জম্মু-কাশ্মীরকে অশান্ত করতে কোমর বেঁধে নেমেছে পাকিস্তান। উপত্যকায় জঙ্গি কার্যকলাপ বাড়ানোর ব্লু-প্রিন্ট তৈরি করেছে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা Inter-Services Intelligence (ISI)। চাঞ্চল্যকর তথ্য ভারতীয় গোয়েন্দাদের হাতে। নয়াদিল্লির রিপোর্ট বলছে কাশ্মীরে অশান্তি বাড়াতে সক্রিয় হয়েছে পাকিস্তানের সেনা বাহিনীও। নিয়ন্ত্রণ রেখা পার করে জঙ্গিদের ভারতে ঢোকাতে চেষ্টা চালাচ্ছে তাঁরা। গোয়েন্দা রিপোর্টের ভিত্তিকে পদক্ষেপ করছে ভারতও।
সীমান্তে সংঘর্ষ বিরতি লঙ্ঘন (Ceasefire Violation) করতে পাকিস্তানের সেনাকে ক্রমাগত চাপ দেওয়া হচ্ছে বলে খবর। সেই সুযোগেই নিয়ন্ত্রণ রেখা পার করে ভারতে জঙ্গিদের ঢোকাকে চায় পাকিস্তান (Pakistan)। এই বিষয়ে ভারতীয় গোয়েন্দাদের হাতে নির্দিষ্ট তথ্যও এসেছে বলে খবর।
গোয়েন্দা সূত্রে খবর, পাকিস্তানের পেশোয়ার (Peshawar), ভাওয়ালপুর (Bahawalpur), মুজফ্ফরবাদ (Muzzaffarabad)-এর ট্রেনিং ক্যাম্পে জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আফগানিস্তান সীমান্তের জঙ্গি শিবির থেকেও কাশ্মীরে জঙ্গি ঢোকানোর ষড়যন্ত্র করছে পাকিস্তান। নিয়ন্ত্রণ রেখায় (LOC) পাকিস্তানি সেনার সাহায্যে ভারতে ঢুকতে চাইছে এই জঙ্গিরা। পরিস্থিতির উপর সতর্ক নজর রাখছে ভারতীয় সেনাাবহিনী।
গোয়েন্দা সূত্রে খবর, কাশ্মীরে জঙ্গি তৎপরতা বাড়াতে বেশ কয়েক দফা পরিকল্পনা করেছে পাক গুপ্তচর সংস্থা ISI। সূত্রের খবর, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে তিনটি এলাকায় ISI-এর মদতে চলছে জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবির। গোয়ান্দা সূত্রে খবর, মূলত তস্কর-ই-তৈবা (Lashkar-e-Taiba), জইশ-ই-মহম্মদ )Jaish-e-Mohammad )-এর পাশাপাশি ISI-এর মদতে চলা আল বদর (Al-Badar) জঙ্গিগোষ্ঠীর নজরদারিতে চলছে জঙ্গি প্রশিক্ষণ। পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মানসেরা ( Manshera) , মুজফ্ফরাবাদ (Muzzafarabad) এবং কোটলিতে ( Kotli) জঙ্গি প্রশিক্ষণ চলছে। নিয়ন্ত্রণ রেখা বারবার একাধিক জঙ্গি লঞ্চপ্যাডও সক্রিয় হয়েছে বলে খবর পেয়েছেন গোয়েন্দারা। ড্রোনে পাকিস্তান থেকে এই জঙ্গিদের হাতে অস্ত্র পাঠাচ্ছে ISI।
গোয়েন্দা সূত্রে খবর, লস্কর, জইশের পাশাপাশি পাকিস্তানি তালিবানি জঙ্গিগোষ্ঠী তেহেরক-ই-তালিবান পাকিস্তান (Tehreek-e-Taliban Pakistan) এবং ইসলামিক স্টেট উইলায়াহ হিন্দ (Islamic State Wilayah Hind -ISHP)-এর সঙ্গে জোট করছে ISI। এই জঙ্গিদের উপত্যকায় অশান্তি পাকাতে ব্যবহার করতে চাইছে তাঁরা।
