এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামলে ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছে দেশ। তৃতীয় ঢেউ আসার আগেই দেশে টিকাকরণে জোর দেওয়া হচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে দেশের হাতে আসতে চলেছে আরও এক Covid 19 Vaccine। ভারতে জরুরি ভিত্তিতে তাদের তৈরি ভ্যাকসিন ব্যবহারের জন্য ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার (DCGI) কাছে অনুমোদন চাইল Zydus Cadila। দেশে বছরে ১২০ মিলিয়ন ডোজ ভ্যাকসিন তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে জাইডাস ক্যাডিলা। DCGI-এর অনুমোদন মিললে দেশের হাতে পঞ্চম টিকা হিসেবে ব্যবহার করা হবে জাইডাস ভ্যাকসিন। বর্তমানে দেশে Covishield, Covaxin টিকা দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, রাশিয়ার ভ্যাকসিন Sputnik V ও Moderna ভ্যাকসিনকে ইতিমধ্যেই ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্র।
১২ বছরের ঊর্ধ্ব বয়সীদের জন্য এই টিকা ব্যবহার করা হবে। কিছুদিন আগেই ন্যাশনাল টেকনিক্যাল অ্যাডভাইসরি গ্রুপ অন ইমিউনাইজেশনের চেয়ারম্যান ডা. এন কে অরোরা জানিয়েছিলেন, অগাস্ট মাস থেকে জাইডাস ক্যাডিলা টিকা পাওয়া যাবে। এই টিকার তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল সম্পন্ন হয়েছে।
এদিকে, শুধু কোভ্যাক্সিনই (Covaxin) নয়, কোভিশিল্ড (Covishield) নিয়েও বিদেশ যেতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছেন বহু ভারতীয়। মূলত ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশগুলিতেই নতুন 'ভ্যাকসিন পাসপোর্টের' নিয়মে কোভিশিল্ডকে অনুমোদন প্রাপ্ত ভ্যাকসিন বলে গণ্য না করায় সমস্যায় পড়ছেন বিদেশযাত্রী, বিশেষত পড়ুয়ারা। দ্রুত তাঁদের সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দিলেন টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থার প্রধান আদর পুনাওয়ালা। আদর টুইটে লেখেন, 'আমি বুঝতে পারছি কোভিশিল্ড নেওয়ার পরে ভারত থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্তর্বতী দেশগুলিতে যেতে অনেকের সমস্যা হচ্ছে। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি এই বিষয়টিকে আলোচনার জন্য সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে যাব এবং খুব তাড়াতাড়ি এই সমস্যার সমাধান করব।' তবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কেন এই ভ্যাকসিন পাসপোর্ট বা গ্রিন পাসপোর্টে কোভিশিল্ডকে রাখেনি, তার কোনও ব্যাখ্যা মেলেনি। কারণ, ইউরোপে তৈরি ওই অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন কিন্তু ওই তালিকায় আছে। তা হলে ভারতে তৈরি ওই একই ভ্যাকসিন নেই কেন, তা জানা যাচ্ছে না।
১২ বছরের ঊর্ধ্ব বয়সীদের জন্য এই টিকা ব্যবহার করা হবে। কিছুদিন আগেই ন্যাশনাল টেকনিক্যাল অ্যাডভাইসরি গ্রুপ অন ইমিউনাইজেশনের চেয়ারম্যান ডা. এন কে অরোরা জানিয়েছিলেন, অগাস্ট মাস থেকে জাইডাস ক্যাডিলা টিকা পাওয়া যাবে। এই টিকার তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল সম্পন্ন হয়েছে।
এদিকে, শুধু কোভ্যাক্সিনই (Covaxin) নয়, কোভিশিল্ড (Covishield) নিয়েও বিদেশ যেতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছেন বহু ভারতীয়। মূলত ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশগুলিতেই নতুন 'ভ্যাকসিন পাসপোর্টের' নিয়মে কোভিশিল্ডকে অনুমোদন প্রাপ্ত ভ্যাকসিন বলে গণ্য না করায় সমস্যায় পড়ছেন বিদেশযাত্রী, বিশেষত পড়ুয়ারা। দ্রুত তাঁদের সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দিলেন টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থার প্রধান আদর পুনাওয়ালা। আদর টুইটে লেখেন, 'আমি বুঝতে পারছি কোভিশিল্ড নেওয়ার পরে ভারত থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্তর্বতী দেশগুলিতে যেতে অনেকের সমস্যা হচ্ছে। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি এই বিষয়টিকে আলোচনার জন্য সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে যাব এবং খুব তাড়াতাড়ি এই সমস্যার সমাধান করব।' তবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কেন এই ভ্যাকসিন পাসপোর্ট বা গ্রিন পাসপোর্টে কোভিশিল্ডকে রাখেনি, তার কোনও ব্যাখ্যা মেলেনি। কারণ, ইউরোপে তৈরি ওই অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন কিন্তু ওই তালিকায় আছে। তা হলে ভারতে তৈরি ওই একই ভ্যাকসিন নেই কেন, তা জানা যাচ্ছে না।