এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বেসরকারি হাসপাতাল থেকে টিকা নিতে গেলে খরচ করতে হবে টাকা, এমনটা আগেই স্পষ্ট করেছিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। যদিও কত হতে চলেছে টিকার দাম, সেই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। কিন্তু শনিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, অনুমোদনপ্রাপ্ত বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে টিকার একটি ডোজের জন্য খরচ করতে হবে ২৫০ টাকা। তবে সরকারি হাসপাতালগুলিতে বিনামূল্যেই পাওয়া যাবে করোনার টিকা। উল্লেখ্যে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাভরেকর জানিয়েছিলেন, ১ মার্চ থেকে দ্বিতীয় দফার টিকাকরণ শুরু হবে। ১০ হাজার সরকারি এবং ২০ হাজার বেসরকারি হাসপাতালের মাধ্যমে দেওয়া হবে করোনার টিকা। সরকারি ক্ষেত্রে টিকা বিনামূল্যে প্রদান করা হলেও বেসরকারি ক্ষেত্র থেকে টিকা নিতে গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে টাকা খরচ করতে হবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও জানান, এই দফায় ষাটোর্ধ্বদের পাশাপাশি করোনার টিকা পাবেন ৪৫ ঊর্ধ্ব ব্যক্তিরা যাঁদের কো-মর্বিডিটি রয়েছে।
শনিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য়মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, সরকারের কো-উইন অ্যাপ ২.০ এবং আরোগ্য সেতু অ্যাপের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ টিকা নেওয়ার জন্য আবেদন জানাতে পারবেন। এছাড়াও অনুমোদিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে গিয়ে সরাসরি গিয়েও নেওয়া যাবে টিকা। টিকাদান প্রক্রিয়ার উপর নজরদারি চালাবে রাজ্য সরকার।
বর্তমানে ভারতের হাতে রয়েছে দু'টি করোনা টিকা। ভারত বায়োটেকের তৈরি দেশীয় টিকা কোভ্যাকসিন এবং সেরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি কোভিশিল্ড। ১৬ জানুয়ারি ভারতে টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হয়। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে টিকা দেওয়া হয় প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের। দেশের প্রত্যেকটি মানুষের কাছে করোনা টিকা বিনামূল্যে কেন্দ্রীয় সরকার পৌঁছে দেবে কি না, তা নিয়ে আগেও প্রশ্ন তুলেছিল বিরোধীরা। সেই সময় এই প্রশ্নের সরাসরি জবাব দেয়নি কেন্দ্র। এবার এই ঘোষণার পর এটা স্পষ্ট, দেশের ১৩০ কোটি বাসিন্দাকেই বিনামূল্যে টিকা দেওয়া হবে না। প্রসঙ্গত, বর্তমানে দেড় কোটির বেশি দেশবাসীর কাছে পৌঁছে গেলে করোনার টিকা। অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে অনেক দ্রুত টিকাকরণ হচ্ছে, দাবি কেন্দ্রের ।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্টএখানে ক্লিক করুন।
শনিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য়মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, সরকারের কো-উইন অ্যাপ ২.০ এবং আরোগ্য সেতু অ্যাপের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ টিকা নেওয়ার জন্য আবেদন জানাতে পারবেন। এছাড়াও অনুমোদিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে গিয়ে সরাসরি গিয়েও নেওয়া যাবে টিকা। টিকাদান প্রক্রিয়ার উপর নজরদারি চালাবে রাজ্য সরকার।
বর্তমানে ভারতের হাতে রয়েছে দু'টি করোনা টিকা। ভারত বায়োটেকের তৈরি দেশীয় টিকা কোভ্যাকসিন এবং সেরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি কোভিশিল্ড। ১৬ জানুয়ারি ভারতে টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হয়। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে টিকা দেওয়া হয় প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের। দেশের প্রত্যেকটি মানুষের কাছে করোনা টিকা বিনামূল্যে কেন্দ্রীয় সরকার পৌঁছে দেবে কি না, তা নিয়ে আগেও প্রশ্ন তুলেছিল বিরোধীরা। সেই সময় এই প্রশ্নের সরাসরি জবাব দেয়নি কেন্দ্র। এবার এই ঘোষণার পর এটা স্পষ্ট, দেশের ১৩০ কোটি বাসিন্দাকেই বিনামূল্যে টিকা দেওয়া হবে না। প্রসঙ্গত, বর্তমানে দেড় কোটির বেশি দেশবাসীর কাছে পৌঁছে গেলে করোনার টিকা। অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে অনেক দ্রুত টিকাকরণ হচ্ছে, দাবি কেন্দ্রের ।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্টএখানে ক্লিক করুন।