এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পিতৃতান্ত্রিক সমাজ এবং ধর্মীয় চোখ রাঙানি তাঁদের বোরখা খুলতে দেবে না, নামাতে দেবে না মাথার হিজাব। তাই বোরখা এবং হিজাব পরেই ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপের ট্রফি ছিনিয়ে আনলেন এই মেয়েরা। এঁরা জম্মু-কাশ্মীরের বারামুল্লার সরকারি কলেজের ছাত্রী। উপত্যকার ইন্টার-ইউনিভার্সিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে আরও বড় লক্ষ্য এখন এঁদের চোখে।
মুখ ঢাকা হিজাবে, কাঁধের পাশ দিয়ে ঝুলছে ক্রিকেট কিট, স্কুটি চালিয়ে কলজে সেরে সোজা প্র্যাকটিস। এভাবেই দিন কাটে বারামুল্লার মহিলা কলেজের ক্রিকেট টিমের ক্যাপ্টেন ইনশার। সম্প্রতি নিজের দলকে জিতিয়ে এনেছেন তিনি। তবে শুরুটা মোটেও সহজ ছিল না। মেয়েদের ক্রিকেট মাঠে দেখে ভেসে আসত নানা অশালীন মন্তব্য। বাড়িতেও নালিশ করতে যেত অনেকে। কিন্তু পরিবারকে পাশে পেয়ে নিজের লক্ষ্য থেকে টলেননি ইনশা। বোরখা পরেই তাঁর দল জিতে এসেছে ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপের ট্রফি।
কাশ্মীরের মহিলা ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু অ্যাক্টিভিটি শুরু হয়েছে। তবে সমাজের চোখ রাঙানি এখনও কমেনি বলে জানিয়েছেন ইনশার শিক্ষক রেহমত-উল্লা-মীর। শুরু-শুরুতে এই সব মেয়েদের অভিভাবকদের বোঝানোই ছিল কঠিন কাজ। বোরখা, হিজাব ছাড়া খেলা চলবে না বলে জানিয়ে দেন অভিভাবকরা। তাই বোরখা পড়েই খেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মুখ ঢাকা হিজাবে, কাঁধের পাশ দিয়ে ঝুলছে ক্রিকেট কিট, স্কুটি চালিয়ে কলজে সেরে সোজা প্র্যাকটিস। এভাবেই দিন কাটে বারামুল্লার মহিলা কলেজের ক্রিকেট টিমের ক্যাপ্টেন ইনশার। সম্প্রতি নিজের দলকে জিতিয়ে এনেছেন তিনি। তবে শুরুটা মোটেও সহজ ছিল না। মেয়েদের ক্রিকেট মাঠে দেখে ভেসে আসত নানা অশালীন মন্তব্য। বাড়িতেও নালিশ করতে যেত অনেকে। কিন্তু পরিবারকে পাশে পেয়ে নিজের লক্ষ্য থেকে টলেননি ইনশা। বোরখা পরেই তাঁর দল জিতে এসেছে ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপের ট্রফি।
কাশ্মীরের মহিলা ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু অ্যাক্টিভিটি শুরু হয়েছে। তবে সমাজের চোখ রাঙানি এখনও কমেনি বলে জানিয়েছেন ইনশার শিক্ষক রেহমত-উল্লা-মীর। শুরু-শুরুতে এই সব মেয়েদের অভিভাবকদের বোঝানোই ছিল কঠিন কাজ। বোরখা, হিজাব ছাড়া খেলা চলবে না বলে জানিয়ে দেন অভিভাবকরা। তাই বোরখা পড়েই খেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।