এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: রায়ান স্কুলের হত্যাকাণ্ডে উঠে এল নতুন তথ্য। স্কুলের টয়লেটে আগে থেকেই প্রদ্যুমনের জন্য অপেক্ষা করেনি খুনে অভিযুক্ত একাদেশ শ্রেণীর ছাত্র। বরং সাত বছরের প্রদ্যুমনকে সঙ্গে করেই টয়লেটে গিয়েছিল সে। গোয়েন্দাদের জেরায় নিজেই এ কথা স্বীকার করেছে ওই ১৬ বছরের কিশোর।
স্কুলের উঁচু ক্লাসে পড়া সত্ত্বেও দ্বিতীয় শ্রেণীর প্রদ্যুমন ঠাকুরকে ভালো ভাবেই চিনত সে। কারণ দু-জনে একই সঙ্গে পিয়ানো ক্লাসে যেত। তাই উঁচু ক্লাসের দাদা কিছু দেখানোর ছুতোয় তাকে টয়লেটে ডাকলেও কিছু সন্দেহ হয়নি ছোট্ট প্রদ্যুমনের। গলায় প্রথমবার ছুরি চালানোর পর রক্তবমি করতে শুরু করে বাচ্চা ছেলেটি এবং ছুরির ওপরেই পড়ে যায় সে। তাতেই আরও গভীর ক্ষতের সৃষ্টি তার শরীরে। প্রদ্যুমনের স্কুলের ব্যাগটি সামনে ঢালের মতো করে ধরেছিল ঘাতক কিশোর। ফলে তার তার নিজের জামাকাপড়ে রক্তের দাগ লাগেনি।
জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডের সদস্যদের সামনে ১৬-র কিশোর স্বীকার করেছে যে গত ৮ সেপ্টেম্বর স্কুলে পৌঁছে ক্লাসরুমে নিজের ব্যাগ রাখে সে। ওই ব্যাগে করেই ছুরি নিয়ে স্কুলে এসেছিল ছেলেটি। তারপর ছুরি পকেটে পুরে প্রদ্যুমনকে ডাকতে যায় সে। খুনের পর ছুরি টয়লেটেই ফেলে সে বাগানের মালি ও শিক্ষকদের ডাকতে যায়।
পরীক্ষার ভয়েই সে পরীক্ষা পিছনোর জন্য এমন কাজ করে বলে জানিয়েছে। ২২ পর্যন্ত তাকে ফরিদাবাদের একটি হোমে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। বাড়িতে বাবা-মায়ের মধ্যে সব সময় অশান্তি লেগে থাকত বলে জানিয়েছে সে। বাড়ির পরিবেশ ঠিক না থাকাতেই পড়াশোনার প্রতি তার আগ্রহ চলে গিয়েছিল।
খবরটি ইংরাজিতে পড়ুন।
# Being familiar with the victim, the accused easily convinced Pradhyumn to accompany him to the washroom on the pretext of seeking a favour
# The juvenile said that after the first slash, Pradhyumn vomited blood and fell on the knife, receiving a second, deeper cut
স্কুলের উঁচু ক্লাসে পড়া সত্ত্বেও দ্বিতীয় শ্রেণীর প্রদ্যুমন ঠাকুরকে ভালো ভাবেই চিনত সে। কারণ দু-জনে একই সঙ্গে পিয়ানো ক্লাসে যেত। তাই উঁচু ক্লাসের দাদা কিছু দেখানোর ছুতোয় তাকে টয়লেটে ডাকলেও কিছু সন্দেহ হয়নি ছোট্ট প্রদ্যুমনের। গলায় প্রথমবার ছুরি চালানোর পর রক্তবমি করতে শুরু করে বাচ্চা ছেলেটি এবং ছুরির ওপরেই পড়ে যায় সে। তাতেই আরও গভীর ক্ষতের সৃষ্টি তার শরীরে। প্রদ্যুমনের স্কুলের ব্যাগটি সামনে ঢালের মতো করে ধরেছিল ঘাতক কিশোর। ফলে তার তার নিজের জামাকাপড়ে রক্তের দাগ লাগেনি।
জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডের সদস্যদের সামনে ১৬-র কিশোর স্বীকার করেছে যে গত ৮ সেপ্টেম্বর স্কুলে পৌঁছে ক্লাসরুমে নিজের ব্যাগ রাখে সে। ওই ব্যাগে করেই ছুরি নিয়ে স্কুলে এসেছিল ছেলেটি। তারপর ছুরি পকেটে পুরে প্রদ্যুমনকে ডাকতে যায় সে। খুনের পর ছুরি টয়লেটেই ফেলে সে বাগানের মালি ও শিক্ষকদের ডাকতে যায়।
পরীক্ষার ভয়েই সে পরীক্ষা পিছনোর জন্য এমন কাজ করে বলে জানিয়েছে। ২২ পর্যন্ত তাকে ফরিদাবাদের একটি হোমে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। বাড়িতে বাবা-মায়ের মধ্যে সব সময় অশান্তি লেগে থাকত বলে জানিয়েছে সে। বাড়ির পরিবেশ ঠিক না থাকাতেই পড়াশোনার প্রতি তার আগ্রহ চলে গিয়েছিল।
খবরটি ইংরাজিতে পড়ুন।
# Being familiar with the victim, the accused easily convinced Pradhyumn to accompany him to the washroom on the pretext of seeking a favour
# The juvenile said that after the first slash, Pradhyumn vomited blood and fell on the knife, receiving a second, deeper cut