দেবভূমিতে পর্যটন শিল্প প্রসারে ধর্মীয় স্থানগুলির গুরুত্বের উপর জোর দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পর্যটনের উন্নয়নে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামিকে দিয়েছেন পরামর্শও। সেই সঙ্গে কেদারনাখ-বদ্রীনাথ পুনর্গঠনের কাজের অগ্রগতি নিয়ে খোঁজ খবরও নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
অযোধ্যায় রামমন্দিরকে কেন্দ্র করে পর্যটনে নতুন জোয়ার এসেছে বলে কয়েকদিন আগে উত্তরপ্রদেশ সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল। ইতিমধ্যে বিদেশি সংস্থাগুলি অযোধ্যায় বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে যোগী প্রশাসনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়। পর্যটন উন্নয়নে অযোধ্যার পথে হেঁটে এবার কেন্দ্রের নজরে উত্তরাখণ্ডের ধর্মীয় স্থানগুলি।
দেবভূমিতে পর্যটনের প্রসারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে একপ্রস্থ আলোচনা করেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। কেদারনাথ-বদ্রীনাথের মতো মন্দিরগুলি সংস্কারের পাশাপাশি আশপাশ অঞ্চলের উন্নয়নের উপর প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। ফি বছরে কেদারনাথ-বদ্রীনাথ দর্শনে বহু পর্যটক আসেন। ধর্মীয় স্থান সংলগ্ন এলাকার উন্নয়ন হলে, পর্যটকের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে মনে করছেন প্রধামন্ত্রী।
এ ব্যাপারে উত্তরাখণ্ডে গ্রামীণ পর্যটনের উপরও জোর দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। বহু পর্যটক প্রতিবছর ধর্মীয় স্থানগুলিতে এলেও, থাকার উপযুক্ত ব্যবস্থা না থাকার জন্য অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। পর্যটকদের থাকার জন্য ধর্মীয় স্থান সংলগ্ন অঞ্চলগুলিতে থাকার জন্য আবাসন গড়ে তোলার উপর জোর দেন মোদী। বাসুকিতাল, গরুরচটি, লিঞ্চোলি এবং তার আশপাশে আবাসন প্রকল্প গড়ে তোলা যায় কিনা, সে ব্যাপারে দৃষ্টি দিতে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীকে নির্দেশ দেন।
বৃহস্পতিবার এক ভার্চুয়াল বৈঠকের মাধ্যমে বদ্রীনাথ এবং কেদারনাথ মন্দিরের পনর্গঠনের কাজের পর্যালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। ধর্মীয় স্থানগুলিকে মডেল হিসেবে তুলে ধরতে পারলে, অর্থনীতির বিকাশ হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে ধর্মীয় স্থানগুলিতে চিকিৎসা পরিষেবার উন্নতিতেও জোর দেন মোদী। এদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নির্দেশে কেদারনাথ ও বদ্রীনাথ মন্দিরের সংস্কারের কাজ দ্রুত গতিতে চলছে বলে দাবি করেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। ২০২৩ সালের মধ্যে সংস্কারের কাজ সম্পূর্ণ হবে বলে জানান। চলতি বছরে এখনও পর্যন্ত ৩৫ লক্ষের বেশি পর্যটক চারধাম যাত্রায় এসেছেন বলে জানিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী। কেদারনাথ ও বদ্রীনাথ মন্দিরের সংস্কারের প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হয়েছে বলে দাবি করেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যসচিব এস এস সান্ধু। দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজে মন্দির সংস্কারে ১৮৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে বলে জানান তিনি। গৌরীকুণ্ডে একটি গেট নির্মাণ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যসচিব।
অযোধ্যায় রামমন্দিরকে কেন্দ্র করে পর্যটনে নতুন জোয়ার এসেছে বলে কয়েকদিন আগে উত্তরপ্রদেশ সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল। ইতিমধ্যে বিদেশি সংস্থাগুলি অযোধ্যায় বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে যোগী প্রশাসনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়। পর্যটন উন্নয়নে অযোধ্যার পথে হেঁটে এবার কেন্দ্রের নজরে উত্তরাখণ্ডের ধর্মীয় স্থানগুলি।
দেবভূমিতে পর্যটনের প্রসারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে একপ্রস্থ আলোচনা করেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। কেদারনাথ-বদ্রীনাথের মতো মন্দিরগুলি সংস্কারের পাশাপাশি আশপাশ অঞ্চলের উন্নয়নের উপর প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। ফি বছরে কেদারনাথ-বদ্রীনাথ দর্শনে বহু পর্যটক আসেন। ধর্মীয় স্থান সংলগ্ন এলাকার উন্নয়ন হলে, পর্যটকের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে মনে করছেন প্রধামন্ত্রী।
এ ব্যাপারে উত্তরাখণ্ডে গ্রামীণ পর্যটনের উপরও জোর দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। বহু পর্যটক প্রতিবছর ধর্মীয় স্থানগুলিতে এলেও, থাকার উপযুক্ত ব্যবস্থা না থাকার জন্য অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। পর্যটকদের থাকার জন্য ধর্মীয় স্থান সংলগ্ন অঞ্চলগুলিতে থাকার জন্য আবাসন গড়ে তোলার উপর জোর দেন মোদী। বাসুকিতাল, গরুরচটি, লিঞ্চোলি এবং তার আশপাশে আবাসন প্রকল্প গড়ে তোলা যায় কিনা, সে ব্যাপারে দৃষ্টি দিতে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীকে নির্দেশ দেন।
বৃহস্পতিবার এক ভার্চুয়াল বৈঠকের মাধ্যমে বদ্রীনাথ এবং কেদারনাথ মন্দিরের পনর্গঠনের কাজের পর্যালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। ধর্মীয় স্থানগুলিকে মডেল হিসেবে তুলে ধরতে পারলে, অর্থনীতির বিকাশ হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে ধর্মীয় স্থানগুলিতে চিকিৎসা পরিষেবার উন্নতিতেও জোর দেন মোদী।