এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: দেশজুড়ে রয়েছে করোনার নয়া স্ট্রেনের (Corona New Strain) আতঙ্ক। ইতিমধ্যেই দক্ষিণ আফ্রিকা (South Africa) ফেরত একাধিক ব্যক্তির করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। তাঁদের শরীরে নয়া প্রজাতির Omicron বাসা বেঁধেছে কিনা, তা নিয়ে সংশয় ছিল সকলের মধ্যেই। সেই প্রশ্নেরই জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য (Mansukh Mandaviya)। মঙ্গলবার সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে প্রশ্ন-উত্তর পর্বে তিনি জানান, ভারতে কোনও Omicron Variant-এর সন্ধান মেলেনি। কারও শরীরেই থাবা বসায়নি এই নয়া প্রজাতির মারণ ভাইরাস। দক্ষিণ আফ্রিকা ফেরত যাত্রীরা পজিটিভ
প্রসঙ্গত, বেঙ্গালুরু, মুম্বইয়ের পর এবার চণ্ডীগড়েও দক্ষিণ আফ্রিকা ফেরত যাত্রীর শরীরে বাসা বাঁধল করোনাভাইরাস (Coronavirus)। সোমবারই প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকা (South Africa)থেকে দেশে ফেরে ওই ব্যক্তি। তাঁর কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। ৩৯ বছর বয়সী চণ্ডীগড়ের বাসিন্দার সংস্পর্শে আসায় তাঁর এক আত্মীয় এবং এক গৃহ সহায়কেরও কোভিড ধরা পড়েছে। তাঁদের সকলের নমুনা বিশেষ পরীক্ষার জন্য দিল্লিতে পাঠানো হয়েছে বলে খবর। জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরুর কেম্পে গৌড়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ঘুরে দেখেছেন বেঙ্গালুরু গ্রামীণ জেলার স্বাস্থ্য আধিকারিক টিপ্পেস্বামী। তিনি জানান, কর্নাটকে যে সব মানুষ বিদেশ থেকে ফিরেছেন তাঁদের সকলের করোনা পরীক্ষার ফল নেগেটিভ। যদিও প্রত্যেককেই ৭ দিনের বাধ্যতা মূলক নিভৃতবাসে রাখা হয়েছে। ৭ দিন পর ফের তাঁদের পরীক্ষা হবে। কোভিড ধরা না পড়লে তাঁরা ফিরতে পারবেন স্বাভাবিক জীবনে। এঁরা সকলেই বেঙ্গালুরু বিমান বন্দরে নেমেছিলেন। এখনও পর্যন্ত মোট ৫৯৮ জন যাত্রী সরকারি নজরদারিতে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই আধিকারিক।
কেন্দ্রের নির্দেশিকা
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, যে সব দেশে Omicron-এর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে, সেখান থেকে ভারতে আসতে গেলে মেনে চলতে হবে কড়া বিধিনিষেধ। বিমান থেকে নামার পর বিমানবন্দরেই বাধ্যতামূলক করা হয়েছে কোভিড পরীক্ষা। পাশাপাশি প্রত্যেক যাত্রীকে উড়ানের আগে RT-PCR নেগেটিভ রিপোর্ট দেখাতে হবে। এছাড়াও জমা করতে হবে শেষ ১৪ দিনের ট্রাভেল হিস্ট্রি। এই সমস্ত তথ্য কেন্দ্রীয় সরকারের সুবিধা পোর্টালে আপলোড করতে হবে। আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে এই নির্দেশিকা কার্যকর হবে বলে জানা গিয়েছে। ব্রিটেন, দক্ষিণ আমেরিকা, ব্রাজিল, বাংলাদেশ, বতসোয়ানা, চিন, মরিশাস, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবোয়ে, সিঙ্গাপুর, হংকং, ইজরায়েলের মতো ১২টি দেশকে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত করেছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। এ সব দেশেই মিলেছে নতুন Omicron সংক্রমনের নজির।
প্রসঙ্গত, বেঙ্গালুরু, মুম্বইয়ের পর এবার চণ্ডীগড়েও দক্ষিণ আফ্রিকা ফেরত যাত্রীর শরীরে বাসা বাঁধল করোনাভাইরাস (Coronavirus)। সোমবারই প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকা (South Africa)থেকে দেশে ফেরে ওই ব্যক্তি। তাঁর কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। ৩৯ বছর বয়সী চণ্ডীগড়ের বাসিন্দার সংস্পর্শে আসায় তাঁর এক আত্মীয় এবং এক গৃহ সহায়কেরও কোভিড ধরা পড়েছে। তাঁদের সকলের নমুনা বিশেষ পরীক্ষার জন্য দিল্লিতে পাঠানো হয়েছে বলে খবর। জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরুর কেম্পে গৌড়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ঘুরে দেখেছেন বেঙ্গালুরু গ্রামীণ জেলার স্বাস্থ্য আধিকারিক টিপ্পেস্বামী। তিনি জানান, কর্নাটকে যে সব মানুষ বিদেশ থেকে ফিরেছেন তাঁদের সকলের করোনা পরীক্ষার ফল নেগেটিভ। যদিও প্রত্যেককেই ৭ দিনের বাধ্যতা মূলক নিভৃতবাসে রাখা হয়েছে। ৭ দিন পর ফের তাঁদের পরীক্ষা হবে। কোভিড ধরা না পড়লে তাঁরা ফিরতে পারবেন স্বাভাবিক জীবনে। এঁরা সকলেই বেঙ্গালুরু বিমান বন্দরে নেমেছিলেন। এখনও পর্যন্ত মোট ৫৯৮ জন যাত্রী সরকারি নজরদারিতে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই আধিকারিক।
কেন্দ্রের নির্দেশিকা
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, যে সব দেশে Omicron-এর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে, সেখান থেকে ভারতে আসতে গেলে মেনে চলতে হবে কড়া বিধিনিষেধ। বিমান থেকে নামার পর বিমানবন্দরেই বাধ্যতামূলক করা হয়েছে কোভিড পরীক্ষা। পাশাপাশি প্রত্যেক যাত্রীকে উড়ানের আগে RT-PCR নেগেটিভ রিপোর্ট দেখাতে হবে। এছাড়াও জমা করতে হবে শেষ ১৪ দিনের ট্রাভেল হিস্ট্রি। এই সমস্ত তথ্য কেন্দ্রীয় সরকারের সুবিধা পোর্টালে আপলোড করতে হবে। আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে এই নির্দেশিকা কার্যকর হবে বলে জানা গিয়েছে। ব্রিটেন, দক্ষিণ আমেরিকা, ব্রাজিল, বাংলাদেশ, বতসোয়ানা, চিন, মরিশাস, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবোয়ে, সিঙ্গাপুর, হংকং, ইজরায়েলের মতো ১২টি দেশকে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত করেছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। এ সব দেশেই মিলেছে নতুন Omicron সংক্রমনের নজির।