এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: জঙ্গি ছেলের শিক্ষক পিতার দেশভক্তি স্বাধীনতা দিবসে বদলে দিল কাশ্মীরের ছবি। ছেলের পরিচয় জঙ্গি হলেও বাবা বরাবরই দেশভক্ত, নিপাট ভদ্রলোক। রবিবার স্বাধীনতা দিবসে জম্মু কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার এক স্কুলে তেরঙ্গা উত্তোলন করলেন হিজবুল মুজাহিদ্দিনের কমান্ডার বুরহান ওয়ানির বাবা মুজাফ্ফর ওয়ানি। তিনি পেশায় একজন শিক্ষক।
রবিবার সকালে পুলওয়ামা ত্রালের সরকারি উচ্চমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে বুরহান ওয়ানির বাবার হাতে পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে শুরু হয় স্কুলের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান। ওই স্কুলেরই প্রধান শিক্ষক নিহত জঙ্গির বাবা। পতাকা উত্তোলনের পর নিয়মমতো জাতীয় সঙ্গীতও গান তিনি। উপত্যকার কুখ্যাত জঙ্গি ছিলেন হিজবুল কমান্ডার বুরহান ওয়ানি। যার নিকেশের পর পাঁচ মাস ধরে অশান্ত ছিল কাশ্মীর। জায়গায় জায়গায় হিংসাত্মক হামলা, সংঘর্ষে মৃত্যু হয় একশোর উপর সাধারণ মানুষের। আহতের সংখ্যা পেরিয়েছিল ১০০০।
পামপুরে CRPF কনভয়ে জঙ্গি হানার পর উপত্যকা জুড়ে অভিযান চালায় সেনাবাহিনী। সেখানেই ২০১৬-র ৮ জুলাই বাহিনীর অভিযানে নিহত হয় হিজবুল কম্যান্ডার বুরহান ওয়ানির। কাশ্মীরে বুরহান ওয়ানি তরুণদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। অনেকেই তাঁকে আইডল মানত। কাশ্মীরের যুবাদের অনেককেই কথায় ভুলিয়ে Hizbul Mujahideen-এ যোগ দেওয়াত। বুরহানের মৃত্যুর পর পাকিস্তান তাঁকে বিপ্লবীর মর্যাদা দিয়ে ডাকটিকিটও প্রকাশ করেছিল। রাষ্ট্রপুঞ্জকে লেখা তিন পাতার চিঠিতে কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর অভিযানের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে হিজবুল কম্যান্ডার বুরহান ওয়ানির প্রশংসাও করে ইমরান খান প্রশাসন।
রবিবার সকালে পুলওয়ামা ত্রালের সরকারি উচ্চমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে বুরহান ওয়ানির বাবার হাতে পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে শুরু হয় স্কুলের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান। ওই স্কুলেরই প্রধান শিক্ষক নিহত জঙ্গির বাবা। পতাকা উত্তোলনের পর নিয়মমতো জাতীয় সঙ্গীতও গান তিনি। উপত্যকার কুখ্যাত জঙ্গি ছিলেন হিজবুল কমান্ডার বুরহান ওয়ানি। যার নিকেশের পর পাঁচ মাস ধরে অশান্ত ছিল কাশ্মীর। জায়গায় জায়গায় হিংসাত্মক হামলা, সংঘর্ষে মৃত্যু হয় একশোর উপর সাধারণ মানুষের। আহতের সংখ্যা পেরিয়েছিল ১০০০।
পামপুরে CRPF কনভয়ে জঙ্গি হানার পর উপত্যকা জুড়ে অভিযান চালায় সেনাবাহিনী। সেখানেই ২০১৬-র ৮ জুলাই বাহিনীর অভিযানে নিহত হয় হিজবুল কম্যান্ডার বুরহান ওয়ানির। কাশ্মীরে বুরহান ওয়ানি তরুণদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। অনেকেই তাঁকে আইডল মানত। কাশ্মীরের যুবাদের অনেককেই কথায় ভুলিয়ে Hizbul Mujahideen-এ যোগ দেওয়াত। বুরহানের মৃত্যুর পর পাকিস্তান তাঁকে বিপ্লবীর মর্যাদা দিয়ে ডাকটিকিটও প্রকাশ করেছিল। রাষ্ট্রপুঞ্জকে লেখা তিন পাতার চিঠিতে কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর অভিযানের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে হিজবুল কম্যান্ডার বুরহান ওয়ানির প্রশংসাও করে ইমরান খান প্রশাসন।