এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: নাম বদল হতে পারে জিম করবেট ন্যাশনাল পার্কের। নতুন নাম হতে পারে রামগঙ্গা জাতীয় উদ্যান। বুধবার এই ব্যাঘ্র প্রকল্পের শীর্ষ আধিকারিক একথা জানিয়েছেন। তিনি স্পষ্ট বললেন, 'কেন্দ্রীয় বন এবং পরিবেশ মন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে গত ৩ অক্টোবর জিম করবেট ন্যাশনাল পার্কে এসেছিলেন। সেইসময় তিনি জানান, এই জাতীয় উদ্যানের নাম পরিবর্তন করা হবে। নতুন নাম হতে চলেছে রামগঙ্গা জাতীয় উদ্যান।' সম্প্রতি উত্তরাখণ্ডের এই ব্যাঘ্র প্রকল্পে এসে অশ্বিনী কুমার চৌবে ঘোষণা করেছেন রামনগরের ঢেলা রেসকিউ সেন্টারে নতুন টাইগার সাফারি তৈরি করা হচ্ছে। রামনগরে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এসে এই প্রসঙ্গে তিনি জানিয়ে দেন, ইতিমধ্যেই এই মর্মে প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই গোটা বিষয়টা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে।
সম্প্রতি একটি ব্যাঘ্র সংরক্ষণের দাবিতে আয়োজিত একটি পদযাত্রা অনুষ্ঠানে তিনি অংশগ্রহণ করেছিলেন। সেই অনুষ্ঠানে অশ্বিনীবাবু বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন যে পাখরোয় একটি টাইগার সাফারি গড়ে তোলা হবে। এই সংক্রান্ত কাজকর্মও ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে।
সেইসঙ্গে তিনি আরও যোগ করেছেন, এই নতুন ব্যাঘ্র প্রকল্পের জন্য স্থানীয়দের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই ক্ষতিপূরণ হিসেবে ১৫ লাখ টাকা ইতিমধ্যেই বরাদ্দ করা হয়েছে। তাঁর কথায়, এই বাসিন্দাদের নতুন যে জায়গায় পাঠানো হচ্ছে সেখানে বিদ্যুৎ, জল এবং জীবনধারণের অন্য পরিষেবাগুলো আরও ভালোভাবে পাওয়া যাবে।
১৯৩৬ সালে সর্বপ্রথম হেইলি ন্যাশনাল পার্ক হিসেবে এটা তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৭৩ সালে প্রথমবার জিম করবেট ন্যাশনাল পার্কে ব্যাঘ্র প্রকল্পের সূচনা করা হয়। প্রায় ৫২০ বর্গকিলোমিটার জুড়ে এই পার্কটি অবস্থিত। জিম করবেট ন্যাশনার পার্ক বাঘেদের থাকার জন্য একেবারে আদর্শ জায়গা। কারণ এখানে পাহাড়, নদীতট, তৃণভূমি এবং সুবিশাল হ্রদ রয়েছে।
কয়েক মাস আগে জিম করবেট ন্যাশনাল পার্ক থেকে একটি বাঘের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। গত মে মাসে এই ঘটনাটি ঘটে। এরপর যথেষ্ট চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছিল। ঘটনাটির সত্যতা স্বীকার করেছিলেন করবেট টাইগার রিজার্ভের ডিরেক্টর রাহুল কুমার। কিন্তু, কীভাবে এই বাঘের মৃত্যু হয়েছিল, তা নিয়ে তিনি খোলসা করে কিছু বলতে চাননি। পাশাপাশি এই ঘটনায় কোনও চোরাশিকারির হাত রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল।
সম্প্রতি একটি ব্যাঘ্র সংরক্ষণের দাবিতে আয়োজিত একটি পদযাত্রা অনুষ্ঠানে তিনি অংশগ্রহণ করেছিলেন। সেই অনুষ্ঠানে অশ্বিনীবাবু বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন যে পাখরোয় একটি টাইগার সাফারি গড়ে তোলা হবে। এই সংক্রান্ত কাজকর্মও ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে।
সেইসঙ্গে তিনি আরও যোগ করেছেন, এই নতুন ব্যাঘ্র প্রকল্পের জন্য স্থানীয়দের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই ক্ষতিপূরণ হিসেবে ১৫ লাখ টাকা ইতিমধ্যেই বরাদ্দ করা হয়েছে। তাঁর কথায়, এই বাসিন্দাদের নতুন যে জায়গায় পাঠানো হচ্ছে সেখানে বিদ্যুৎ, জল এবং জীবনধারণের অন্য পরিষেবাগুলো আরও ভালোভাবে পাওয়া যাবে।
১৯৩৬ সালে সর্বপ্রথম হেইলি ন্যাশনাল পার্ক হিসেবে এটা তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৭৩ সালে প্রথমবার জিম করবেট ন্যাশনাল পার্কে ব্যাঘ্র প্রকল্পের সূচনা করা হয়। প্রায় ৫২০ বর্গকিলোমিটার জুড়ে এই পার্কটি অবস্থিত। জিম করবেট ন্যাশনার পার্ক বাঘেদের থাকার জন্য একেবারে আদর্শ জায়গা। কারণ এখানে পাহাড়, নদীতট, তৃণভূমি এবং সুবিশাল হ্রদ রয়েছে।
কয়েক মাস আগে জিম করবেট ন্যাশনাল পার্ক থেকে একটি বাঘের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। গত মে মাসে এই ঘটনাটি ঘটে। এরপর যথেষ্ট চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছিল। ঘটনাটির সত্যতা স্বীকার করেছিলেন করবেট টাইগার রিজার্ভের ডিরেক্টর রাহুল কুমার। কিন্তু, কীভাবে এই বাঘের মৃত্যু হয়েছিল, তা নিয়ে তিনি খোলসা করে কিছু বলতে চাননি। পাশাপাশি এই ঘটনায় কোনও চোরাশিকারির হাত রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল।