেন । এই অবস্থায় সংসার চালাতে তাঁরা অন্য কিছু করছেন। কিন্তু সবার তো তা করা সম্ভব নয়। এই সামান্য আয়ে আমরা কি করে চালাচ্ছি তা আমরাই জানি। যদি সরকার এগিয়ে এসে কিছু সাহায্য করে তাহলে খুব ভালো হয়।’
এদিকে অসম সরকার রাজ্যের অর্থমন্ত্রী Ajanta Neog-এর নেতৃত্বে একটি কমিটি করেছে কি করে প্রায় ১ লক্ষ বেকার যুবককে কাজ দেওয়া যায় তা নিয়ে। কোন দফতরে কত আসন ফাঁকা আছে তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
Centre for Monitoring Indian Economy (CMIE) –র তথ্য অনুযায়ী, গত বছর এপ্রিল মাসে, Assam-এ বেকারত্বের হার ছিল ১১ .১ শতাংশ। এই বছরের এপ্রিল মাসে দেশে প্রায় ৭০ লাখ মানুষ কাজ হারিয়েছে।এদিকে World Bank-এর তথ্য বলছে, গ্রামীণ এলাকাতে আগের বছরের তুলনায় আয় অনেকটাই কমেছে।