এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: এনআরএস কাণ্ডের জেরে গত ৬ দিন ধরে পশ্চিমবঙ্গের চিকিৎসা ক্ষেত্রে উদ্ভূত অচলাবস্থা কাটার ক্ষীণ আশা দেখা দিয়েছে। আগের অবস্থান বদলে শর্তস্বাপেক্ষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঠিক করা স্থানে আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছেন আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তাররা। এই পরিস্থিতিতেও আগামী ১৭ জুন, সোমবারের প্রস্তাবিত কর্মবিরতি থেকে পিছু উঠতে রাজি নয় ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ)। ফলে এদিন জরুরি ছাড়া সমস্ত ধরনের স্বাস্থ্য পরিষেবা বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে তারা। কর্মক্ষেত্রে সমস্ত ধরনের নিগ্রহ ও হামলার হাত থেকে চিকিৎসক এবং এই ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের সুরক্ষায় সুনির্দিষ্ট কড়া আইন তৈরির জন্য আবেদন করে সম্প্রতি প্রতিটি রাজ্যকে চিঠি পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন। তার ঠিক একদিন পরে আইএমএ-র তরফে এই ঘোষণা করা হল।
আরও পড়ুন: মমতার পছন্দের জায়গাতেই বৈঠকে রাজি, তবে শর্ত চাপালেন জুনিয়র ডাক্তাররা
ডাক্তার এবং স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের নিরাপত্তায় কেবলমাত্র রাজ্যের আইন যথেষ্ট নয় বলে মনে করে আইএমএ। এক্ষত্রে কেন্দ্রীয় আইনের দাবি জানিয়েছে ডাক্তারদের সর্বোচ্চ সংস্থাটি। এছাড়া প্রতিটি চিকিৎসা কেন্দ্রে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা, সিসিটিভি ক্যামেরা, ভিজিটরদের প্রবেশের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আরোপ-সহ একগুচ্ছ দাবি জানিয়েছে তারা।
আরও পড়ুন: ডাক্তারদের নিরাপত্তা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা
আইএমএ জানিয়েছে, সোমবার সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টা পর্যন্ত বহির্বিভাগ (ওপিডি)-সহ অত্যাবশ্যক নয়, এমন সমস্ত চিকিৎসা পরিষেবা বন্ধ থাকবে। তবে জরুরি এবং ক্যাজুয়ালটি সার্ভিস পূর্ণ মাত্রায় পাওয়া যাবে।
খবরটি ইংরেজিতে পড়তে CLICK করুন
আরও পড়ুন: মমতার পছন্দের জায়গাতেই বৈঠকে রাজি, তবে শর্ত চাপালেন জুনিয়র ডাক্তাররা
ডাক্তার এবং স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের নিরাপত্তায় কেবলমাত্র রাজ্যের আইন যথেষ্ট নয় বলে মনে করে আইএমএ। এক্ষত্রে কেন্দ্রীয় আইনের দাবি জানিয়েছে ডাক্তারদের সর্বোচ্চ সংস্থাটি। এছাড়া প্রতিটি চিকিৎসা কেন্দ্রে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা, সিসিটিভি ক্যামেরা, ভিজিটরদের প্রবেশের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আরোপ-সহ একগুচ্ছ দাবি জানিয়েছে তারা।
আরও পড়ুন: ডাক্তারদের নিরাপত্তা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা
আইএমএ জানিয়েছে, সোমবার সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টা পর্যন্ত বহির্বিভাগ (ওপিডি)-সহ অত্যাবশ্যক নয়, এমন সমস্ত চিকিৎসা পরিষেবা বন্ধ থাকবে। তবে জরুরি এবং ক্যাজুয়ালটি সার্ভিস পূর্ণ মাত্রায় পাওয়া যাবে।
খবরটি ইংরেজিতে পড়তে CLICK করুন