উত্তরপ্রদেশে দু’টি লোকসভা উপনির্বাচন থেকে নিজেদের সরিয়ে নিল কংগ্রেস। দল যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে না, তা জানিয়ে দিলেন রাজ্য কংগ্রেসের সহ সভাপতি যোগেশ দীক্ষিত। বিধানসভা নির্বাচনে ফলকে সাফাই হিসেবে তুলে ধরেছেন প্রদেশ কংগ্রেসের সহ-সভাপতি। তবে, কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্তকে ঘিরে রাজধানীতে শুরু হয়েছে আলোড়ন।
উত্তরপ্রদেশের ভোটের ময়দান থেকে কার্যত পালিয়ে গেল কংগ্রেস। রামপুর ও আজমপড় লোকসভা আসনের উপনির্বাচনের কথা। কিন্তু উপনির্বাচনে না লড়ার সিদ্ধান্ত সোমবার উত্তরপ্রদেশ কংগ্রেসের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হল। ভোট ময়দান থেকে সরে আসার পিছনে গত বিধানসভা নির্বাচনের ভরাডুবিকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন হাত শিবির। কংগ্রেস সূত্রে খবর, উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার সিদ্ধান্ত পিছনে রয়েছে দুই কেন্দ্রে দলের সাংঘঠনিক দুর্বলতা। ভাল লড়াই করার জন্য যথেষ্ট জন সমর্থন নেই বলেও শিকার করে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে সংগঠন গড়ে তোলার দিকেও মনোনিবেশ করতে চাইছেন তারা।
কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্তকে ঘিরে ইতিমধ্যে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে জাতীয় রাজনীতিতে। এই সিদ্ধান্তের পিছনে উত্তরপ্রদেশ কংগ্রেসের ভঙ্গুর সংগঠন ও নেতৃত্বের অভাবকেই দায়ী বলে মনে করছেন কেউ কেউ। গত বিধানসভা নির্বাচনে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর নেতৃত্বেই উত্তরপ্রদেশে লড়েছিল কংগ্রেস। তাতে শতাব্দী প্রাচীন দলের রোগ তো সারেইনি, বরং বৃদ্ধি পেয়েছিল। নির্বাচনে মাত্র ২.৩ শতাংশ ভোট কংগ্রেস ঝুলিতে এসেছিল। বর্তমানে প্রিয়াঙ্কা করোনা আক্রান্ত হয়ে হোম আইসোলেশনে রয়েছেন। আগামী বেশ কয়েকদিন রাজনীতির ময়দানের বাইরে তিনি। এই অবস্থায় লোকসভা উপনির্বাচন লড়লে, কংগ্রেসকে আরও লজ্জার মুখে পড়ত হতো বলে মনে করছেন একাংশ।
যদিও অন্য একটি অংশের মতে, ২০২৪ সালে লোকসভা ভোট। আর সেটাকে পাখির চোখ করেছেন সোনিয়া। উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্যে লড়তে গেলে আঞ্চলিক দলের লেজুর ধরা ছাড়া কংগ্রেসের গতি নেই। জানা গেছে, সেক্ষেত্রে সোনিয়ার প্রথম পছন্দ অখিলেশ যাদব। তাই লোকসভা উপনির্বাচনে না লড়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণার মধ্যে সমাজবাদী পার্টিকে বন্ধুত্বের বার্তা দেওয়া হল বলে মনে করছেন অনেকে।
সামনেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। রামপুড় ও আজমগড়ে বিরোধীরা জিতলে, সেক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে বড়ধাক্কা খাবে মোদী সরকার। সম্মিলিত বিরোধী জোটের স্বার্থে নির্বাচনে না দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত বলেও মনে করা হচ্ছে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার পিছনে নেতারা যতই সাফাই দেওয়ার চেষ্টা করুন না কেন, কংগ্রেসের ইতিহাসে এই ঘটনা প্রথম। বর্তমানে প্রবীণ নেতারা অনেকে দল ছেড়েছেন। বিক্ষুব্ধের সংখ্যাও কম নয়। আর এতে সংগঠন কতটা মজবুত হবে, তা নিয়ে সন্দেহ কিন্তু থেকেই যাচ্ছে।
