এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: চিত্কার-চেঁচামেচি, চেয়ার ছুঁড়ে মারা, মাইক ভাঙা, স্পিকারের সঙ্গে দুর্বব্যহার। সবকিছুরই সাক্ষী থাকল তামিলনাড়ুর বিধানসভা অধিবেশন। মুখ্যমন্ত্রীর আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য পালানিস্বামীর আস্থাভোটে বেনজির গণ্ডগোল হল তামিলনাড়ু বিধানসভায়। বাধ্য হয়ে দু-দুবার অধিবেশন মুলতুবি করে দিতে বাধ্য হন স্পিকার।
আস্থাভোট ঘিরে সকাল থেকেই প্রায় বন্ধের চেহারা নেয় চেন্নাই। রাস্তায় রাস্তায় কড়া পুলিশি টহলদারি। সকাল ১১টায় আস্থাভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সকাল ৮টা নাগাদ কুভাথুরের গোল্ডেন রিসর্ট থেকে বিধনসভার উদ্দেশ্যে রওনা দেন এআইএডিএমকে-র বিধায়করা। বিধানসভা যাওয়ার পথে পুলিশি তল্লাশির মুখে পড়েন বিরোধী ডিএমকে-র ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট এমকে স্টালিন। ৯টা নাগাদ পালানিস্বামী বিধানসভা ভবনে পৌঁছনোর সঙ্গে সঙ্গে সাংবাদিকদের জানিয়ে দেোয়া হয় যে তাঁরা যেন বিধানসভা চত্বরের বাইরেই অপেক্ষা করেন।
সকাল ১১টায় অধিবেশন শুরু হয়। মুখ্যমন্ত্রী পালানিস্বামীর পেশ করা আস্থাভোটের প্রস্তাব গ্রহণ করেন স্পিকার পি ধনাপাল। এরপরেই গোলমাল বাধে। শশিকলা-বিরোধী পন্নিরসেলভমের সমর্থনে ডিএমকে ও কংগ্রেস সদস্যরা স্লোগান দিতে থাকেন। এর সঙ্গে গোপন ভোটাভুটির দাবিও জোরদার হয়। আস্থাভোট অন্যদিন করারও দাবি জানান স্তালিন। গোপন ভোটাভুটির দাবি স্পিকার খারিজ করে দিলে গোলমাল চরমে ওঠে। এর মধ্যেই বিধানসভা ভবনের সব দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। থামানো হয় অধিবেশনের টিভি ও রেডিও সম্প্রচারও।
এরপর চূড়ান্ত গণ্ডগোল চলে অধিবেশন কক্ষে। চেয়ার ভেঙে ছোঁড়া হয়। ছুঁড়ে মারা হয় মাইক্রোফোনও। ঘেরাও হন স্পিকার। স্পিকারের চেয়ার দখল করে নেন ডিএমকে বিধায়ক কু কা সেলভাম। ১২টা ১৫ নাগাদ ১টা পর্যন্ত অধিবেসন মুলতুবি ঘোষণা করেন স্পিকার। এরপরে ফের অধিবেসন শুরু হলে গোলমালের চোটে ফের তা মুলতুবি করে দিতে বাধ্য হন স্পিকার।
# There was chaos in the assembly with chairs and microphones being flung around and broken by opposition DMK members demanding a secret ballot and lawmakers 'gheraoing' the speaker.
আস্থাভোট ঘিরে সকাল থেকেই প্রায় বন্ধের চেহারা নেয় চেন্নাই। রাস্তায় রাস্তায় কড়া পুলিশি টহলদারি। সকাল ১১টায় আস্থাভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সকাল ৮টা নাগাদ কুভাথুরের গোল্ডেন রিসর্ট থেকে বিধনসভার উদ্দেশ্যে রওনা দেন এআইএডিএমকে-র বিধায়করা। বিধানসভা যাওয়ার পথে পুলিশি তল্লাশির মুখে পড়েন বিরোধী ডিএমকে-র ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট এমকে স্টালিন। ৯টা নাগাদ পালানিস্বামী বিধানসভা ভবনে পৌঁছনোর সঙ্গে সঙ্গে সাংবাদিকদের জানিয়ে দেোয়া হয় যে তাঁরা যেন বিধানসভা চত্বরের বাইরেই অপেক্ষা করেন।
সকাল ১১টায় অধিবেশন শুরু হয়। মুখ্যমন্ত্রী পালানিস্বামীর পেশ করা আস্থাভোটের প্রস্তাব গ্রহণ করেন স্পিকার পি ধনাপাল। এরপরেই গোলমাল বাধে। শশিকলা-বিরোধী পন্নিরসেলভমের সমর্থনে ডিএমকে ও কংগ্রেস সদস্যরা স্লোগান দিতে থাকেন। এর সঙ্গে গোপন ভোটাভুটির দাবিও জোরদার হয়। আস্থাভোট অন্যদিন করারও দাবি জানান স্তালিন। গোপন ভোটাভুটির দাবি স্পিকার খারিজ করে দিলে গোলমাল চরমে ওঠে। এর মধ্যেই বিধানসভা ভবনের সব দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। থামানো হয় অধিবেশনের টিভি ও রেডিও সম্প্রচারও।
এরপর চূড়ান্ত গণ্ডগোল চলে অধিবেশন কক্ষে। চেয়ার ভেঙে ছোঁড়া হয়। ছুঁড়ে মারা হয় মাইক্রোফোনও। ঘেরাও হন স্পিকার। স্পিকারের চেয়ার দখল করে নেন ডিএমকে বিধায়ক কু কা সেলভাম। ১২টা ১৫ নাগাদ ১টা পর্যন্ত অধিবেসন মুলতুবি ঘোষণা করেন স্পিকার। এরপরে ফের অধিবেসন শুরু হলে গোলমালের চোটে ফের তা মুলতুবি করে দিতে বাধ্য হন স্পিকার।
# There was chaos in the assembly with chairs and microphones being flung around and broken by opposition DMK members demanding a secret ballot and lawmakers 'gheraoing' the speaker.