পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী পদে এগিয়ে সিধু ঘনিষ্ঠ সুনীল
ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়তেই তাঁর আসনে কে বসবে তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। এখনও চূড়ান্ত কোনও নাম উঠে আসেনি, তবে জল্পনা শুরু হয়েছে সুনীল জাখরকে নিয়ে।
EiSamay.Com 19 Sep 2021, 2:36 am
হাইলাইটস
- পঞ্জাবে জোর ধাক্কা খেল কংগ্রেস
- অমরিন্দরের আসনে কে তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা
- জোর জল্পনা তৈরি হয়েছে সুনীল জাখরের নাম নিয়ে
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আগামী বছরেই পঞ্জাবে বিধানসভা নির্বাচন। কিন্তু তার আগেই পঞ্জাবে জোর ধাক্কা খেল কংগ্রেস। শনিবার বিকেল ৪ টের পর চণ্ডীগড়ে রাজভবনে পৌঁছে ইস্তফা দেন মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং। রাজ্যপালের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। হরিশ রাওয়াতের সমস্ত চেষ্টা সত্ত্বেও পঞ্জাব কংগ্রেসে ফাটল রোখা যায়নি। অমরিন্দর সিং ও সিধুর মধ্যে সম্পর্কের কোনও উন্নতিই হয়নি, ফলস্বরূপ দল ছাড়েন অমরিন্দর। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর এই পদত্যাগ নিয়ে জোর জল্পনা তৈরি হয়েছে। জল্পনা ছড়ায়, কংগ্রেস হাইকমান্ড মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংকে এই পদত্যাগ করতে বলে। তবে সে জল্পনা উড়িয়ে দিয়েছেন ক্যাপ্টেন। মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর অমরিন্দর সিং বলেন, 'আজ সকালে সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে কথা হয়েছে। তাঁকে আমি জানিয়েছি, সাম্প্রতিক ঘটনায় অপমানিত বোধ করছিলাম'। এরপরেই তিনি বলেন, 'যথেষ্ট অপমান সহ্য করেছি। আমার সঙ্গে সম্প্রতি কয়েকমাসে এই ঘটনা তৃতীয়বার ঘটল। এমন অপমান নিয়ে আমি পার্টিতে থাকতে পারব না'।
পঞ্জাবে নেতৃত্ব পরিবর্তনের ক্ষেত্রে জোর জল্পনা তৈরি হয়েছে সুনীল জাখরের (Sunil Jakhar) নাম নিয়ে। সূত্রের দাবি, শিখ ব্যতীত কোন একটি মুখকে মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসাতে চাইছে হাইকমান্ড। তবে পঞ্জাবে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি থাকতে পারেন সিধুই। ২০২২ বিধানসভা নির্বাচনের আগে শিখ ও অন্য সম্প্রদায়ের মানুষকে হাতে রাখতেই কংগ্রেসের এটি একটি পদক্ষেপ হতে পারে বলে মনে করছে সূত্র।
সুনীল জাখর একটি টুইট করে লেখেন, 'রাহুল গান্ধী পার্টির রাজ্য ইউনিটের সমস্যা সমাধানে যে পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন তা কেবল কংগ্রেস কর্মীদের মুগ্ধ করেছে, তাই না আকালি দলকেও নাড়িয়ে দিয়েছে'।
অন্যদিকে অমরিন্দর সিংয়ের কংগ্রেসে (Congress) থাকা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে। তবে তিনি এখনও হাত শিবিরে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং। ইস্তফা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের তিনি বলেন, 'আমি কংগ্রেস দলেই আছি। সমর্থকদের সঙ্গে আলোচনা করে ভবিষ্যৎ ঠিক করব'। অর্থাৎ নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা জিইয়ে রেখেছেন ক্যাপ্টেন।
পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন অমরিন্দর সিং (Amrinder Singh)। তিনি বলেন, 'যার ওপর হাইকমান্ডের আস্থা আছে, তাঁকে হাইকম্যান্ড পঞ্জাবের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী করতে পারে'। তবে সংবাদসংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নভজিৎ সিং সিধুকে মুখ্যমন্ত্রী করার তীব্র বিরোধিতা করেছেন তিনি।
পঞ্জাবে নেতৃত্ব পরিবর্তনের ক্ষেত্রে জোর জল্পনা তৈরি হয়েছে সুনীল জাখরের (Sunil Jakhar) নাম নিয়ে। সূত্রের দাবি, শিখ ব্যতীত কোন একটি মুখকে মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসাতে চাইছে হাইকমান্ড। তবে পঞ্জাবে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি থাকতে পারেন সিধুই। ২০২২ বিধানসভা নির্বাচনের আগে শিখ ও অন্য সম্প্রদায়ের মানুষকে হাতে রাখতেই কংগ্রেসের এটি একটি পদক্ষেপ হতে পারে বলে মনে করছে সূত্র।
সুনীল জাখর একটি টুইট করে লেখেন, 'রাহুল গান্ধী পার্টির রাজ্য ইউনিটের সমস্যা সমাধানে যে পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন তা কেবল কংগ্রেস কর্মীদের মুগ্ধ করেছে, তাই না আকালি দলকেও নাড়িয়ে দিয়েছে'।
অন্যদিকে অমরিন্দর সিংয়ের কংগ্রেসে (Congress) থাকা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে। তবে তিনি এখনও হাত শিবিরে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং। ইস্তফা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের তিনি বলেন, 'আমি কংগ্রেস দলেই আছি। সমর্থকদের সঙ্গে আলোচনা করে ভবিষ্যৎ ঠিক করব'। অর্থাৎ নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা জিইয়ে রেখেছেন ক্যাপ্টেন।
পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন অমরিন্দর সিং (Amrinder Singh)। তিনি বলেন, 'যার ওপর হাইকমান্ডের আস্থা আছে, তাঁকে হাইকম্যান্ড পঞ্জাবের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী করতে পারে'। তবে সংবাদসংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নভজিৎ সিং সিধুকে মুখ্যমন্ত্রী করার তীব্র বিরোধিতা করেছেন তিনি।