নতুন করে হিংসা ছড়াল মণিপুরে। আবার এই হিংসার ঘটনা ঘটেছে বিষ্ণুপুর এলাকায়। মঙ্গলবার রাতে বিষ্ণুপুরের একাধিক জায়গায় হিংসা এবং অশান্তির ঘটনায় অন্তত একজন মারা গিয়েছেন এবং দুজন আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এর জেরে বুধবার সকালেও উত্তেজনা ছিল ওই এলাকায়। সেখানে নতুন করে অশান্তি দেখা দিতেই সেখানে যে কারফিউ শিথিল করা হয়েছিল তা বাতিল করা হয়েছে। গত ৩ তারিখ থেকেই উত্তপ্ত হয় মণিপুর। মেইটি এবং আদিবাসী-জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে বিরোধের জেরে শুরু হওয়া অশান্তিতে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৭১ জনের।
সেখানে যাতে অশান্তি না ছড়ায় এবং শান্তি ও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে এই জন্য ইন্টারনেট সাসপেন্ড করার সঙ্গেই কারফিউ জারি করা হয়। কিছু এলাকায় শান্তি ফিরে আসার পরে কারফিউ শিথিল করা হয়। মণিপুরে যে এলাকায় বেশি উত্তেজনা দেখা দেয় তার মধ্যে আছে ইম্ফল, বিষ্ণুপুর এবং চুড়াচাঁদপুর।
আগেও বিষ্ণুপুর এলাকায় হিংসার জেরে এক সেনাকর্মী এবং এক কমান্ডোর মৃত্যু হয়েছে। এবার সেখানেই আবার অশান্তির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার রাত থেকেই নতুন করে উত্তপ্ত হয় বিষ্ণুপুর জেলার বিভিন্ন এলাকা। সেখানের Phoubakchao এলাকার একাধিক বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
এক সম্প্রদায়ের লোকজন আগুন লাগালে, পাল্টা আগুন লাগিয়ে দেয় অন্য পক্ষও। জানা গিয়েছে, বুধবার, সেখানের মৈরাং এলাআতে অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় কয়েকজন। সেই সময়ে ত্রাণ শিবির থেকে বেরিয়ে আসেন কয়েকজন। সেখানে গুলি চললে Toijam Chandramani নামে একজন মারা যান।
সোমবারই অশান্তির ঘটনা ঘটে ইম্ফলে। ইম্ফলে New Checkon এলাকাতেও একাধিক বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এই দুটি অশান্তির জেরে নতুন করে সতর্কতা জারি করা হয়েছে মণিপুরে। সেই সঙ্গে, বিষ্ণুপুর, ইম্ফল পূর্ব এবং ইম্ফল পশ্চিম জেলায় কারফিউতে যে শিথিলতা দেওয়া হয়েছিল তা বাতিল করা হয়েছে।
বিষ্ণুপুরে সকাল ৫টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল করা হয়েছিল। এদিন তা বাতিল করে দেওয়ার হয়েছে বলে একটি নির্দেশে জানিয়েছেন সেখানের জেলাশাসক Lourembam Bikram। অন্যদিকে, মণিপুরের নতুন করে হিংসার পরে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য আরও ২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে পাঠিয়েছেন সেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বিরেন সিং।
আরেকদিকে, ইম্ফলের হিংসার ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে তিনজনকে। ধৃতদের মধ্যে আছে BJP-র প্রাক্তন বিধায়ক Telvum Thangzalam Haokip।
সেখানে যাতে অশান্তি না ছড়ায় এবং শান্তি ও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে এই জন্য ইন্টারনেট সাসপেন্ড করার সঙ্গেই কারফিউ জারি করা হয়। কিছু এলাকায় শান্তি ফিরে আসার পরে কারফিউ শিথিল করা হয়। মণিপুরে যে এলাকায় বেশি উত্তেজনা দেখা দেয় তার মধ্যে আছে ইম্ফল, বিষ্ণুপুর এবং চুড়াচাঁদপুর।
আগেও বিষ্ণুপুর এলাকায় হিংসার জেরে এক সেনাকর্মী এবং এক কমান্ডোর মৃত্যু হয়েছে। এবার সেখানেই আবার অশান্তির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার রাত থেকেই নতুন করে উত্তপ্ত হয় বিষ্ণুপুর জেলার বিভিন্ন এলাকা। সেখানের Phoubakchao এলাকার একাধিক বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
এক সম্প্রদায়ের লোকজন আগুন লাগালে, পাল্টা আগুন লাগিয়ে দেয় অন্য পক্ষও। জানা গিয়েছে, বুধবার, সেখানের মৈরাং এলাআতে অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় কয়েকজন। সেই সময়ে ত্রাণ শিবির থেকে বেরিয়ে আসেন কয়েকজন। সেখানে গুলি চললে Toijam Chandramani নামে একজন মারা যান।
সোমবারই অশান্তির ঘটনা ঘটে ইম্ফলে। ইম্ফলে New Checkon এলাকাতেও একাধিক বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এই দুটি অশান্তির জেরে নতুন করে সতর্কতা জারি করা হয়েছে মণিপুরে। সেই সঙ্গে, বিষ্ণুপুর, ইম্ফল পূর্ব এবং ইম্ফল পশ্চিম জেলায় কারফিউতে যে শিথিলতা দেওয়া হয়েছিল তা বাতিল করা হয়েছে।
বিষ্ণুপুরে সকাল ৫টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল করা হয়েছিল। এদিন তা বাতিল করে দেওয়ার হয়েছে বলে একটি নির্দেশে জানিয়েছেন সেখানের জেলাশাসক Lourembam Bikram। অন্যদিকে, মণিপুরের নতুন করে হিংসার পরে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য আরও ২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে পাঠিয়েছেন সেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বিরেন সিং।
আরেকদিকে, ইম্ফলের হিংসার ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে তিনজনকে। ধৃতদের মধ্যে আছে BJP-র প্রাক্তন বিধায়ক Telvum Thangzalam Haokip।