এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সমাজে টিভি সিরিয়ালের কুপ্রভাব নিয়ে সরব হলেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠি।
সন্ধে হলেই টিভির সামনে বসে পড়েন দেশের অধিকাংশ মহিলা। বিভিন্ন রকমের সিরিয়াল চলে প্রত্যেকটি চ্যানেলে। পারিবারিক পটভূমির উপর ভিত্তি করে লেখা সিরিয়ালের চিত্রনাট্য যুক্তি-তর্কের ধার ধারে না। সেখানে পরিবারের সদস্যদেরই খলনায়ক বা খলনায়িকা হিসেবে দেখানো হয়। দেখা যায়, নিজের পরিবারের বিরুদ্ধেই তাঁরা ষড়যন্ত্র করছেন। সিরিয়ালে এমন অনেক সংলাপ থাকে, যা মহিলাদের পক্ষে অবমাননাকর।
বৃহস্পতিবার শহরের এক অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল বলেন, ‘টিভি সিরিয়ালের বিষয়বস্তু সমাজের পক্ষে ক্ষতিকারক। দুর্ভাগ্যের বিষয়, প্রত্যেকটি চ্যানেলে এমন কয়েকটি সিরিয়াল সম্প্রচার করা হচ্ছে, যেখানে পরিবারের সদস্যরা সংসার ভাঙার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এমন বার্তাবহ সিরিয়াল সমাজের পক্ষে স্বাস্থ্যকর নয়।‘
এদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত অনেকেই রাজ্যপালের বক্তব্যকে সমর্থন করেন। সমাজে টিভি সিরিয়ালের কুপ্রভাব নিয়ে অনেককেই উদ্বিগ্ন হতে দেখা গিয়েছে।
সন্ধে হলেই টিভির সামনে বসে পড়েন দেশের অধিকাংশ মহিলা। বিভিন্ন রকমের সিরিয়াল চলে প্রত্যেকটি চ্যানেলে। পারিবারিক পটভূমির উপর ভিত্তি করে লেখা সিরিয়ালের চিত্রনাট্য যুক্তি-তর্কের ধার ধারে না। সেখানে পরিবারের সদস্যদেরই খলনায়ক বা খলনায়িকা হিসেবে দেখানো হয়। দেখা যায়, নিজের পরিবারের বিরুদ্ধেই তাঁরা ষড়যন্ত্র করছেন। সিরিয়ালে এমন অনেক সংলাপ থাকে, যা মহিলাদের পক্ষে অবমাননাকর।
বৃহস্পতিবার শহরের এক অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল বলেন, ‘টিভি সিরিয়ালের বিষয়বস্তু সমাজের পক্ষে ক্ষতিকারক। দুর্ভাগ্যের বিষয়, প্রত্যেকটি চ্যানেলে এমন কয়েকটি সিরিয়াল সম্প্রচার করা হচ্ছে, যেখানে পরিবারের সদস্যরা সংসার ভাঙার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এমন বার্তাবহ সিরিয়াল সমাজের পক্ষে স্বাস্থ্যকর নয়।‘
এদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত অনেকেই রাজ্যপালের বক্তব্যকে সমর্থন করেন। সমাজে টিভি সিরিয়ালের কুপ্রভাব নিয়ে অনেককেই উদ্বিগ্ন হতে দেখা গিয়েছে।