গত কয়েক দিনে পরপর জঙ্গি হামলায় রক্তাক্ত হয়েছে কাশ্মীর। মঙ্গলবার সোপিয়ানে কাশ্মীরি পণ্ডিতদের উপর হামলা চালায় জঙ্গিরা। মৃত্যু হয় একজনের। এর আগে Bandipora-য় পরিযায়ী শ্রমিকের উপর হামলা চালায় সন্ত্রাবাদীরা। জঙ্গিদের গুলিতে নিহত বিহার থেকে জম্মু-কাশ্মীরে কাজ করতে আসা এক শ্রমিক। বৃহস্পতিবারই রাজৌরির সেনা ক্যাম্পে আত্মঘাতী হামলা চালায় জঙ্গিরা। উরির কায়দায় বড়সর আত্মঘাতী হামলার ছক বানচাল করে সেনা। গুলির লড়াইয়ে খতম হয় দুই জঙ্গি। শহিদ হন তিন জওয়ান।
সীমান্তে সংঘর্ষ বিরতি লঙ্ঘন (Ceasefire Violation) করতে পাকিস্তানের সেনাকে ক্রমাগত চাপ দেওয়া হচ্ছে বলে খবর। সেই সুযোগেই নিয়ন্ত্রণ রেখা পার করে ভারতে জঙ্গিদের ঢোকাকে চায় পাকিস্তান (Pakistan)। এই বিষয়ে ভারতীয় গোয়েন্দাদের হাতে নির্দিষ্ট তথ্যও এসেছে বলে খবর।
গোয়েন্দা সূত্রে খবর, পাকিস্তানের পেশোয়ার (Peshawar), ভাওয়ালপুর (Bahawalpur), মুজফ্ফরবাদ (Muzzaffarabad)-এর ট্রেনিং ক্যাম্পে জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আফগানিস্তান সীমান্তের জঙ্গি শিবির থেকেও কাশ্মীরে জঙ্গি ঢোকানোর ষড়যন্ত্র করছে পাকিস্তান। নিয়ন্ত্রণ রেখায় (LOC) পাকিস্তানি সেনার সাহায্যে ভারতে ঢুকতে চাইছে এই জঙ্গিরা। পরিস্থিতির উপর সতর্ক নজর রাখছে ভারতীয় সেনাাবহিনী।
গোয়েন্দা সূত্রে খবর, কাশ্মীরে জঙ্গি তৎপরতা বাড়াতে বেশ কয়েক দফা পরিকল্পনা করেছে পাক গুপ্তচর সংস্থা ISI। সূত্রের খবর, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে তিনটি এলাকায় ISI-এর মদতে চলছে জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবির। গোয়ান্দা সূত্রে খবর, মূলত তস্কর-ই-তৈবা (Lashkar-e-Taiba), জইশ-ই-মহম্মদ )Jaish-e-Mohammad )-এর পাশাপাশি ISI-এর মদতে চলা আল বদর (Al-Badar) জঙ্গিগোষ্ঠীর নজরদারিতে চলছে জঙ্গি প্রশিক্ষণ। পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মানসেরা ( Manshera) , মুজফ্ফরাবাদ (Muzzafarabad) এবং কোটলিতে ( Kotli) জঙ্গি প্রশিক্ষণ চলছে। নিয়ন্ত্রণ রেখা বারবার একাধিক জঙ্গি লঞ্চপ্যাডও সক্রিয় হয়েছে বলে খবর পেয়েছেন গোয়েন্দারা। ড্রোনে পাকিস্তান থেকে এই জঙ্গিদের হাতে অস্ত্র পাঠাচ্ছে ISI।
গোয়েন্দা সূত্রে খবর, লস্কর, জইশের পাশাপাশি পাকিস্তানি তালিবানি জঙ্গিগোষ্ঠী তেহেরক-ই-তালিবান পাকিস্তান (Tehreek-e-Taliban Pakistan) এবং ইসলামিক স্টেট উইলায়াহ হিন্দ (Islamic State Wilayah Hind -ISHP)-এর সঙ্গে জোট করছে ISI। এই জঙ্গিদের উপত্যকায় অশান্তি পাকাতে ব্যবহার করতে চাইছে তাঁরা।
গত কয়েক দিনে পরপর জঙ্গি হামলায় রক্তাক্ত হয়েছে কাশ্মীর। মঙ্গলবার সোপিয়ানে কাশ্মীরি পণ্ডিতদের উপর হামলা চালায় জঙ্গিরা। মৃত্যু হয় একজনের। এর আগে Bandipora-য় পরিযায়ী শ্রমিকের উপর হামলা চালায় সন্ত্রাবাদীরা। জঙ্গিদের গুলিতে নিহত বিহার থেকে জম্মু-কাশ্মীরে কাজ করতে আসা এক শ্রমিক। বৃহস্পতিবারই রাজৌরির সেনা ক্যাম্পে আত্মঘাতী হামলা চালায় জঙ্গিরা। উরির কায়দায় বড়সর আত্মঘাতী হামলার ছক বানচাল করে সেনা। গুলির লড়াইয়ে খতম হয় দুই জঙ্গি। শহিদ হন তিন জওয়ান।