এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: তামিলনাড়ুর NLC India বয়লার বিস্ফোরণে (Tamil Nadu Explosion) মৃতের সংখ্যা আরও বাড়ল। হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় বিস্ফোরণে আহত আরও ছ- জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সরকারি সূত্রে এখনও পর্যন্ত ১২ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়। ১ জুলাই, বুধবার সকালে রাজধানী চেন্নাই থেকে ১৮০ কিমি দূরে তামিলনাড়ুর কুড্ডালোর জেলার নিয়েভেলি লিগনাইট কর্পোরেশন তাপবিদ্যুত্ কেন্দ্রের বয়লারে (boiler explosion) বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণ থেকে চারপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়ে (fire broke out)। জানা যায়, তাপবিদ্যুত্ কেন্দ্র (Thermal Power)-র স্টেশন ২-এ সেদিন বিস্ফোরণ ঘটেছিল। ওই দিনই ছ'জনের মৃত্যু হয়।
সূত্রের খবর, সোমবার আরও তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের একজন শ্রমিক, একজন জুনিয়র ইঞ্জিনিয়র এবং তৃতীয় জন ফোরম্যান। চেন্নাইয়ের এক হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় এই তিন জনের মৃত্যু হয়।
গতকাল, রবিবারই আরও এক জুনিয়র ইঞ্জিনিয়র এবং এক শ্রমিক মারা গিয়েছেন। তার আগে ৩ জুলাই মৃত্যু হয় সেখানকার ডেপুটি চিফ ইঞ্জিনিয়ারের। NLC India-র এক আধিকারিক জানান, মৃত ছ'জনের বয়স ৪৫ থেকে ৫৩-র মধ্যে। চেন্নাইয়ের বেসরকারি হাসপাতালে তাঁদের চিকিত্সা চলছিল।
সংস্থা সূত্রে খবর, ২০০৯-১০, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে TPS-II-এ কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি। দুর্ঘটনার দিন ওই প্লান্টে ২৩ জন মিলে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করছিলেন। বিস্ফোরণের পর ঘটনাস্থলেই ছ-জন ঠিকাশ্রমিক (বয়স ২৫ থেকে ৪২ এর মধ্যে) মারা যান। গুরুতর জখম ১৬ জনকে চেন্নাইয়ের একটি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। একজনের আঘাত কম গুরুতর হওয়ায়, NLC হাসপাতালে তাঁর চিকিত্সা চলছে।
NLC India-র তরফে জানানো হয়েছে, মৃতদের পরিবারকে ৩০ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেবে কোম্পানি। আহতরা পাবেন ৫ লক্ষ টাকা করে। মৃতদের পরিবারের একজন যোগ্য সদস্যকে চাকরি দেওয়ার কথাও কোম্পানির তরফে ঘোষণা করা হয়েছে।
তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী (Chief Minister) কে পালানিস্বামী (K Palaniswami) মৃত ছয় কর্মীর পরিবারকে ৩ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। এ ছাড়া সহকারীদের পরিবারকে দেওয়া হবে ১ লক্ষ টাকা করে। গুরুতর আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেবে তামিলনাড়ু সরকার।
গত দু-মাসে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার ওই সংস্থার বয়লারে বিস্ফোরণ ঘটল। দুর্ঘটনার সময় বয়লারটি চালু ছিল না। রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলছিল। এর আগে গত মে মাসে বয়লার বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ হন ৮ কর্মী। আহতদের মধ্যে নিয়মিত কর্মীদের পাশাপাশি ঠিকাকর্মীও ছিলেন।
NLC India ৩,৯৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ উত্পাদন করে। যে বয়লারে বিস্ফোরণ হয়, সেখানে ১,৪৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ উত্পাদন হয়। ২৭ হাজার কর্মী কাজ করেন ওই কেন্দ্রে। তাঁর মধ্যে ১৫ হাজার ঠিকা শ্রমিক।
সূত্রের খবর, সোমবার আরও তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের একজন শ্রমিক, একজন জুনিয়র ইঞ্জিনিয়র এবং তৃতীয় জন ফোরম্যান। চেন্নাইয়ের এক হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় এই তিন জনের মৃত্যু হয়।
গতকাল, রবিবারই আরও এক জুনিয়র ইঞ্জিনিয়র এবং এক শ্রমিক মারা গিয়েছেন। তার আগে ৩ জুলাই মৃত্যু হয় সেখানকার ডেপুটি চিফ ইঞ্জিনিয়ারের। NLC India-র এক আধিকারিক জানান, মৃত ছ'জনের বয়স ৪৫ থেকে ৫৩-র মধ্যে। চেন্নাইয়ের বেসরকারি হাসপাতালে তাঁদের চিকিত্সা চলছিল।
সংস্থা সূত্রে খবর, ২০০৯-১০, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে TPS-II-এ কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি। দুর্ঘটনার দিন ওই প্লান্টে ২৩ জন মিলে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করছিলেন। বিস্ফোরণের পর ঘটনাস্থলেই ছ-জন ঠিকাশ্রমিক (বয়স ২৫ থেকে ৪২ এর মধ্যে) মারা যান। গুরুতর জখম ১৬ জনকে চেন্নাইয়ের একটি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। একজনের আঘাত কম গুরুতর হওয়ায়, NLC হাসপাতালে তাঁর চিকিত্সা চলছে।
NLC India-র তরফে জানানো হয়েছে, মৃতদের পরিবারকে ৩০ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেবে কোম্পানি। আহতরা পাবেন ৫ লক্ষ টাকা করে। মৃতদের পরিবারের একজন যোগ্য সদস্যকে চাকরি দেওয়ার কথাও কোম্পানির তরফে ঘোষণা করা হয়েছে।
তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী (Chief Minister) কে পালানিস্বামী (K Palaniswami) মৃত ছয় কর্মীর পরিবারকে ৩ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। এ ছাড়া সহকারীদের পরিবারকে দেওয়া হবে ১ লক্ষ টাকা করে। গুরুতর আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেবে তামিলনাড়ু সরকার।
গত দু-মাসে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার ওই সংস্থার বয়লারে বিস্ফোরণ ঘটল। দুর্ঘটনার সময় বয়লারটি চালু ছিল না। রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলছিল। এর আগে গত মে মাসে বয়লার বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ হন ৮ কর্মী। আহতদের মধ্যে নিয়মিত কর্মীদের পাশাপাশি ঠিকাকর্মীও ছিলেন।
NLC India ৩,৯৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ উত্পাদন করে। যে বয়লারে বিস্ফোরণ হয়, সেখানে ১,৪৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ উত্পাদন হয়। ২৭ হাজার কর্মী কাজ করেন ওই কেন্দ্রে। তাঁর মধ্যে ১৫ হাজার ঠিকা শ্রমিক।