এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: একই দিনে ত্রিপুরার পুলিশ ও প্রশাসনের দুই কর্তাব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেন। আক্রান্ত দু'জনেই আবার সিপাহিজলা জেলার। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, সিপাহিজলার জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারের করোনা টেস্ট রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। দু'জনেই মঙ্গলবার টেস্ট করিয়েছিলেন। রিপোর্ট হাত পাওয়ার পর তাঁরা হোম কোয়ারানটিনে রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। তবে, এই দু'জনের পরিবারের আরও কোনও সদস্যের ভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়েনি।
ত্রিপুরায় এই প্রথম জেলা প্রশাসনের শীর্ষ পদে থাকা কারও শরীরে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়ল। মহকুমা মেডিক্যাল অফিসার জানান, আক্রান্ত জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারকে কোনও হাসপাতালে ভর্তি করা হবে, সে বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। তাই আপাতত তাঁরা বাড়িতেই কোয়ারানটিনে রয়েছেন।
আরও পড়ুন: অসম করোনা আক্রান্ত ছাড়াল ৩৩৫০০, টেস্ট পজিটিভ ডেপুটি স্পিকার
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় আরও চার জনের মৃত্যু হল। ফলে রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৭ জন। এই চার জনই মঙ্গলবার মারা গিয়েছেন। ত্রিপুরায় একদিনে এটাই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক কোভিডে মৃত্যুর ঘটনা।
ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লবকুমার দেব প্রতিদিন মৃতের তথ্য নিজের ট্যুইটারে আপলোড করেন। তিনি অবশ্য সোমবার মৃত্যুর কোনও তথ্য দেননি। জিবিপি হাসপাতালের তরফে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হলেও স্বাস্থ্য দফতর সরকারি ভাবে নতুন মৃত্যুর তালিকা প্রকাশ করেনি।
আরও পড়ুন: দ্রুত গতিতে বাড়ছে সুস্থতার হার, বাংলার চিন্তা এখন করোনা-মৃত্যু নিয়ে!
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতেরা হলেন উদয়পুরের বাসিন্দা মিন্টুচন্দ্র সাহা (৮৪), গোমতীর উদয়পুরের বাসিন্দা নারায়ণচন্দ্র দেব (৭৫), দক্ষিণ ত্রিপুরার জলাইবাড়ির বাসিন্দা পুলিন মজুমদার (৭০) ও সিপাহিজলা জেলার মেলাঘরের বাসিন্দা দুলালচন্দ্র পাল (৪০)। মৃতরা সকলেই শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা ও অন্যান্য উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
এদিকে, ত্রিপুরায় কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ছাড়িয়েছে। সোমবার ১৪৭ জনের নতুন করে ভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়ে। সরকারি হিসেব অনুযায়ী, রাজ্যে সবমিলিয়ে করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬৭ জন।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লবকুমার দেব টুইট বার্তায় জানান, এদিন মোট ৪ হাজার ২৭ জনের করোনা টেস্ট করা হয়েছে। পজিটিভ ১৪৭ জনের মধ্যে ৪০ জনই পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা থেকে , সিপাহিজলা জেলা থেকে ৪১, গোমতী জেলা থেকে ২২, খোয়াই থেকে ১২, উত্তর ত্রিপুরের ১৮, উনকোটির ২, ধলাই থেকে ৯ এবং দক্ষিণ ত্রিপুরার ৩ জন রয়েছেন। ২৭ জুলাই রাজ্যে কোনও কোভিড মৃত্যু হয়নি।
সোমবার সকাল থেকেই ত্রিপুরায় তিন দিনের লকডাউন শুরু হয়েছে। এ ছাড়া কোভিড-১৯ এর ডোর টু ডোর সমীক্ষাও শুরু হয়েছে। এই কর্মসূচিতে ১০ হাজারের উপর স্বাস্থ্যকর্মী এবং সরকারী কর্মচারীরা নিযুক্ত আছেন। ৭ দিন ধরে চলবে এই সমীক্ষা।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করন।
https://t.me/EisamayNews
এই সময় ডিজিটালের বিনোদন সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে।
https://t.me/EiSamay_Entertainment
