মাস তিনেক জ্বলছে উত্তরাখণ্ড, চক্রান্ত কাঠ পাচারিদেরই
আবহাওয়ার গোলযোগ ছাড়াও এই ঘটনার পিছনে কাঠ-মাফিয়াদের সংযোগ আছে বলেই মনে করা হচ্ছে।
EiSamay.Com 2 May 2016, 9:46 am
এই সময়, ডিজিটাল ডেস্ক: অনাবৃষ্টি আর আদ্রতাই একমাত্র কারণ নয়। উত্তরাখণ্ডের জঙ্গলের আগুনের সঙ্গে আরো একাধিক কারণ যুক্ত বলে-ই অভিযোগ উঠছে। আবহাওয়ার গোলযোগ ছাড়াও এই ঘটনার পিছনে কাঠ-মাফিয়াদের সংযোগ আছে বলেই মনে করা হচ্ছে। কারণ নিলামের সময় এই শুকনো, মরে যাওয়া বা পোড়া কাঠের বাজার দর লাভের অঙ্ক অনেক বেশী বাড়িয়ে দেয় । তাই খুব স্বাভাবিক কারণেই এই ঘটনার পিছনে কাঠ-মাফিয়েদের আগ্রহ থাকার জল্পনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছেনা।
যদিও পরিবেশ কর্মীদের বক্ত্যব অনুযায়ী বৃষ্টির অপ্রতুলতায় আর তাপমাত্রা বেড়ে যাএয়ার কারনেও এই আগুন লাগতে পারে। তবে তিনমাস ধরে চলা এই আগুনের পিছনে পরিবেশের প্রতিকুলতাই একমাত্র কারণ হতে পারেনা বলেই অভিযোগ উঠছে বিভিন্ন মহল থেকে। উত্তরাখণ্ডের মহামান্য আদালতও রাজ্য সরকারের কাছ থেকে এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছে । সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা গুলির মধ্যে রয়েছে পৌড়ি, নৈনিতাল, তেহেরি আর রুদ্রপ্রয়াগ। এন-এইচ ১৭ চপারের সাহায্যে এক- একবারে প্রায় তিনহাজার লিটার জল ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
তবে, উপর থেকে ছড়িয়ে দেওয়া জল ঠিক মতো নিচের আগুন লাগা অংশে পৌঁছতে পারছেনা। তাই আগুন নেভানোর কাজ কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। এক একটি জায়গা এতটাই দুর্গম যে সে সব অঞ্চলে পৌঁছনটাই সবচেয়ে মুশকিলের। সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখতে কেন্দ্র থেকে একটি বিশেষজ্ঞ দল পাঠানো হচ্ছে। প্রায় আড়াই হাজার এলাকা জুড়ে জ্বলছে এই আগুন। এই ঘটনার পিছনে কাঠ-মাফিয়াদের সঙ্গে ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটির যৌথ আঁতাতের সম্ভাবনার সূত্র বেশ জোরালো বলেই অভিযোগ উঠছে।
যদিও পরিবেশ কর্মীদের বক্ত্যব অনুযায়ী বৃষ্টির অপ্রতুলতায় আর তাপমাত্রা বেড়ে যাএয়ার কারনেও এই আগুন লাগতে পারে। তবে তিনমাস ধরে চলা এই আগুনের পিছনে পরিবেশের প্রতিকুলতাই একমাত্র কারণ হতে পারেনা বলেই অভিযোগ উঠছে বিভিন্ন মহল থেকে। উত্তরাখণ্ডের মহামান্য আদালতও রাজ্য সরকারের কাছ থেকে এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছে । সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা গুলির মধ্যে রয়েছে পৌড়ি, নৈনিতাল, তেহেরি আর রুদ্রপ্রয়াগ। এন-এইচ ১৭ চপারের সাহায্যে এক- একবারে প্রায় তিনহাজার লিটার জল ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
তবে, উপর থেকে ছড়িয়ে দেওয়া জল ঠিক মতো নিচের আগুন লাগা অংশে পৌঁছতে পারছেনা। তাই আগুন নেভানোর কাজ কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। এক একটি জায়গা এতটাই দুর্গম যে সে সব অঞ্চলে পৌঁছনটাই সবচেয়ে মুশকিলের। সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখতে কেন্দ্র থেকে একটি বিশেষজ্ঞ দল পাঠানো হচ্ছে। প্রায় আড়াই হাজার এলাকা জুড়ে জ্বলছে এই আগুন। এই ঘটনার পিছনে কাঠ-মাফিয়াদের সঙ্গে ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটির যৌথ আঁতাতের সম্ভাবনার সূত্র বেশ জোরালো বলেই অভিযোগ উঠছে।