Pavan Varma: 'প্লিজ মমতাজি...', টুইট করে তৃণমূল থেকে পদত্যাগ প্রাক্তন JDU সাংসদের
Pavan Varma-কে তৃণমূলের সঙ্গ ত্যাগ করলেন। একটি টুইটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) উল্লেখ করে দলত্যাগের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন তিনি। বিহারের রাজনৈতিক পালাবদল হতেই তৃণমূল ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন পবন বর্মা (Pavan Varma)। টুইট করে ঠিক কী লিখেছেন এই প্রাক্তন JDU সাংসদ? কবে তিনি তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন? জেনে নিন বিস্তারিত খবর ...
হাইলাইটস
- তৃণমূল কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করলেন পবন বর্মা
- প্রাক্তন JDU এই সাংসদ এদিন একটি টুইট করে দল থেকে নিজের পদত্যাগের কথা ঘোষণা করেন।
- টুইটেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ট্যাগ করেছেন তিনি।
তৃণমূল কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করলেন পবন বর্মা (Pava Varma)। প্রাক্তন JDU এই সাংসদ এদিন একটি টুইট করে দল থেকে নিজের পদত্যাগের কথা ঘোষণা করেন। টুইটেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) ট্যাগ করে তিনি লিখেছেন, "প্রিয় মমতাজি, দয়া করে তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress) থেকে আমার ইস্তফা গ্রহণ করুন। দলে আমাকে স্বাগত জানানো এবং স্নেহ ও সৌজন্য দেখানোর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। আপানর জন্য আমার নিশ্চয়ই যোগাযোগ থাকবে। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।"
৯ মাসেই মোহভঙ্গ!
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন প্রাক্তন এই JDU সাংসদ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee) হাত ধরেই দিল্লিতে ঘাসফুল শিবিরে রাজনীতি শুরু করেন তিনি। প্রসঙ্গত, বিহারের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আচমকাই নয়া মোড় এসেছে। ফের এক জোটের তলায় এসেছে JDU এবং RJD ঠিক তারপরই JDU-র প্রাক্তন সাংসদের তৃণমূল ত্যাগ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
টার্গেট ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। কেন্দ্র থেকে BJP সরকারকে উৎখাত করার লক্ষ্যেই ভিন রাজ্যেও সংগঠন মজবুত করার দিকে নজর দিয়েছে মমতার দল। ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে দিল্লি সফরেই JDU-এর এই প্রাক্তন নেতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্ত করতে ঘাসফুলের পতাকা হাতে তুলে নিয়েছিলেন। তৃণমূলে যোগদানের পর পবন বর্মা বলেছিলেন, "সাধারণ মানুষের স্বার্থে তৃণমূলের ক্ষমতায় আসার প্রয়োজন রয়েছে।"
বিহারে পট পরিবর্তন
গেরুয়া শিবিরের হাত থেকে লণ্ঠনেই ভরসা রেখেছেন নীতীশ কুমার। নতুন করে RJD-র সঙ্গে জোট গড়ে তোলার পরই ফের একবার মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেছেন তিনি। উপ মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেছেন লালু-পুত্র তেজস্বী যাদব। শপথের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিহার বিধানসভায় শক্তিপরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে RJD-JUD জোট। আগামী ২৪ অগস্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে। শক্তিপরীক্ষা সংক্রান্ত প্রস্তাব ইতিমধ্যে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে রাজভবনে। বর্তমানে তা রাজ্যপালের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায়। ক্তিপরীক্ষার পরেই মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ হতে পারে পারে সূত্রের খবর। আবার আরেকটি অংশের মতে, বিধানসভায় শক্তিপরীক্ষার আগেই মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণের কাজ শেষ করতে চাইছে নীতীশ। এবারের মন্ত্রিসভায় RJD সদস্য সংখ্যা বেশি থাকতে পারে বলে ইঙ্গিত। আর সেক্ষেত্রে ১১ থেকে ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ দফতর পেতে পারে তেজস্বীর দল। নতুন এই ইক্যুয়েশনের মধ্যেই পবল বর্মার তৃণমূল ত্যাগ ফের দলবদলের জল্পনা উসকে দিয়েছে।
৯ মাসেই মোহভঙ্গ!
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন প্রাক্তন এই JDU সাংসদ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee) হাত ধরেই দিল্লিতে ঘাসফুল শিবিরে রাজনীতি শুরু করেন তিনি। প্রসঙ্গত, বিহারের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আচমকাই নয়া মোড় এসেছে। ফের এক জোটের তলায় এসেছে JDU এবং RJD ঠিক তারপরই JDU-র প্রাক্তন সাংসদের তৃণমূল ত্যাগ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
টার্গেট ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। কেন্দ্র থেকে BJP সরকারকে উৎখাত করার লক্ষ্যেই ভিন রাজ্যেও সংগঠন মজবুত করার দিকে নজর দিয়েছে মমতার দল। ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে দিল্লি সফরেই JDU-এর এই প্রাক্তন নেতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্ত করতে ঘাসফুলের পতাকা হাতে তুলে নিয়েছিলেন। তৃণমূলে যোগদানের পর পবন বর্মা বলেছিলেন, "সাধারণ মানুষের স্বার্থে তৃণমূলের ক্ষমতায় আসার প্রয়োজন রয়েছে।"
বিহারে পট পরিবর্তন
গেরুয়া শিবিরের হাত থেকে লণ্ঠনেই ভরসা রেখেছেন নীতীশ কুমার। নতুন করে RJD-র সঙ্গে জোট গড়ে তোলার পরই ফের একবার মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেছেন তিনি। উপ মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেছেন লালু-পুত্র তেজস্বী যাদব। শপথের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিহার বিধানসভায় শক্তিপরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে RJD-JUD জোট। আগামী ২৪ অগস্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে। শক্তিপরীক্ষা সংক্রান্ত প্রস্তাব ইতিমধ্যে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে রাজভবনে। বর্তমানে তা রাজ্যপালের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায়। ক্তিপরীক্ষার পরেই মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ হতে পারে পারে সূত্রের খবর। আবার আরেকটি অংশের মতে, বিধানসভায় শক্তিপরীক্ষার আগেই মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণের কাজ শেষ করতে চাইছে নীতীশ। এবারের মন্ত্রিসভায় RJD সদস্য সংখ্যা বেশি থাকতে পারে বলে ইঙ্গিত। আর সেক্ষেত্রে ১১ থেকে ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ দফতর পেতে পারে তেজস্বীর দল। নতুন এই ইক্যুয়েশনের মধ্যেই পবল বর্মার তৃণমূল ত্যাগ ফের দলবদলের জল্পনা উসকে দিয়েছে।