এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: কৃষকদের মন পেতে বিক্ষোভের আবহে আবারও বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। সোমবার রাজ্যসভায় প্রধানমন্ত্রী ফের দেশের অন্নদাতাদের আশ্বস্ত করে বলেন, 'MSP (ন্যূনতম সহায়ক মূল্য) ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। মান্ডিগুলির আধুনিকীকরণ করা হবে'। কৃষকদের উদ্দেশে এদিন মোদী আরও বলেন, নতুন কৃষি আইনকে একটা সুযোগ দেওয়া হোক। এরপরই কৃষকদের বিক্ষোভ থেকে পিছু হঠার আর্জি করেন নমো। আলোচনার জন্য সরকার যে দরজা খুলে রেখেছে, সে বার্তাও দেন প্রধানমন্ত্রী। উল্লেখ্য, ১৮ মাসের জন্য 'বিতর্কিত' কৃষি আইন স্থগিত রাখার সরকারি প্রস্তাব এখনও আলোচনার টেবিলে রয়েছে বলে ক'দিন আগেই কৃষকদের কোর্টে বল ঠেলেছিলেন মোদী। প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, আলোচনার মাধ্যমে কৃষক সমস্যা মিটমাট করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
এর আগে কৃষকদের আন্দোলনের আবহে বারংবার তাঁদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দেশের 'অন্নদাতা'দের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, 'কৃষকদের স্বার্থেই আইন সংস্কার করা হচ্ছে।‘ আইনের উপকার বোঝাতে সরাসরি কৃষকদের প্রশ্ন করেছিলেন, ‘উৎপাদিত পণ্য় ভালো দামে ও পরিকাঠামোয় সরাসরি বিক্রি করার স্বাধীনতা কি থাকা উচিত নয়?'
উল্লেখ্য, তিন কৃষি আইনের প্রতিবাদে দিল্লি সীমানায় কৃষকদের আন্দোলন অব্যাহত। একাধিকবার সরকারের সঙ্গে কৃষক নেতাদের বৈঠকেও রফা মেলেনি। ইতিমধ্যে ১১ বার মোদী সরকারের সঙ্গে আলোচনার টেবিলে মুখোমুখি হয়েছেন কৃষকরা। তিন কৃষি আইন বাতিল করতেই হবে, এ দাবিতে এখনও অনড় তাঁরা। তাঁদের ওই দাবির পরিবর্তে ১২-১৮ মাসের জন্য নয়া আইন স্থগিত রাখার প্রস্তাব দিয়েছিল সরকার। কিন্তু, তা মানতে নারাজ দেশের। 'চাক্কা জ্যাম' কর্মসূচির শেষে কেন্দ্রের উদ্দেশে কৃষক নেতা রাকেশ তিকাইত হুঁশিয়ারির সুরে বলেছেন, '২ অক্টোবর পর্যন্ত সময়। তার মধ্যে আইন প্রত্যাহার না করা হলে কৃষকরা অন্য রাস্তা বেছে নেবেন। ঘোষণা করা হবে পরবর্তী কর্মসূচি।' কয়েকদিন আগে সিংঘু সীমানায় কৃষকদের উদ্দেশে রাকেশ তিকাইত বলেছিলেন, 'আমাদের স্লোগান কানুন ওয়াপসি নহি তো ঘর ওয়াপসি নহি'।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।
এর আগে কৃষকদের আন্দোলনের আবহে বারংবার তাঁদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দেশের 'অন্নদাতা'দের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, 'কৃষকদের স্বার্থেই আইন সংস্কার করা হচ্ছে।‘ আইনের উপকার বোঝাতে সরাসরি কৃষকদের প্রশ্ন করেছিলেন, ‘উৎপাদিত পণ্য় ভালো দামে ও পরিকাঠামোয় সরাসরি বিক্রি করার স্বাধীনতা কি থাকা উচিত নয়?'
উল্লেখ্য, তিন কৃষি আইনের প্রতিবাদে দিল্লি সীমানায় কৃষকদের আন্দোলন অব্যাহত। একাধিকবার সরকারের সঙ্গে কৃষক নেতাদের বৈঠকেও রফা মেলেনি। ইতিমধ্যে ১১ বার মোদী সরকারের সঙ্গে আলোচনার টেবিলে মুখোমুখি হয়েছেন কৃষকরা। তিন কৃষি আইন বাতিল করতেই হবে, এ দাবিতে এখনও অনড় তাঁরা। তাঁদের ওই দাবির পরিবর্তে ১২-১৮ মাসের জন্য নয়া আইন স্থগিত রাখার প্রস্তাব দিয়েছিল সরকার। কিন্তু, তা মানতে নারাজ দেশের। 'চাক্কা জ্যাম' কর্মসূচির শেষে কেন্দ্রের উদ্দেশে কৃষক নেতা রাকেশ তিকাইত হুঁশিয়ারির সুরে বলেছেন, '২ অক্টোবর পর্যন্ত সময়। তার মধ্যে আইন প্রত্যাহার না করা হলে কৃষকরা অন্য রাস্তা বেছে নেবেন। ঘোষণা করা হবে পরবর্তী কর্মসূচি।' কয়েকদিন আগে সিংঘু সীমানায় কৃষকদের উদ্দেশে রাকেশ তিকাইত বলেছিলেন, 'আমাদের স্লোগান কানুন ওয়াপসি নহি তো ঘর ওয়াপসি নহি'।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।