এই সময় ডিজিটালের লাইফস্টাইল সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে।
https://t.me/Eisamay_Lifestyle
জীবন গড়ার দিশারি এই সময় ডিজিটাল। চাকরি বা শিক্ষা সংক্রান্ত লেটেস্ট আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল। জাস্ট একটা ক্লিক এখানে।
https://t.me/Eisamay_jobs_Education
ত্রিপুরায় এই প্রথম জেলা প্রশাসনের শীর্ষ পদে থাকা কারও শরীরে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়ল। মহকুমা মেডিক্যাল অফিসার জানান, আক্রান্ত জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারকে কোনও হাসপাতালে ভর্তি করা হবে, সে বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। তাই আপাতত তাঁরা বাড়িতেই কোয়ারানটিনে রয়েছেন।
আরও পড়ুন: অসম করোনা আক্রান্ত ছাড়াল ৩৩৫০০, টেস্ট পজিটিভ ডেপুটি স্পিকার
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় আরও চার জনের মৃত্যু হল। ফলে রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৭ জন। এই চার জনই মঙ্গলবার মারা গিয়েছেন। ত্রিপুরায় একদিনে এটাই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক কোভিডে মৃত্যুর ঘটনা।
ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লবকুমার দেব প্রতিদিন মৃতের তথ্য নিজের ট্যুইটারে আপলোড করেন। তিনি অবশ্য সোমবার মৃত্যুর কোনও তথ্য দেননি। জিবিপি হাসপাতালের তরফে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হলেও স্বাস্থ্য দফতর সরকারি ভাবে নতুন মৃত্যুর তালিকা প্রকাশ করেনি।
আরও পড়ুন: দ্রুত গতিতে বাড়ছে সুস্থতার হার, বাংলার চিন্তা এখন করোনা-মৃত্যু নিয়ে!
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতেরা হলেন উদয়পুরের বাসিন্দা মিন্টুচন্দ্র সাহা (৮৪), গোমতীর উদয়পুরের বাসিন্দা নারায়ণচন্দ্র দেব (৭৫), দক্ষিণ ত্রিপুরার জলাইবাড়ির বাসিন্দা পুলিন মজুমদার (৭০) ও সিপাহিজলা জেলার মেলাঘরের বাসিন্দা দুলালচন্দ্র পাল (৪০)। মৃতরা সকলেই শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা ও অন্যান্য উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
এদিকে, ত্রিপুরায় কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ছাড়িয়েছে। সোমবার ১৪৭ জনের নতুন করে ভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়ে। সরকারি হিসেব অনুযায়ী, রাজ্যে সবমিলিয়ে করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬৭ জন।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লবকুমার দেব টুইট বার্তায় জানান, এদিন মোট ৪ হাজার ২৭ জনের করোনা টেস্ট করা হয়েছে। পজিটিভ ১৪৭ জনের মধ্যে ৪০ জনই পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা থেকে , সিপাহিজলা জেলা থেকে ৪১, গোমতী জেলা থেকে ২২, খোয়াই থেকে ১২, উত্তর ত্রিপুরের ১৮, উনকোটির ২, ধলাই থেকে ৯ এবং দক্ষিণ ত্রিপুরার ৩ জন রয়েছেন। ২৭ জুলাই রাজ্যে কোনও কোভিড মৃত্যু হয়নি।
সোমবার সকাল থেকেই ত্রিপুরায় তিন দিনের লকডাউন শুরু হয়েছে। এ ছাড়া কোভিড-১৯ এর ডোর টু ডোর সমীক্ষাও শুরু হয়েছে। এই কর্মসূচিতে ১০ হাজারের উপর স্বাস্থ্যকর্মী এবং সরকারী কর্মচারীরা নিযুক্ত আছেন। ৭ দিন ধরে চলবে এই সমীক্ষা।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করন।
https://t.me/EisamayNews
এই সময় ডিজিটালের বিনোদন সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে।
https://t.me/EiSamay_Entertainment
এই সময় ডিজিটালের লাইফস্টাইল সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে।
https://t.me/Eisamay_Lifestyle
জীবন গড়ার দিশারি এই সময় ডিজিটাল। চাকরি বা শিক্ষা সংক্রান্ত লেটেস্ট আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল। জাস্ট একটা ক্লিক এখানে।
https://t.me/Eisamay_jobs_Education