রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে স্থগিতাদেশ! কেন্দ্র এই মামলার পুনর্বিবেচনা না করা পর্যন্ত রাষ্ট্রদ্রোহ আইন স্থগিত রাখার নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। এই নির্দেশ কার্যত বেনজির বলেই মনে করা হচ্ছে। রাষ্ট্রদ্রোহ আইনের (Sedition Law) পর্যালোচনা প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই আইনের আওতায় কোনও মামলা রুজু করা যাবে না। বুধবার এমনটাই জানিয়েছে প্রধান বিচারপতি এন ভি রমনার নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। একইসঙ্গে শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, ইতিমধ্যে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে (Sedition Law In India) যারা জেলবন্দি রয়েছেন, তাঁরাও আদালতে জামিনের আবেদন করতে পারবেন। এই আইনে আপাতত কোনও নতুন মামলাও রুজু করা যাবে না।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই এই মামলার শুনানিতে রাষ্ট্রদ্রোহ আইন (Sedition Law In India) নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে ২৪ ঘণ্টা সময় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। আদালতে জমা করা হলফনামায় কেন্দ্র জানায় রাষ্ট্রদ্রোহ আইন পুনর্বিবেচনা করা হবে। স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষে মধ্যেই এই আইন বিলোপের পক্ষে সওয়াল করে কেন্দ্র। ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২৪ (এ) ধারার পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও আদালতের জমা দেওয়া হলফনামায় জানায় কেন্দ্র। যদিও এর আগে সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র জানিয়েছিল, রাষ্ট্রদ্রোহ আইন বাতিলে তাদের সায় নেই। বুধবার সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র ফের জানায়, রাষ্ট্রদ্রোহ আইন পুনর্বিবেচনার প্রক্রিয়া চলছে। যতদিন না তা শেষ হয়, ততদিন পর্যন্ত রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে কোনও মামলা রুজু হবে কিনা, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন সংশ্লিষ্ট এলাকার ঊর্ধ্বতন পুলিশ আধিকারিক। এরপরই রাষ্ট্রদ্রোহ আইন আপাতত স্থগিত রাখার নির্দেশ দেয় প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
মঙ্গলবার মূলত কেন্দ্রের কাছে দু'টি প্রশ্নের জবাব চেয়েছিল প্রধান বিচারপতি এন ভি রমনার (N V Ramana) নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। প্রথম, দেশের বিভিন্ন জায়গায় ১২৪ (এ) ধারায় রুজু হয়ে থাকা মামলাগুলির কী ভবিষ্যৎ? এবং দ্বিতীয়, ভবিষ্যতে এই ধারায় রুজু মামলাগুলিকে কেন্দ্র কী ভাবে সামাল দেবে? এই দুই প্রশ্নের জবাব চেয়ে দেশের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাকে বুধবার সকাল পর্যন্ত সময় দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। এদিন এই দুই বিষয়ও স্পষ্ট করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, নতুন করে আর এই আইনে কোনও মামলা রুজু করা যাবে না। একইসঙ্গে বিচারাধীনরাও জামিনের আবেদন জানাতে পারবেন।
জানা যাচ্ছে, ১৬২ বছর পর এই মামলায় 'স্থগিতাদেশ'-এর এই রায় কার্যত বেনজির বলেই মনে করা হচ্ছে। আর এই নির্দেশ প্রমাণ করছে শীর্ষ আদালত দেশদ্রোহিতার মামলায় জর্জরিতদের মৌলিক অধিকার রক্ষার বিষয়ে চিন্তিত।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই এই মামলার শুনানিতে রাষ্ট্রদ্রোহ আইন (Sedition Law In India) নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে ২৪ ঘণ্টা সময় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। আদালতে জমা করা হলফনামায় কেন্দ্র জানায় রাষ্ট্রদ্রোহ আইন পুনর্বিবেচনা করা হবে। স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষে মধ্যেই এই আইন বিলোপের পক্ষে সওয়াল করে কেন্দ্র। ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২৪ (এ) ধারার পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও আদালতের জমা দেওয়া হলফনামায় জানায় কেন্দ্র। যদিও এর আগে সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র জানিয়েছিল, রাষ্ট্রদ্রোহ আইন বাতিলে তাদের সায় নেই। বুধবার সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র ফের জানায়, রাষ্ট্রদ্রোহ আইন পুনর্বিবেচনার প্রক্রিয়া চলছে। যতদিন না তা শেষ হয়, ততদিন পর্যন্ত রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে কোনও মামলা রুজু হবে কিনা, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন সংশ্লিষ্ট এলাকার ঊর্ধ্বতন পুলিশ আধিকারিক। এরপরই রাষ্ট্রদ্রোহ আইন আপাতত স্থগিত রাখার নির্দেশ দেয় প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
মঙ্গলবার মূলত কেন্দ্রের কাছে দু'টি প্রশ্নের জবাব চেয়েছিল প্রধান বিচারপতি এন ভি রমনার (N V Ramana) নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। প্রথম, দেশের বিভিন্ন জায়গায় ১২৪ (এ) ধারায় রুজু হয়ে থাকা মামলাগুলির কী ভবিষ্যৎ? এবং দ্বিতীয়, ভবিষ্যতে এই ধারায় রুজু মামলাগুলিকে কেন্দ্র কী ভাবে সামাল দেবে? এই দুই প্রশ্নের জবাব চেয়ে দেশের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাকে বুধবার সকাল পর্যন্ত সময় দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। এদিন এই দুই বিষয়ও স্পষ্ট করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, নতুন করে আর এই আইনে কোনও মামলা রুজু করা যাবে না। একইসঙ্গে বিচারাধীনরাও জামিনের আবেদন জানাতে পারবেন।
জানা যাচ্ছে, ১৬২ বছর পর এই মামলায় 'স্থগিতাদেশ'-এর এই রায় কার্যত বেনজির বলেই মনে করা হচ্ছে। আর এই নির্দেশ প্রমাণ করছে শীর্ষ আদালত দেশদ্রোহিতার মামলায় জর্জরিতদের মৌলিক অধিকার রক্ষার বিষয়ে চিন্তিত।