উত্তরপ্রদেশের ভোটের ময়দান থেকে কার্যত পালিয়ে গেল কংগ্রেস। রামপুর ও আজমপড় লোকসভা আসনের উপনির্বাচনের কথা। কিন্তু উপনির্বাচনে না লড়ার সিদ্ধান্ত সোমবার উত্তরপ্রদেশ কংগ্রেসের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হল। ভোট ময়দান থেকে সরে আসার পিছনে গত বিধানসভা নির্বাচনের ভরাডুবিকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন হাত শিবির। কংগ্রেস সূত্রে খবর, উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার সিদ্ধান্ত পিছনে রয়েছে দুই কেন্দ্রে দলের সাংঘঠনিক দুর্বলতা। ভাল লড়াই করার জন্য যথেষ্ট জন সমর্থন নেই বলেও শিকার করে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে সংগঠন গড়ে তোলার দিকেও মনোনিবেশ করতে চাইছেন তারা।
কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্তকে ঘিরে ইতিমধ্যে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে জাতীয় রাজনীতিতে। এই সিদ্ধান্তের পিছনে উত্তরপ্রদেশ কংগ্রেসের ভঙ্গুর সংগঠন ও নেতৃত্বের অভাবকেই দায়ী বলে মনে করছেন কেউ কেউ। গত বিধানসভা নির্বাচনে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর নেতৃত্বেই উত্তরপ্রদেশে লড়েছিল কংগ্রেস। তাতে শতাব্দী প্রাচীন দলের রোগ তো সারেইনি, বরং বৃদ্ধি পেয়েছিল। নির্বাচনে মাত্র ২.৩ শতাংশ ভোট কংগ্রেস ঝুলিতে এসেছিল। বর্তমানে প্রিয়াঙ্কা করোনা আক্রান্ত হয়ে হোম আইসোলেশনে রয়েছেন। আগামী বেশ কয়েকদিন রাজনীতির ময়দানের বাইরে তিনি। এই অবস্থায় লোকসভা উপনির্বাচন লড়লে, কংগ্রেসকে আরও লজ্জার মুখে পড়ত হতো বলে মনে করছেন একাংশ।
যদিও অন্য একটি অংশের মতে, ২০২৪ সালে লোকসভা ভোট। আর সেটাকে পাখির চোখ করেছেন সোনিয়া। উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্যে লড়তে গেলে আঞ্চলিক দলের লেজুর ধরা ছাড়া কংগ্রেসের গতি নেই। জানা গেছে, সেক্ষেত্রে সোনিয়ার প্রথম পছন্দ অখিলেশ যাদব। তাই লোকসভা উপনির্বাচনে না লড়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণার মধ্যে সমাজবাদী পার্টিকে বন্ধুত্বের বার্তা দেওয়া হল বলে মনে করছেন অনেকে।
সামনেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। রামপুড় ও আজমগড়ে বিরোধীরা জিতলে, সেক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে বড়ধাক্কা খাবে মোদী সরকার। সম্মিলিত বিরোধী জোটের স্বার্থে নির্বাচনে না দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত বলেও মনে করা হচ্ছে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার পিছনে নেতারা যতই সাফাই দেওয়ার চেষ্টা করুন না কেন, কংগ্রেসের ইতিহাসে এই ঘটনা প্রথম। বর্তমানে প্রবীণ নেতারা অনেকে দল ছেড়েছেন। বিক্ষুব্ধের সংখ্যাও কম নয়। আর এতে সংগঠন কতটা মজবুত হবে, তা নিয়ে সন্দেহ কিন্তু থেকেই যাচ্ছে।