মূর্তিভাঙা গুন্ডাদের হাত থেকে ছাড় নেই নেতাজিরও!
মূর্তি ভাঙার ঘটনা ক্রমশ যেন প্রতিযোগিতায় পরিণত হয়েছে! ত্রিপুরার রেশ যেন কাটছেই না। এবার কোপে মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুর। যদিও এখানে কোনও নির্বাচন নেই।
EiSamay.Com 10 Mar 2018, 8:13 pm
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক
মূর্তি ভাঙার ঘটনা ক্রমশ যেন প্রতিযোগিতায় পরিণত হয়েছে! ত্রিপুরার রেশ যেন কাটছেই না। এবার কোপে মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুর। যদিও এখানে কোনও নির্বাচন নেই। চলছে মূর্তি ভাঙার খেলা। জব্বলপুরে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সাদা মূর্তিতে প্রথমে লাল রঙ লাগানো হয়। পরে তা ভেঙেও ফেলা হয়। এই ঘটনায় গোটা মধ্যপ্রদেশ জুড়ে আলোড়ন তৈরি হয়েছে। শুক্রবার সকালে এই কীর্তি নজরে আসতেই খবর যায় পুলিশে।
স্থানীয় মানুষের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গত এক সপ্তাহ ধরে দেশের নানা প্রান্তে মূর্তি ভাঙার ঘটনা ঘটছে। তার সঙ্গে এই ঘটনার মিল আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ত্রিপুরা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর লেনিনের মূর্তি ভাঙা নিয়ে সরগরম হয়ে উঠেছিল জাতীয় রাজনীতি। সেখানে এদিন কেন নেতাজির মূর্তি ভাঙা হল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে প্রশাসন।
যদিও শুক্রবার বিজেপি নেতা রাম মাধব বলেন, ‘ত্রিপুরায় কোনও মূর্তি ভাঙা হয়নি। মূর্তি এক জায়গা থেকে অন্যত্র স্থানান্তর করা হয়েছিল। যারা এই মূর্তি ভাঙার তথ্য দিচ্ছেন তারা মিথ্যে বলছেন।’
তবে মূর্তি ভাঙার বিষয় নিয়ে কড়া বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি এই ধরণের ঘটনাকে সমর্থন করেন না বলেও জানিয়েছিলেন। এরপরও মূর্তি ভাঙার ঘটনা প্রধানমন্ত্রীর বার্তার অবমাননা বলেই মনে করা হচ্ছে।
অন্যদিকে মূর্তি ভাঙার ঘটনায় কড়া নিন্দা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘কেউ লেনিন, কেউ হো চি মিন, কেউ কাল মার্কস এবং কেউ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জিকে সমর্থন করেন। তা বলে কখনই কোনও মূর্তি ভাঙার ঘটনা সমর্থন যোগ্য নয়।’
মূর্তি ভাঙার ঘটনা ক্রমশ যেন প্রতিযোগিতায় পরিণত হয়েছে! ত্রিপুরার রেশ যেন কাটছেই না। এবার কোপে মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুর। যদিও এখানে কোনও নির্বাচন নেই। চলছে মূর্তি ভাঙার খেলা। জব্বলপুরে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সাদা মূর্তিতে প্রথমে লাল রঙ লাগানো হয়। পরে তা ভেঙেও ফেলা হয়। এই ঘটনায় গোটা মধ্যপ্রদেশ জুড়ে আলোড়ন তৈরি হয়েছে। শুক্রবার সকালে এই কীর্তি নজরে আসতেই খবর যায় পুলিশে।
স্থানীয় মানুষের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গত এক সপ্তাহ ধরে দেশের নানা প্রান্তে মূর্তি ভাঙার ঘটনা ঘটছে। তার সঙ্গে এই ঘটনার মিল আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ত্রিপুরা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর লেনিনের মূর্তি ভাঙা নিয়ে সরগরম হয়ে উঠেছিল জাতীয় রাজনীতি। সেখানে এদিন কেন নেতাজির মূর্তি ভাঙা হল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে প্রশাসন।
যদিও শুক্রবার বিজেপি নেতা রাম মাধব বলেন, ‘ত্রিপুরায় কোনও মূর্তি ভাঙা হয়নি। মূর্তি এক জায়গা থেকে অন্যত্র স্থানান্তর করা হয়েছিল। যারা এই মূর্তি ভাঙার তথ্য দিচ্ছেন তারা মিথ্যে বলছেন।’
তবে মূর্তি ভাঙার বিষয় নিয়ে কড়া বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি এই ধরণের ঘটনাকে সমর্থন করেন না বলেও জানিয়েছিলেন। এরপরও মূর্তি ভাঙার ঘটনা প্রধানমন্ত্রীর বার্তার অবমাননা বলেই মনে করা হচ্ছে।
অন্যদিকে মূর্তি ভাঙার ঘটনায় কড়া নিন্দা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘কেউ লেনিন, কেউ হো চি মিন, কেউ কাল মার্কস এবং কেউ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জিকে সমর্থন করেন। তা বলে কখনই কোনও মূর্তি ভাঙার ঘটনা সমর্থন যোগ্য নয়।’