এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অসম–মিজোরাম সীমানায় সংঘর্ষের (Assam-Mizoram Border Dispute) পরে উদ্বেগ প্রকাশ করে মিজোরামকেই পুরো ঘটনার জন্য দায়ী করলেন অসমের রাজ্যপাল জগদীশ মুখি। এই সঙ্গেই মিজোরামকে সংযত থাকার বার্তাও দিলেন তিনি। রাজ্যপাল বলেন, প্রতিবেশী রাজ্যে সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক ও শান্তি বজায় রাখতে অসম প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু, সীমান্ত বিবাদ মেটাতে, এই সঙ্গেই মিজোরামকেও সংযত থাকতে হবে। মিজোরাম সরকার যেন তাদের পুলিশ এবং লোকজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। যাতে করে আর এই রকম হিংসার ঘটনা না ঘটে।
দুই রাজ্যের সীমান্তে, সোমবার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অসমের এক আধিকারিক সহ পাঁচ জন পুলিশকর্মী মারা যান এবং ৫০ জনের বেশী আহত হন। রাজ্যপাল, একটি বিবৃতিতে জানান, ‘ছবিতে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে মিজোরামের মানুষ পুলিশকে ঘিরে ধরে আক্রমণ করছে এবং তাদেরকে সমর্থন করছে মিজোরাম রাজ্যের পুলিশ। তাদের যে আগ্রাসী ভূমিকা ছিল সেটাও পরিষ্কার। কারণ, তাদের হাতে শুধুমাত্র অস্ত্রই ছিল না, সকলেই মাথায় হেলমেট পড়েও এসেছিল। এটা খুব দুঃখজনক।’
রাজ্যপাল বলেছেন, সেখানে যে ‘স্থিতাবস্তা’ জারি করা ছিল সেটাও ভঙ্গ করা হয়েছে। আন্তঃরাজ্য সীমানা লঙ্ঘন করেই, লাইলাপুর এলাকার জঙ্গলে, অসমের রেংটিবস্তির দিকে রাস্তার কাজ করতে শুরু করে মিজোরাম। সেখানে, CRPF-এর ক্যাম্প থাকা স্বত্তেও তারপাশেই সশস্ত্র একটি ক্যাম্প করেছে মিজোরাম।
রাজ্যপাল জানিয়েছেন, সেখানে যে বিবাদ চলছিল তা মেটাতেই গিয়েছিলেন অসমের পুলিশ আধিকারিকরা। কিন্তু তাঁদের ওপরে হামলা করা হয়। পুলিশের একাধিক শীর্ষকর্তা আহত হন এবং তাঁদের গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। ‘মিজোরাম পুলিশ অসমের পুলিশের ওপরে আক্রমণ করলেও, কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটালেও, LMG থেকে গুলি চালানো হলেও, অসমের পুলিশ সেখানে সংযমের পরিচয় দিয়েছে । দুষ্কৃতিদের ওই রকম ভয়ঙ্কর হামলার পরেও। অসম পুলিশের পাঁচজন মারা গিয়েছেন, ৫০ জন আহত হয়েছেন। কিন্তু, মিজোরামের দিকের কেউ আহত হন নি’, বলেও জানিয়েছেন রাজ্যপাল।
দুই রাজ্যের সীমান্তে, সোমবার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অসমের এক আধিকারিক সহ পাঁচ জন পুলিশকর্মী মারা যান এবং ৫০ জনের বেশী আহত হন। রাজ্যপাল, একটি বিবৃতিতে জানান, ‘ছবিতে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে মিজোরামের মানুষ পুলিশকে ঘিরে ধরে আক্রমণ করছে এবং তাদেরকে সমর্থন করছে মিজোরাম রাজ্যের পুলিশ। তাদের যে আগ্রাসী ভূমিকা ছিল সেটাও পরিষ্কার। কারণ, তাদের হাতে শুধুমাত্র অস্ত্রই ছিল না, সকলেই মাথায় হেলমেট পড়েও এসেছিল। এটা খুব দুঃখজনক।’
রাজ্যপাল বলেছেন, সেখানে যে ‘স্থিতাবস্তা’ জারি করা ছিল সেটাও ভঙ্গ করা হয়েছে। আন্তঃরাজ্য সীমানা লঙ্ঘন করেই, লাইলাপুর এলাকার জঙ্গলে, অসমের রেংটিবস্তির দিকে রাস্তার কাজ করতে শুরু করে মিজোরাম। সেখানে, CRPF-এর ক্যাম্প থাকা স্বত্তেও তারপাশেই সশস্ত্র একটি ক্যাম্প করেছে মিজোরাম।
রাজ্যপাল জানিয়েছেন, সেখানে যে বিবাদ চলছিল তা মেটাতেই গিয়েছিলেন অসমের পুলিশ আধিকারিকরা। কিন্তু তাঁদের ওপরে হামলা করা হয়। পুলিশের একাধিক শীর্ষকর্তা আহত হন এবং তাঁদের গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। ‘মিজোরাম পুলিশ অসমের পুলিশের ওপরে আক্রমণ করলেও, কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটালেও, LMG থেকে গুলি চালানো হলেও, অসমের পুলিশ সেখানে সংযমের পরিচয় দিয়েছে । দুষ্কৃতিদের ওই রকম ভয়ঙ্কর হামলার পরেও। অসম পুলিশের পাঁচজন মারা গিয়েছেন, ৫০ জন আহত হয়েছেন। কিন্তু, মিজোরামের দিকের কেউ আহত হন নি’, বলেও জানিয়েছেন রাজ্যপাল।