খরা কাটাতে দুই পুরুষের বিয়ে দেওয়াই রীতি এই রাজ্যে!
বৃহস্পতিবার, বৃষ্টির দেবতাকে তুষ্ট করতে, হিন্দুমতে ইন্দোরের বাসিন্দা সাকারাম আহিরওয়ার ও রাকেশ আদজানের বিয়ে দেওয়া হয়।
Ei Samay 5 Aug 2017, 2:58 pm
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: এখনও আমাদের সমাজে সমলিঙ্গ বিবাহের স্বীকৃতি নেই। দেশের আইনেও এমন বিবাহের কোনও বিধি নেই। ফলে সমলিঙ্গ বিবাহকে নিয়ে এখনও এদেশে অন্যচোখেই দেখা হয়। দেশের বাইরে যেখানে এই বিবাহের স্বীকৃতি দেওয়ার বিভিন্ন উপায় খোঁজার চেষ্টা চলছে, সেখানে আমাদের দেশ সেই সমাজের চোখরাঙানির ভয়ে আরষ্ট হয়ে রয়েছে।
কিন্তু যদি খরা কাটাতে দুই ব্যক্তির বিবাহ দেওয়া হয়, তাহলে সেই নিয়ম-রীতি সমাজে গ্রাহ্য হয়ে যায়! সারা দেশে খরা কাটাতে ও মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের উপর বৃষ্টির দেবতার কৃপা বর্ষণের জন্য ঘটা করে দুই প্রাপ্তবয়স্কের বিয়ে দেওয়া হল ইন্দোরে।
বৃহস্পতিবার, বৃষ্টির দেবতাকে তুষ্ট করতে, হিন্দুমতে ইন্দোরের বাসিন্দা সাকারাম আহিরওয়ার ও রাকেশ আদজানের বিয়ে দেওয়া হয়। শুধু কি মন্ত্র উচ্চারণ করে বিয়ে, বলিউডের গানের সঙ্গে নাচ থেকে শুরু করে সাত ফেরে পর্যন্ত হয়েছে তাঁদের। যাকে বলে একেবারে ধুমধাম করে। বাসিন্দাদের ধারমা ও বিশ্বাস, দুই ব্যক্তির বিয়ে দিলে ভগবান ইন্দ্র নাকি তুষ্ট হবেন। ফলে কোনওদিন খরার কবলে পড়বে না ওই এলাকা। এদিনের বিবাহ অুষ্ঠানে দুই ব্যক্তিই ছিলেন বিবাহিত। দুজনেরই রয়েছে সন্তানও। ভগবানের রুষ্টের হাত থেকে বাঁচতে সমলিঙ্গের বিবাহঅনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তাঁরাও।
সেদিনের অনুষ্ঠানের আয়োজক রমেশ সিং তোমর জানিয়েছেন, 'এখন পশ্চিম দেশে সমলিঙ্গের বিয়ে, লিভ-ইন রিলেশনশিপ একটা সাধারণ ব্যাপার। ভগবানের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ও এবছর ফসল যাতে ভালো করে ফলে ও বৃষ্টির পরিমাণ যাতে ঠিক হয়, তার জন্যই এমন অভিনব বিয়ের আয়োজন করা হয়েছে।'
কিন্তু যদি খরা কাটাতে দুই ব্যক্তির বিবাহ দেওয়া হয়, তাহলে সেই নিয়ম-রীতি সমাজে গ্রাহ্য হয়ে যায়! সারা দেশে খরা কাটাতে ও মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের উপর বৃষ্টির দেবতার কৃপা বর্ষণের জন্য ঘটা করে দুই প্রাপ্তবয়স্কের বিয়ে দেওয়া হল ইন্দোরে।
বৃহস্পতিবার, বৃষ্টির দেবতাকে তুষ্ট করতে, হিন্দুমতে ইন্দোরের বাসিন্দা সাকারাম আহিরওয়ার ও রাকেশ আদজানের বিয়ে দেওয়া হয়। শুধু কি মন্ত্র উচ্চারণ করে বিয়ে, বলিউডের গানের সঙ্গে নাচ থেকে শুরু করে সাত ফেরে পর্যন্ত হয়েছে তাঁদের। যাকে বলে একেবারে ধুমধাম করে। বাসিন্দাদের ধারমা ও বিশ্বাস, দুই ব্যক্তির বিয়ে দিলে ভগবান ইন্দ্র নাকি তুষ্ট হবেন। ফলে কোনওদিন খরার কবলে পড়বে না ওই এলাকা। এদিনের বিবাহ অুষ্ঠানে দুই ব্যক্তিই ছিলেন বিবাহিত। দুজনেরই রয়েছে সন্তানও। ভগবানের রুষ্টের হাত থেকে বাঁচতে সমলিঙ্গের বিবাহঅনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তাঁরাও।
সেদিনের অনুষ্ঠানের আয়োজক রমেশ সিং তোমর জানিয়েছেন, 'এখন পশ্চিম দেশে সমলিঙ্গের বিয়ে, লিভ-ইন রিলেশনশিপ একটা সাধারণ ব্যাপার। ভগবানের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ও এবছর ফসল যাতে ভালো করে ফলে ও বৃষ্টির পরিমাণ যাতে ঠিক হয়, তার জন্যই এমন অভিনব বিয়ের আয়োজন করা হয়েছে।'