এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ডেঙ্গি আক্রান্ত শিশুপুত্রের চিকিত্সার খরচ মেটাতে না পেরে তাকে হত্যা করে নিজেও আত্মঘাতী হলেন বছর বত্রিশের মহিলা। মঙ্গলবার সকালে তামিলনাডুর নামাক্কাল জেলার ঘটনা।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যায় হঠাত্ অসুস্থ হয়ে পড়ে ৬ মাসের শিশুপুত্র সারভিন। সোমবার তাকে সালেম শহরের এক বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান নামাক্কাল জেলার বেলুকুরুচি শহরের বাসিন্দা পি আনবুকোদি এবং তাঁর স্বামী পেরিয়াস্বামী। শিশুটিকে পরীক্ষা করে চিকিত্সকরা জানান যে সে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছে। ওই দম্পতির এক আত্মীয় পি পালানিস্বামী জানিয়েছেন, 'শিশুটির চিকিত্সার জন্য প্রতিদিন ৪০০০ টাকা খরচ হবে বলে জানিয়েছিলেন হাসপাতালের চিকিত্সকরা।'
সোমবার রাত ১১টা নাগাদ সারভিনকে নিয়ে বাড়ি ফেরেন আনবুকোদি ও পেরিয়াস্বামী। পরিবারের একমাত্র রোজগেরে পেশায় পরামানিক পেরিয়াস্বামী ছেলের চিকিত্সার ব্যাপারে আশ্বাস দিলেও ভেঙে পড়েন আনবুকোদি। রাত ৩টে নাগাদ পেরিয়াস্বামী ঘুমিয়ে পড়লেও সারভিনের পাশে তিনি জেগে থাকেন। ৩-৪৫ মিনিট নাগাদ ঘুম ভাঙলে পেরিয়াস্বামী তাদের দেখতে পাননি। বেশ কিছুক্ষণ খুঁজলেও সন্ধান মেলেনি মা ও ছেলের। পরে জানা যায়, শিশুপুত্রকে নিয়ে কুয়োয় ঝাঁপ দিয়েছেন আনবুকোদি।
বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশে খবর দেন পেরিয়াস্বামী। কুয়ো থেকে দেহ দু'টি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রসিপুরম সরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, ওই দম্পতির ৯ বছর বয়সী একটি মেয়ে রয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যায় হঠাত্ অসুস্থ হয়ে পড়ে ৬ মাসের শিশুপুত্র সারভিন। সোমবার তাকে সালেম শহরের এক বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান নামাক্কাল জেলার বেলুকুরুচি শহরের বাসিন্দা পি আনবুকোদি এবং তাঁর স্বামী পেরিয়াস্বামী। শিশুটিকে পরীক্ষা করে চিকিত্সকরা জানান যে সে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছে। ওই দম্পতির এক আত্মীয় পি পালানিস্বামী জানিয়েছেন, 'শিশুটির চিকিত্সার জন্য প্রতিদিন ৪০০০ টাকা খরচ হবে বলে জানিয়েছিলেন হাসপাতালের চিকিত্সকরা।'
সোমবার রাত ১১টা নাগাদ সারভিনকে নিয়ে বাড়ি ফেরেন আনবুকোদি ও পেরিয়াস্বামী। পরিবারের একমাত্র রোজগেরে পেশায় পরামানিক পেরিয়াস্বামী ছেলের চিকিত্সার ব্যাপারে আশ্বাস দিলেও ভেঙে পড়েন আনবুকোদি। রাত ৩টে নাগাদ পেরিয়াস্বামী ঘুমিয়ে পড়লেও সারভিনের পাশে তিনি জেগে থাকেন। ৩-৪৫ মিনিট নাগাদ ঘুম ভাঙলে পেরিয়াস্বামী তাদের দেখতে পাননি। বেশ কিছুক্ষণ খুঁজলেও সন্ধান মেলেনি মা ও ছেলের। পরে জানা যায়, শিশুপুত্রকে নিয়ে কুয়োয় ঝাঁপ দিয়েছেন আনবুকোদি।
বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশে খবর দেন পেরিয়াস্বামী। কুয়ো থেকে দেহ দু'টি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রসিপুরম সরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, ওই দম্পতির ৯ বছর বয়সী একটি মেয়ে রয়েছে।