এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীদের হাতে নিগৃহীত হলেন টাইমস নাও টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক হারম্যান গোমস। ঘটনার তীব্র নিন্দায় প্রেস ক্লাব। শনিবার রাত ১-৩০ নাগাদ মুম্বইয়ের গামদেবী এলাকায় নিজের বাড়ির কাছে দুষ্কৃতীদের আক্রমণের শিকার হন গোমস এবং তাঁর এক বন্ধু। সাংবাদিকের দাবি, ঘটনাটি পূর্ব পরিকল্পিত এবং আক্রমণের উদ্দেশে আগে থেকেই অপেক্ষা করছিল দুষ্কৃতীরা।
গোমস জানিয়েছেন, আক্রমণকারীরা তাঁদের লোহার তৈরি নাক্ল ডাস্টার দিয়ে আঘাত করার ফলে প্রচুর রক্তপাত হয়। তাঁর চোখের কাছে ছয়টি সেলাই পড়েছে। তিনি বলেন, 'ওরা আমার বাড়ির কাছাকাছি অপেক্ষায় ছিল। কোনও রকম ইন্ধন ছাড়া সদলবলে আমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এলোপাথারি মারধর শুরু করে। তার পরে আমার বন্ধুর ফোনটি হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়।'
ঘটনার জেরে গামদেবী থানায় একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে এবং পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। কিন্তু ঠিক কী কারণে সাংবাদিক ও তাঁর বন্ধুর উপর আঘাত হানা হয়েছে, সে সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত নন গোয়েন্দারা। গোমস জানিয়েছেন, হামলাবাজদের তিনি চেনেন না। পিটিআই জানিয়েছে, ঘটনায় ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৪৩ (অবৈধ সমাবেশ), ১৪৭ (হামলা), ৩২৪ (মারাত্মক হাতিয়ার দিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আঘাত হানা) এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক ধারায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।
পরে ফেসবুকে বিস্তারিত জানিয়ে পোস্ট করেন সাংবাদিক হারম্যান গোমস। তিনি লিখেছেন, 'আমার সারা শরীর এবং বিশেষ করে চোখে জখম তৈরি হয়েছে। জানি না কোন নিবন্ধটি মানুষের মনে এত বিদ্বেষ সৃষ্টি করল। আক্রমণকারীদের আমি চিনিও না। আমার পরিবার এবং আমি নিজে ভুক্তভোগী।'
সাংবাদিকের উপর আক্রমণের তীব্র সমালোচনা করেছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফডনবিস। মুম্বই প্রেস ক্লাবের তরফেও নিন্দা জানিয়ে ঘটনাটি 'কাপুরুষোচিত' বলে মন্তব্য করা হয়েছে।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন
গোমস জানিয়েছেন, আক্রমণকারীরা তাঁদের লোহার তৈরি নাক্ল ডাস্টার দিয়ে আঘাত করার ফলে প্রচুর রক্তপাত হয়। তাঁর চোখের কাছে ছয়টি সেলাই পড়েছে। তিনি বলেন, 'ওরা আমার বাড়ির কাছাকাছি অপেক্ষায় ছিল। কোনও রকম ইন্ধন ছাড়া সদলবলে আমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এলোপাথারি মারধর শুরু করে। তার পরে আমার বন্ধুর ফোনটি হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়।'
ঘটনার জেরে গামদেবী থানায় একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে এবং পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। কিন্তু ঠিক কী কারণে সাংবাদিক ও তাঁর বন্ধুর উপর আঘাত হানা হয়েছে, সে সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত নন গোয়েন্দারা। গোমস জানিয়েছেন, হামলাবাজদের তিনি চেনেন না। পিটিআই জানিয়েছে, ঘটনায় ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৪৩ (অবৈধ সমাবেশ), ১৪৭ (হামলা), ৩২৪ (মারাত্মক হাতিয়ার দিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আঘাত হানা) এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক ধারায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।
পরে ফেসবুকে বিস্তারিত জানিয়ে পোস্ট করেন সাংবাদিক হারম্যান গোমস। তিনি লিখেছেন, 'আমার সারা শরীর এবং বিশেষ করে চোখে জখম তৈরি হয়েছে। জানি না কোন নিবন্ধটি মানুষের মনে এত বিদ্বেষ সৃষ্টি করল। আক্রমণকারীদের আমি চিনিও না। আমার পরিবার এবং আমি নিজে ভুক্তভোগী।'
সাংবাদিকের উপর আক্রমণের তীব্র সমালোচনা করেছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফডনবিস। মুম্বই প্রেস ক্লাবের তরফেও নিন্দা জানিয়ে ঘটনাটি 'কাপুরুষোচিত' বলে মন্তব্য করা হয়েছে।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন