এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ডাক্তারদের হাতের লেখার বিশেষ সুনাম নেই। ডাক্তারের লেখা পেঁচানো, অপরিচ্ছন্ন, দুর্বোধ্য হবে এটাই ধরে নেন মানুষজন। তবে এই ব্যাপারটাকে ভালো চোখে নিল না উত্তরপ্রদেশের এক আদালত। তিনটি পৃথক মামলায় তিনজন ডাক্তারের প্রত্যেককে ৫,০০০ টাকা করে জরিমানা করেছে এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনৌ বেঞ্চ আদালত। অপরাধ? দুর্বোধ্য হাতের লেখা। গত সপ্তাহে সীতাপুর, উন্নাও ও গোন্ডা জেলার তিন হাসপাতালের ডাক্তারদের বিরুদ্ধে হওয়া তিনটি মামলার শুনানি হয় আদালতে। সেখানেই তিন হাসপাতালের পেশ করা রিপোর্ট পড়া যায়নি বলে অভিযোগ। ডাক্তাররা আহতদের যে রিপোর্ট লিখেছেন, তা 'দুর্বোধ্য'। কারণ হাতের লেখা অত্যন্ত খারাপ।
একে আদালতের কাজে বাধা হিসেবে মনে হয়েছে বেঞ্চের। আদালত সমন পাঠায় তিন ডাক্তারকে - উন্নাওয়ের ডা. টিপি জয়সওয়াল, সীতাপুরের ডা. পিকে গোয়েল ও গোন্ডার ডা. আশিস সাক্সেনা। তাঁদেরকে আদালতের লাইব্রেরিতে ৫,০০০ টাকা করে জমা দিতে নির্দেশ দেন বিচারপতি অজয় লাম্বা ও বিচারপতি সঞ্জয় হরকৌলির বেঞ্চ।
প্রবল চাপের কারণেই প্রেসক্রিপশনে হাতের লেখা খারাপ হয়ে যায় বলে জানান ডাক্তাররা। ভবিষ্যতে সহজ ভাষা ও স্পষ্ট হাতের লেখায় মেডিক্যাল রিপোর্ট যাতে আদালতে পেশ করা হয় তার নির্দেশ দেয় আদালত। বিষয়টি তদারকির দায়িত্ব দেওয়া হয় স্বরাষ্ট্রসচিব ও প্রিন্সিপাল সেক্রেটারিকে।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন
একে আদালতের কাজে বাধা হিসেবে মনে হয়েছে বেঞ্চের। আদালত সমন পাঠায় তিন ডাক্তারকে - উন্নাওয়ের ডা. টিপি জয়সওয়াল, সীতাপুরের ডা. পিকে গোয়েল ও গোন্ডার ডা. আশিস সাক্সেনা। তাঁদেরকে আদালতের লাইব্রেরিতে ৫,০০০ টাকা করে জমা দিতে নির্দেশ দেন বিচারপতি অজয় লাম্বা ও বিচারপতি সঞ্জয় হরকৌলির বেঞ্চ।
প্রবল চাপের কারণেই প্রেসক্রিপশনে হাতের লেখা খারাপ হয়ে যায় বলে জানান ডাক্তাররা। ভবিষ্যতে সহজ ভাষা ও স্পষ্ট হাতের লেখায় মেডিক্যাল রিপোর্ট যাতে আদালতে পেশ করা হয় তার নির্দেশ দেয় আদালত। বিষয়টি তদারকির দায়িত্ব দেওয়া হয় স্বরাষ্ট্রসচিব ও প্রিন্সিপাল সেক্রেটারিকে।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন